বুড়িগঙ্গা নদীকে ঘিরে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন শিল্পকারখানা। আর সেই শিল্প কারখানার সকল বজ্র ফেলা হয় এই নদীতেই। এমন এক নদী যেখানে নেই মাছ অথবা মানুষ খেতে পারে এরকম কোন জলজ প্রাণী। এরকম এক পরিস্থিতিতেও এই নদীকে কেন্দ্র করে কিছু মানুষ চালাচ্ছে তাদের পরিবার। সেরকমই এক ব্যক্তির কথা বলছি যিনি দিনে সর্বনিম্ন ৬০০ থেকে সর্বোচ্চ ১৫০০ টাকা পর্যন্ত আয় করছে। কি এই কাজ যেটা দিয়ে আয় করছে তার মত অসংখ্য মানুষ?
পদ্মা সেতু হওয়ার আগে সদরঘাট ছিল বিশ্বের অন্যতম ব্যস্ততম নৌ যাতায়াত ব্যবস্থা। যার কারণে এখানে তৈরি হয়েছে দানব আকৃতির নৌযান। এই বুড়িগঙ্গা নদী দিয়ে যাতায়াত কালে অনেকের অনেক অনেক কিছুই নদীতে পড়তো এছাড়া বিভিন্ন শিল্প-কারখানা গড়ে ওঠার কারণে কিছু মালামাল যেগুলো নদীর ভিতরেই রয়ে যায়। এই জিনিসগুলো কিছু লোক চুম্বকের মাধ্যমে উত্তোলন করে।
বাবু নামে এরকম একজনের সাথে কথা বলে জানা গেল যিনি, প্রতিদিন চুম্বক ফেলে ১২ থেকে ২০ কেজি পর্যন্ত লোহা উত্তোলন করে তিনি। এই কাজটিকে তিনি পেশা বানিয়ে নিয়েছে। প্রতি কেজি লোহা ৬০ টাকা করে বিক্রি করে প্রতিদিন ৭০০ থেকে হাজারের উপর ইনকাম করে তারা। তালা, চামচ, লোহা লক্কর যেটি চৌম্বককে আকর্ষণ করে সেটি চলে আসে তার চুম্বকের সাথে।
বিস্তারিত ভিডিওতে...