মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ রাখার দায়ে সারা দেশের বিভিন্ন স্থানে গত ছয় মাসে ৩৭০টি মামলা হয়েছে এবং পাঁচজনকে কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর বৃহস্পতিবার এই তথ্য দিয়েছে।
ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) মেজর জেনারেল মাহবুবুর রহমান বৃহস্পতিবার দুপুরে সচিবালয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন।
ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে এ সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
সংবাদ সম্মেলনে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ওষুধের দোকানে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ পাওয়ার বিষয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন সাংবাদিকেরা।
ওষুধ মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়া একটি চলমান প্রক্রিয়া উল্লেখ করে স্বাস্থ্যসচিব মো. আসাদুল ইসলাম বলেন, ১০০ শতাংশ ওষুধের দোকানেই মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ থাকতে পারে। তবে সেই ওষুধ বিক্রি হচ্ছে কি না, সেটা প্রমাণ করা কঠিন।
কোনো দোকানে যেন মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ না থাকে। কোনো মানুষের কাছে যেন তা না যায়, সে ব্যাপারে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সর্বোচ্চ উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে বলে জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
তিনি আরো জানান, খুব শিগগির সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ওষুধ পরিস্থিতি এবং সরকার কী করছে তা দেশবাসীকে জানানো হবে।
টাইমস/এসআই