নিয়াজ মোর্শেদ এলিট বলেছেন, আজকে আমি জুনিয়র চেম্বার চট্টগ্রামের উদ্যোগে মিরসরাইয়ে দশ জন ব্যক্তিকে হুইলচেয়ার বিতরণ করি। এরপর দুপুরে মিরসরাইয়ে দুই প্রেসক্লাবের সাথে দুপুরে খাওয়ার আয়োজন ছিল।
আমাদের প্রোগ্রাম প্রায় শেষের দিকে সবাই চলে যায়। এরপর আন্তঃজেলা ডাকাত দলের মূল হোতা,বহু হত্যা মামলার আসামি আশরাফুল কামাল মিঠুর সেকেন্ড ইন কমান্ড,মোঃ আলমগীর হোসেন ও কামরুল ইসলাম, উপজেলা ছাত্রলীগের আহবায়ক ও চাঁদাবাজি এবং ধর্ষণ মামলার এজাহার ভুক্ত আসামি মাসুদ করিম রানার নেতৃত্বে বেশ কয়েকটি গ্রেনেড, হাত বোমা,গু লি এবং রকেট লেঞ্চারের বিস্ফোরণ ঘটায়।
ভিডিও ফুটেছে দেখা যায়, আগত সকল সন্ত্রাসী আশরাফুল কামাল মিঠুর অনুসারী।
দীর্ঘদিন যাবত আমি জননেত্রী শেখ হাসিনা, যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ ভাইয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী এলাকায় মানবতার সেবা করে যাচ্ছি। এতে বর্তমান এমপি ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এবং উনার মেজ পুত্র ভীত এবং দিশেহারা হয়ে আমার উপর মুভমেন্টকে এবং মানবতার সেবা বন্ধ করতে বহুবার আমার উপর হামলার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়। এবারের ঘটনায় ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এবং উনার মেজ পুত্রের সার্বিক তত্বাবধানে হামলার ঘটনা করে।
তবে তাদের জেনে রাখা উচিত আমি শেখ হাসিনার কর্মী আমি শেখ ফজলে শামস পরশ ভাইয়ের কর্মী আমাকে হামলা চালিয়ে আমার জন্মস্থান মিরসরাই বাসীর সেবা থেকে, মানবতার সেবা থেকে কেউ দূরে রাখতে পারবে না।
এলিট বলেন যখন মহুরমুহ গুলি এবং বোমার শব্দ আসতে ছিল যখন তখন শারীরিক প্রতিবন্ধীরা দিকবিদিক ছোটাছুটি দেখে সত্যি নিজেকে নিজের প্রশ্ন একজন এমপি কিভাবে প্রতিবন্ধীদের অনুষ্ঠানে হামলা করতে পারে। জাতির বিবেকের কাছে প্রশ্ন রেখে গেলাম।
নিয়াজ মোর্শেদ এলিট বলেন, আমি ইতিমধ্যে আইনের আশ্রয় নিচ্ছি এবং পুলিশ ফোর্স পাঠিয়ে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাখায় মিরসরাই থানাকে ধন্যবাদ জানাই।