একনজরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) চট্টগ্রামে অবস্থিত বাংলাদেশের একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। এটি ১৯৬৬ সালে চট্টগ্রাম জেলার হাটহাজারী উপজেলায় স্থাপিত হয়। এটি দেশের তৃতীয় এবং ক্যাম্পাস আয়তনের দিক থেকে দেশের সর্ববৃহৎ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম শহর থেকে প্রায় ২২ কিলোমিটার উত্তরে হাটহাজারী থানার ফতেহপুর ইউনিয়নের জঙ্গল পশ্চিম-পট্টিমৌজার ১৭৫৪ একর পাহাড়ি এবং সমতল ভূমির উপর অবস্থিত। এখানে প্রায় ২৭,৮৩৯ শিক্ষার্থী এবং ৮৭২ জন শিক্ষক রয়েছে।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের পূর্বে এই বিশ্ববিদ্যালয় তৎকালীন পূর্বপাকিস্তানের প্রগতিশীল ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছিল। সে সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা বাঙালি জাতীয়তাবাদের উত্থান এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করেছিলেন।

ইতিহাস: বিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে চট্টগ্রামে কোনো বিশ্ববিদ্যালয় না থাকায় চট্টগ্রামের মানুষ স্থানীয়ভাবে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রয়োজন অনুভব করে। ১৯৪০ সালে সর্বভারতীয় সম্মেলনে মওলানা মুনিরুজ্জামান ইসলামবাদী সভাপতির ভাষণে চট্টগ্রাম অঞ্চলে একটি ‘ইসলামিক ইউনিভার্সিটি’ নির্মাণের কথা উপস্থাপন করেন। পরে চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার দেয়াং পাহাড়ে কিছু জমি কিনেন।

১৯৪২ সালে নূর আহমদ বঙ্গীয় আইন পরিষদে চট্টগ্রামে একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আনুষ্ঠানিক দাবি পেশ করেন। ষাটের দশকে তৎকালীন পাকিস্তানের দ্বিতীয় পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা (১৯৬০-১৯৬৫) প্রণয়নকালে চট্টগ্রামে একটি ‘বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়’ স্থাপনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। পরে ১৯৬২ সালের নির্বাচন প্রচারণায় ফজলুল কাদের চৌধুরী এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সাধারণ প্রতিশ্রুতি দেন। পরবর্তীকালে তিনি কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী নির্বাচিত হলে চট্টগ্রামে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় আনুষ্ঠানিক উদ্যোগ গ্রহণ করেন। ১৯৬৪ সালের ৯মার্চ অনুষ্ঠিত একটি জাতীয় অর্থনৈতিক কাউন্সিলের বৈঠকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ মঞ্জুর করা হয়। ১৯৬৪ সালের ২৯ আগস্ট পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি আইয়ুব খান চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। পরবর্তীতে ১৯৬৬ সালের ১৮ নভেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় যাত্রা শুরু করে। ২০১৬ সালের ১৮ নভেম্বর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় তার পঞ্চাশ বছর পূর্তি উপলক্ষে সুবর্ণজয়ন্তী পালন করে।

অনুষদ ও বিভাগ: বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ১০টি অনুষদের অধীনে মোট ৫৪টি বিভাগ রয়েছে।

আবাসিক হল: চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে সর্বমোট ১২টি আবাসিক হল রয়েছে। যার মধ্যে ৮টি ছাত্রহল ও ৪টি ছাত্রীহল। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ে ১টি হোস্টেল রয়েছে।

গ্রন্থাগার: চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার চট্টগ্রামের সর্ববৃহৎ গ্রন্থাগার যা দেশের সবচেয়ে সমৃদ্ধ গ্রন্থাগারগুলোর মধ্যে অন্যতম। এই গ্রন্থাগারে বর্তমান সংগ্রহ সংখ্যা প্রায় ৩.৫ লক্ষ যার মধ্যে রয়েছে বিরল বই, জার্নাল, অডিও-ভিজুয়াল উপাদান, পাণ্ডুলিপি এবং অন্ধদের জন্য ব্রেইল বই। ১৯৬৬ সালের নভেম্বরে বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্বোধনের সাথে এই গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু হয় মাত্র ৩০০ বই নিয়ে। লাইব্রেরি বর্তমান ভবনে স্থানান্তরিত হয় ১৯৯০ সালের নভেম্বরে। তিনতলা বিশিষ্ট গ্রন্থাগারটিতে শিক্ষার্থী, গবেষক এবং শিক্ষকদের জন্য পৃথক কক্ষ রয়েছে।

