বিয়ের ১১ বছর পর সন্তানের মুখ দেখতে পেলেন নাটোরের সিংড়া উপজেলার মিলন ও সাহিদা দম্পতি। তবে একটি দুটি নয় চার চারটি সন্তান স্বাভাবিকভাবেই জন্ম দিয়েছেন সাহিদা।
সিংড়া উপজেলার ভাগনাগরকান্দি গ্রামের কৃষক মিলন হোসেন শুক্রবার রাতে তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী সাহিদাকে নাটোর সদর হাসপাতালে ভর্তি করান। শনিবার দুপুর ১টা ৫৫ মিনিটে নাটোর সদর হাসপাতালের গাইনি ওয়ার্ডে সাহিদা ৩ মেয়ে ও ১টি ছেলের জন্ম দেন।
হাসপাতালের চিকিৎসক মাহাবুবুর রহমান জানান, দুটি শিশু সম্পূর্ণ সুস্থ আছে। তবে বাকি দুটি শিশুর ওজন অত্যন্ত কম হওয়ায় তাদের রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
সন্তান না হওয়ায় দীর্ঘ ১১ বছর অনেক চিকিৎসা করিয়েছেন সাহিদা ও মিলন দম্পতি। এত বছর পর একসঙ্গে চার সন্তানের মুখ দেখায় দারুণ খুশি সাহিদা-মিলন দম্পতি।
টাইমস/এসআই