খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার একটি হোটেলে শিখা ওরফে মুক্তা বেগম নামে এক নারীকে হত্যার দায়ে আব্দুল্লাহ ওরফে সাকিব নামে এক যুবককে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার খুলনার জেলা ও দায়রা জজ মশিউর রহমান চৌধুরী এ রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত সাকিব বগুড়ার শাহাজাহানপুর থানার সোনাইদিঘী এলাকার মোকলেছুর রহমানের ছেলে। এছাড়া হত্যাকাণ্ডের শিকার মুক্তা বেগম বটিয়াঘাটা উপজেলার ভান্ডারকোট গ্রামের আব্দুল খালেক ফকিরের মেয়ে।
মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন খুলনা জেলা পিপি এনামুল হক।
মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ২০১৭ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি রাতে খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার চুকনগর বাজার এলাকায় গাজী আবাসিক হোটেলে শিখা ওরফে মুক্তা বেগমকে শ্বাসরোধে হত্যা করে অভিযুক্ত সাকিব। পরদিন সকালে পুলিশ হোটেল থেকে ওই নারীর লাশ উদ্ধার করে। এ ঘটনায় ডুমুরিয়া পুলিশের এসআই রুহুল আযম বাদী হয়ে মামলা করেন।
২০১৮ সালের ৩০ মার্চ সাকিবকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই নিমাই চন্দ্র কুন্ডু। মামলায় মোট ১৯ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে এ রায় ঘোষণা করেছেন আদালত।
টাইমস/এইচইউ