সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে জুলাই অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার রায় ঘোষণার দিন ধানমণ্ডির ৩২ নম্বরে ফের আনা হয়েছে দুটি বুলডোজার।
সেখানে গিয়েছেন ডাকসুর কার্যনির্বাহী সদস্য উম্মা উসওয়াতুন রাফিয়া সেখানে গিয়েছিলেন। পুলিশ সেখান থেকে বিক্ষোভকারীদের সরাতে সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহার করে। চলে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
সেখান থেকে নিজের মোবাইলে লাইভ করেন রাফিয়া। পুলিশের সঙ্গে তর্কেও জড়িয়ে পড়েন।
রাফিয়া নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে নানা কথা উঠলে তিনি ফেসবুকে একটি পোস্ট দেন। যেখানে জানিয়েছেন ভবিষ্যতে কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়ানোর কোনো ইচ্ছা তাঁর নেই।
রাফিয়া বলেন, “দেখেন, একটা স্পষ্ট কথা বলি, ভবিষ্যতে আমার রাজনীতিতে জড়ানোর সম্ভাবনা খুবই কম। জামায়াত, বিএনপি সবেতেই আমি ডিজাপোয়েন্টেড। এনসিপির প্রতি আশা ছিল, সেই আশা আস্তে আস্তে নিভতেসে। ‘মন্দের ভালো’ বলে কোনো দলের সাথে আমি যাব না।
আমার মিডিয়া অ্যাটেনশনেরও দরকার নেই।”
ডাকসুর এই সদস্য বলেন, ‘যত দিন মজলুমের ওপর লাঠিচার্জ হবে, যত দিন স্বৈরাচারের প্রেতাত্মা সিন্দাবাদের ভূতের মতো আমাদের রাষ্ট্রযন্ত্রের ঘাড়ে সাওয়ারি হয়ে থাকবে, তত দিন আমি জালিমের বিরুদ্ধে দাঁড়াব। আমার কোনো দল নাই, রাজনৈতিক কোনো স্বার্থ নাই। শুধু অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ানো ছাড়া আমার কোনো উদ্দেশ্যও নাই।’
এসএন