ক্যাফেটেরিয়া: চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে বেশ কয়েকটি ক্যাফেটেরিয়া রয়েছে। যার মধ্যে চাকসু ক্যাফেটেরিয়া ও আইটি ক্যাফেটেরিয়া অন্যতম। এছাড়াও প্রত্যেক অনুষদে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা ক্যাফেটেরিয়া রয়েছে।

জিমনেশিয়াম: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে শহীদ শেখ কামাল নামে একটি জিমনেশিয়াম। যেখানে শিক্ষার্থীদের জন্য বিভিন্ন ধরণের খেলাধুলার সুযোগ রয়েছে।

মেডিকেল সেন্টার: শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও কর্মচারীদের জন্য বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদানের জন্য রয়েছে একটি মেডিকেল সেন্টার। শিক্ষক ও কর্মচারীদের পরিবারের সদস্যদের জন্যও রয়েছে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা। এখানে ১১জন চিকিৎসক ও ৪টি অ্যাম্বুলেন্স রয়েছে।

রাজনৈতিকচর্চা: চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষার পাশাপাশি রয়েছে রাজনৈতিক চর্চার সুযোগ। যেকোনো শিক্ষার্থী চাইলেই এসব রাজনৈতিক সংগঠনের সাথে যোগ দিয়ে নিজ নিজ রাজনীতির চর্চা করতে পারে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট উল্লেখযোগ্য।

সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন ধরণের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। এসব কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন রয়েছে।

শাটল ট্রেন: চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের যাতায়াত ব্যবস্থার কথা মনে করলেই সবার আগে মনে পড়বে শাটল ট্রেনের কথা। শিক্ষার্থীরা যাতায়াত করবে- পৃথিবীতে এমন ট্রেন আছে শুধু চবিতে। এই শাটল ট্রেন চবির অন্যতম আকর্ষণ। এই ট্রেন নিয়ে তৈরি হয়েছে ‘লাভ ইন শাটল ট্রেন’।অভিনয় করেছেন চবির শিক্ষার্থীরা। ১৯৮০ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের যাতায়াতের জন্য এই শাটল ট্রেন চালু করা হয়। ১০ টি বগি বিশিষ্ট দুইটি শাটল ট্রেনে প্রতিদিন প্রায় দশ হাজার (১০০০০) শিক্ষার্থী যাতায়াত করে থাকে। বর্তমানে ট্রেন দুইটি দৈনিক সাতবার যাতায়াত করে থাকে।

জাদুঘর: বিশ্ববিদ্যালয়টিতে রয়েছে তিনটি আলাদা জাদুঘর।

বিশ্ববিদ্যালয় জাদুঘর: ১৯৭৩ সালের ১৪জুন, মধ্যযুগের চারটি কামান নিয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় জাদুঘরের কার্যক্রম শুরু হয়।বর্তমানে এ জাদুঘরে বেলেপাথরের একাধিক ভাস্কর্যসহ বেশকিছু প্রাচীন পাথরের ভাস্কর্য এবং একটি কামান রয়েছে। জাদুঘর ভবনটিতে পাঁচটি গ্যালারি রয়েছে: সমসাময়িক আর্ট গ্যালারি, প্রাগৈতিহাসিক এবং প্রত্নতাত্ত্বিক আর্ট গ্যালারি, ভাস্কর্য গ্যালারি, লোকশিল্প গ্যালারি এবং ইসলামিক আর্ট গ্যালারি। জাদুঘরের মূল কক্ষের প্রবেশ পথে রয়েছে দ্বাদশ শতকের একটি প্রাচীন শিলালিপি। এখানে অষ্টম শতকের পাহাড়পুর থেকে প্রাপ্ত পোড়ামাটির চিত্র ফলক, বৌদ্ধমূর্তি, মধ্যযুগের ১০-১৫টি বিষ্ণুমূর্তি, সৈন্যদের ব্যবহৃত অস্ত্র-শস্ত্র, বিভিন্ন রকম মুদ্রা, প্রাচীন বই, বাদ্যযন্ত্র, আদিবাসীদের বিভিন্ন নিদর্শন, চিনামাটির পাত্র ইত্যাদি সংরক্ষিত রয়েছে। জাদুঘরটি সকল খোলার দিনে দর্শকদের জন্য উন্মুক্ত থাকে।

