মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী: কিশোর বিপ্লবী থেকে ভারতের জাতির পিতা

১৮৬৯: ০২ অক্টোবর পোর বন্দরের হিন্দু মোধ পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন।  

১৮৮৩: কস্তুরবাই মাখাঞ্জীকে বিবাহ করেন।

১৯৮৮: ৪ সেপ্টেম্বর লন্ডনে যান ব্যারিষ্টারি পড়তে।

১৮৯৩: এক বছরের জন্য আইন পেশার কাজ নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা যান।    

১৮৯৪: গান্ধী নাটাল ইন্ডিয়ান কংগ্রেস প্রতিষ্ঠা করেন। দক্ষিণ আফ্রিকায় বসবাসরত ভারতীয়দের ঐক্যবদ্ধ করতে এ সংগঠনটি বড় ভূমিকা রাখে। 

১৮৯৭: জানুয়ারিতে ভারতে এক সংক্ষিপ্ত সফর শেষে আফ্রিকায় ফিরে আসার পর শ্বেতাঙ্গ দুস্কৃতিকারীদের একটি দল তাকে প্রাণে মেরে ফেলার চেষ্টা করে।

১৯০৬: আফ্রিকায় বসবাসরত ভারতীয়দের নিবন্ধনে বাধ্য করানোর একটি আইন পাশ করা হলে গান্ধীর নেতৃত্বে গণ প্রতিরোধ গড়ে উঠে।

১৯১৫: ভারতে ফিরে এসে স্বাধীনতা আন্দোলনের সূচনা করেন। ৯ জানুয়ারি তার ফিরে আসার দিনটিকে প্রবাসী ভারতীয় দিবস হিসেবে পালন করা হয়।

১৯১৭-১৯১৮: মধ্যবর্তী সময়ে চম্পারণ ও খেদা আন্দোলনে প্রথম সাফল্য আসে।

১৯২০: ১ আগস্ট জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে পুরো ভারতজুড়ে অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন।

১৯২১: সালের ডিসেম্বরে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের নির্বাহী দায়িত্বপ্রাপ্ত হন মহাত্মা গান্ধী।

১৯২২: সালের ১০ মার্চ রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অপরাধের অভিযোগে গ্রেপ্তার করে তাকে ৬ বছরের কারাদণ্ড দেয় ব্রিটিশ সরকার।

১৯২৪: এপেন্টিসাইটিসের চিকিৎসা করিয়ে মেয়াদের আগেই মুক্তি দেয় ব্রিটিশ সরকার।

১৯৩০: সালে লবণের উপর কর বাতিলের দাবিতে প্রায় একমাস পায়ে হেটে ভারতের এলাহাবাদ থেকে ডান্ডিতে পৌঁছান। এসময় হাজারো অনুসারী তার পিছু নেয়।

১৯৩৪: গ্রীষ্মকালে তাকে হত্যার জন্য তিনটি ব্যর্থ চেষ্টা চালানো হয়।

১৯৪৮: ৩০ জানুয়ারি দিল্লির বিরলা হাউসে এক রাত্রিকালীন পথসভায় গুলি করে তাকে হত্যা করা হয়।

১৯৪৯: ১৫ নভেম্বর গান্ধীহত্যার দায়ে নাথুরাম বিনায়ক গডসে ও তার সহযোগী নারায়ণ আপতের ফাঁসি হয়।

 

টাইমস/এমএস 

 

Share this news on:

সর্বশেষ

img
উচ্চ ভিত্তিমূল্যে আইপিএল মিনি অকশনে সাকিব-মুস্তাফিজ Dec 02, 2025
img
বাংলাদেশের শক্তি-দুর্বলতা নিয়ে অবগত আজারবাইজান Dec 02, 2025
img
এলপিজির নতুন দাম নির্ধারণের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত আজ বিকেলে Dec 02, 2025
img
ইউরোপের দলের বিপক্ষে প্রথমবার খেলার অপেক্ষায় বাংলাদেশ Dec 02, 2025
img
ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্টকে ক্ষমতা ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার আহ্বান ট্রাম্পের Dec 02, 2025
img
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় তৃতীয় অবস্থানে ঢাকা, শীর্ষে দিল্লি Dec 02, 2025
img
ভারতের অনুমতি পর ভুটানের পথে ট্রানশিপমেন্ট Dec 02, 2025
img
গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদকে রায় দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হতে হবে: ডা. মো. আবু নাছের Dec 02, 2025
img
টিভিতে আজকের সকল খেলা Dec 02, 2025
img
ইমরান খানের বিষয়ে ‘সত্য লুকানো হচ্ছে’, অভিযোগ পরিবারের Dec 02, 2025
img
কুড়িগ্রামে ঘন কুয়াশার সাথে বাড়ছে শীতের তীব্রতা Dec 02, 2025
img
নির্বাচনে অংশ নিচ্ছি না : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির Dec 02, 2025
img
রোহিত-কোহলির বিশ্বকাপ খেলা নিয়ে ব্যাটিং কোচের মন্তব্য Dec 02, 2025
img
খ্যাতি নয়, শান্তিকেই জীবনের সত্য বললেন অনুষ্কা Dec 02, 2025
img
খালেদা জিয়ার বিকৃত ছবি-ভিডিও ছড়ানোর অভিযোগ, সতর্ক থাকার আহ্বান বিএনপির Dec 02, 2025
img
ব্যক্তিগত সম্পর্কের চেয়ে ক্যারিয়ারকে গুরুত্ব দিলেন দেব Dec 02, 2025
img
উৎসাহ না দিতে পারলে নিরুৎসাহিতও করবেন না : জীতু কমল Dec 02, 2025
img
ফের পিএসএলে খেলার ঘোষণা মঈন আলীর Dec 02, 2025
img
টিম ম্যানেজমেন্টের সিদ্ধান্তেই মুশফিক ভাইকে নিয়েছি : শান্ত Dec 02, 2025
img
যারা সংস্কার মানে না, তাদেরকে লাল কার্ড দেখাবো : রাশেদ প্রধান Dec 02, 2025