নোয়াখালীর সুবর্ণচরে গণধর্ষণের মামলার তদন্ত পুলিশের গোয়েন্দা শাখায় হস্তান্তর করা হয়েছে। এই ঘটনায় জড়িত আরও দুই জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
রোববার ওই নারীর জবানবন্দি নেওয়ার পর মামলাটি জেলা গোয়েন্দা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
নোয়াখালীর পুলিশ সুপার ইলিয়াছ শরীফ জানান, রোববার সন্ধ্যায় সুবর্ণচর থেকে মামলার ৭ নম্বর আসামি আবুল হোসেনকে এবং প্রায় একই সময়ে সেনবাগ উপজেলার ছাতারপাইয়া থেকে মুরাদকে গ্রেফতার করা হয়। এর আগে রোববার গভীর রাতে মামলার ৯ নম্বর আসামি ছালাউদ্দিনকে ফেনীর সুলতানপুর থেকে গ্রেফতার করা হয়। একই আদালতে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ২২ ধারায় ঐ নারীর জবানবন্দি নেওয়া হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, দ্রুততম সময়ে মামলার এজাহারভুক্ত অপর তিন আসামিকে গ্রেফতার করে আদালতে অভিযোগপত্র দেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, গত ৩০ ডিসেম্বর ভোট দেওয়াকে কেন্দ্র করে কথা কাটাকাটি হয়। পরে ঐ দিন রাতে মামলার এজাহার ভুক্ত আসামিরা দলবেধে ঐ মহিলাকে গণধর্ষণ করে।
এ মামলায় গ্রেপ্তারদের মধ্যে রোববার বিকালে সাত জনকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ। এরা হলেন-বাদশা আলম বাসু, রুহুল আমিন, জসিম উদ্দিন, হাসান আলী ভুলু, মো. সোহেল, স্বপন ও বেচু।
এ সংক্রান্ত আরও জানতে পড়ুন...
সুবর্ণচরের সাত আসামির পাঁচ দিনের রিমান্ড, আরেকজন গ্রেফতার
টাইমস/এসআর/এইচইউ