ওজন কমানোর ক্ষেত্রে সবার আগে লক্ষ্য থাকে পেটের চর্বির দিকে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা ব্যায়াম করছেন বা নিয়মিত ডায়েট মেনে চলছেন কিন্তু পেটের কোনো পার্থক্য দেখছেন না। বুঝতে হবে আপনার কোথাও ভুল হচ্ছে। কেন এমন হচ্ছে, চলুন জেনে নেওয়া যাক।
ফাইবার কম থাকা
ফাইবার পেট দীর্ঘক্ষণ ভরা রাখার পাশাপাশি হজমে সহায়তা করে। ডায়েটে কোনো নেতিবাচক প্রভাব ফেলে না বরং দীর্ঘক্ষণ ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করে। তলপেটের চর্বি কমাতে সহায়ক ফাইবার।
এ কারণে ফাইবারযুক্ত খাবার কম খেলে চর্বি সহজে কমবে না।
অ্যালকোহল
খাওয়ার পর আমাদের অভ্যাস হয়ে গেছে কোমল পানীয় পান। কিন্তু আপনার প্রিয় বেভারেজে থাকা ক্যালরি আপনাকে বিস্মিত করতে পারে। এই অ্যালকোহল হজমে আপনাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে; নয়তো এটি আপনার পেটে চর্বি আকারে পরিণত হবে।
উচ্চমাত্রায় চিনি গ্রহণ
প্রিয় কোনো খাবার বা পানীয়ের মাধ্যমে কী পরিমাণ চিনি আমাদের শরীরে প্রবেশ করে তা জানলে অবাক হবেন। চিনি পেটের চর্বি কমাতে সহায়ক।
ভুল ব্যায়াম
যেকোনো ওয়ার্কআউট বা ব্যায়াম করলেই যে পেটের চর্বি কমবে তা নয়। পেটের চর্বি কমায় এমন নির্দিষ্ট ব্যায়ামই আপনাকে করতে হবে। চাইলে কোনো প্রশিক্ষকের পরামর্শ নিয়ে নির্দিষ্ট ব্যায়াম করতে পারেন।
প্রোটিনের ঘাটতি
শরীর গঠনের পুষ্টি উপাদান হচ্ছে প্রোটিন। এটি ওজন কমানোর ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ। শরীরের ক্যালরি পোড়ানোর সময় প্রোটিনযুক্ত খাবার দীর্ঘক্ষণ ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।
এসএম