অভিভাবকদের ধৈর্য ও সহনশীলতার সাথে পরিস্থিতি মোকাবিলার আহ্বান জানিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ইতোমধ্যে অনলাইনে উচ্চ মাধ্যমিকে ভর্তি কার্যক্রম শুরু হয়েছে। পরিস্থিতি অনুকূলে এলে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে সরকার যথা সময়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দিবে।
সোমবার সকালে ভিডিও কনফারেন্সে ময়মনসিংহ জোন বিআরটিএ কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, করোনাভাইরাসের এ সময়ে দীর্ঘদিন স্কুল কলেজ বন্ধ থাকা এবং বাসা-বাড়িতে অবস্থান করায় শিশু কিশোর এবং তরুণদের মানসিক চাপ বেড়েছে। সরকার সামগ্রিক দিক বিবেচনা করে এবং সার্বিক পরিস্থিতি পর্যালোচনার ভিত্তিতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখেছে।
শেখ হাসিনা সরকার অপরাধীকে অপরাধী হিসেবে দেখে জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, কোথাও রাজনীতির কারণে হয়রানি করা হচ্ছে না। যারা এদেশের রাজনীতিতে হত্যার প্রতিহিংসা ছড়িয়েছে। তাদের গণতন্ত্র ও মানবাধিকার নিয়ে কথা বলা অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। যারা মানবাধিকার নিয়ে নিজেদের অতীতকে কলঙ্কিত করেছেন; তাদের মানবাধিকারের বক্তব্য কিছুতে শোভনীয় নয়।
যারা ১৫ আগস্টের বিচার বন্ধ করতে চেয়েছিল তাদের মুখে গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের কথা মানায় না উল্লেখ করে তিনি বলেন, পৃথিবীর ইতিহাসে কলঙ্কজনক হত্যা ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ড। এ হত্যাকাণ্ডের বিচার বন্ধে কারা ইনডেমনিটি আইন করেছিল? কারা কলঙ্ককিত করেছিল সংবিধানে ৫ম সংশোধনী। তাই আগস্ট এলেই আমরা আতঙ্কে থাকি। কারণ ষড়যন্ত্রকারী এবং বিশ্বাস ঘাতকদের প্রেত্মারা এখনও আছে। আছে তাদের ষড়যন্ত্রের নকশা।
এসময় মির্জা ফখরুল ইসলাম বিএনপি নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার ও হয়রানির যে অভিযোগ করেছেন তাও অস্বীকার করে তিনি।
টাইমস/এইচইউ