সকলেই ভেবেছিলেন ফিরবেন ধর্মেন্দ্র। কিন্তু, শেষরক্ষা হল না। পরিবারের ইচ্ছে ছিল ৮ ডিসেম্বর ৯০তম জন্মদিনের কেক কাটবেন তিনি। কিন্তু সেটাও অপূর্ণ রয়ে গেল। যদিও অভিনেতার শেষকৃত্য নিয়ে উষ্মা রয়েছে অনুরাগীমহলে। যদিও শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত লড়াই করেছেন অভিনেতা, এ বার এমনই জানালেন পরিচালক অনিল শর্মা।
ধর্মেন্দ্রের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া কেন এমন লোকচক্ষুর আড়ালে হল? সেই নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন অনুরাগীরা। যদিও হাসপাতাল থেকে অভিনেতাকে বাড়ি ফিরিয়ে আনার পরে বার বার ছবিশিকারিদের ক্যামেরা হাতে দেখতে দেখতে মেজাজ হারান সানি দেওল। এমন স্পর্শকাতর সময়ে গোপনীয়তা রক্ষার আর্জি জানিয়েছিলেন ধর্মেন্দ্রের ছেলেমেয়েরা। অভিনেতার শেষ সময়েও চিকিৎসকেরা আশাবাদী ছিলেন তাঁকে নিয়ে। অভিনেতা হয়তো সুস্থ হয়ে উঠবেন। পরিচালক অনিল শর্মা সেই সময়ে অভিনেতার বাড়িতে উপস্থিত ছিলেন। তিনি বলেন, ‘‘ধরমজি হাত নাড়ছিলেন, চোখ খুলেছিলেন। খুব মনের জোর ছিল তাঁর। কিন্তু শেষরক্ষা হল না। যদিও চিকিৎসকেরা ভেবেছিলেন উনি সেরে উঠবেন। কিন্তু বয়স যে কারও কথা শোনে না।’’ বৃহস্পতিবার মুম্বইয়ের এক অভিজাত হোটেলে বসবে তাঁর স্মরণসভা। ধর্মেন্দ্রের প্রয়াণের পরে হেমা মালিনী জানান, তাঁর স্মৃতি আঁকড়ে কাটিয়ে দেবেন বাকি জীবন।
এবি/টিকে