অবিশ্বাসের দেয়াল অবশেষে শেখ হাসিনা আর নরেন্দ্র মোদি ভেঙে দিয়েছেন। যা দুই দেশের জনগণের জন্য সুফল বয়ে এনেছে। রোববার (২৮ জানুয়ারি) বেলা ১১টায় ভারতের রাষ্ট্রদূত প্রণয় ভার্মার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচনকে সামনে রেখে সার্বিক বিশ্ব পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে ভারত আমাদের পাশে ছিল। সেটা আমাদের দরকার ছিল। কিছু দেশ মিলে এদেশের কিছু রাজনৈতিক দলের সাথে পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করেছে। সেই প্রেক্ষাপটে ভারত ভালো ভূমিকা রেখেছে।
তিনি বলেন, সরকার নির্ভার না। তবে কিছু বিষয়ে আমরা চ্যালেঞ্জের মুখে আছে। তা হচ্ছে ৫ কোটি যুবকের কর্মসংস্থান করা। প্রতিবছরে প্রায় ২০ লাখ কর্মসংস্থান আমাদের করতেই হবে। এছাড়া দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করা, জ্বালানি সঙ্কটসহ আরও কিছু চ্যালেঞ্জ আছে যা মোকাবেলা করতে হবে।
সরকার বিভিন্ন দেশের সাথে কিভাবে ভারসাম্য রাখবে এমন প্রশ্নের উত্তরে কাদের বলেন, আমাদের উন্নয়ন দরকার ইনভেস্ট দরকার, টাকা দরকার। আমরা জাপানের কাছে চাইতে পারি, চীনের কাছেও। যাকে আমার উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন তারা যদি দেয় তাহলে আমাদের সমস্যা কোথায়।
ড..ইউনুস প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, যারা ক্ষতিগ্রস্ত, যারা বঞ্চিত তারাই মামলা করেছে। গরিবের টাকা আত্মসাৎ করেছে আর বিচার হবে না। এটা তো হয় না।