প্রাণিবিদ্যা জাদুঘর: ১৯৭৩ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের পাঠক্রমের সমর্থনে একটি সহায়ক প্রতিষ্ঠান হিসেবে এ জাদুঘরটি স্থাপিত হয়। এই জাদুঘরে প্রায় ৫৪০টি নমুনা সংরক্ষিত রয়েছে। এর মধ্যে প্রাণীর সংখ্যা ৫৭টি এবং ফরমালিন (ভেজাসংরক্ষিত) নমুনার সংখ্যা ৪৮৫টি।

সমুদ্র সম্পদ জাদুঘর: চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়েরই সামুদ্রিক বিজ্ঞান ইন্সটিটিউটের একটি রুমে গড়ে তোলা হয়েছে এ জাদুঘর। এখানে ৫৫০টির মতো সামুদ্রিক প্রাণী সংরক্ষণ করা হয়েছে। হাঙ্গর থেকে শুরু করে বৈদ্যুতিক মাছ, আজব বাণাকেল, অক্টোপাস, শামুক, সাপসহ রয়েছে অসংখ্য বিস্ময়কর জীববৈচিত্র।

স্মৃতিস্তম্ভ ও ভাস্কর্য: সাত মুক্তিযোদ্ধা বুদ্ধিজীবী স্মৃতিস্তম্ভ ‘স্মরণ স্মৃতিস্তম্ভ’ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশপথেই ভাস্কর্যটির অবস্থান। স্মৃতিস্তম্ভটির স্থপতি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা বিভাগের অধ্যাপক সৈয়দ সাইফুল কবীর। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ জন শিক্ষক, ১১ জন ছাত্র এবং ৩ জন কর্মকর্তা ও কর্মচারীসহ সর্বমোট ১৫ জন মুক্তিযোদ্ধার আত্মত্যাগ আর বীরত্বের স্মৃতিস্বরূপ ভাস্কর্যটি নির্মিত হয়েছে। স্মৃতিস্তম্ভে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাতজন মুক্তিযোদ্ধার নাম ও ছবি রয়েছে।

বুদ্ধিজীবী স্মৃতিস্তম্ভ: বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারের বিপরীত পাশে বুদ্ধিজীবী স্মৃতিস্তম্ভ অবস্থিত। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে নিহত বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে ভাস্কর্যটি স্থাপন করা হয়। স্তম্ভটির অবস্থান বুদ্ধিজীবী চত্বর নামে পরিচিত। প্রথিতযশা শিল্পী রশিদ চৌধুরী এর নকশা প্রণয়ন করেন। ১৯৮৫ সালে স্থাপিত এ স্মৃতিস্তম্ভটি এখন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সৃজনশীল কর্মের সূতিকাগার হিসাবে ভাবা হচ্ছে।

স্বাধীনতা স্মৃতি ম্যুরাল: বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদের সামনে ভাস্কর্যটির অবস্থান। খ্যাতিমান শিল্পী ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা বিভাগের শিক্ষক মুর্তজা বশীরের একক প্রচেষ্টায় এটি নির্মিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউটের শিক্ষক সৈয়দ সাইফুল কবীর ভাস্কর্যটির নকশায় করেন। ভাস্কর্যটিতে ৪টি পাখির প্রতীকী নির্মাণে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে বাঙালির ছয় দফা ও স্বাধীনতা আন্দোলনের ক্রমধারা এবং পাখির ডানায় ২১টি পাথরের টুকরায় লিপিবদ্ধ হয়েছে বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের স্মৃতি। ভাস্কর্টির মূল ভিত্তি রচিত হয়েছে বাংলাদেশের জাতীয় ফুল শাপলার ওপর। ২৫ মার্চ, ২০১০ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন উপাচার্য আবু ইউসুফ ও উপ-উপাচার্য মোহাম্মদ আলাউদ্দিন।

কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার: বুদ্ধিজীবী স্মৃতিস্তম্ভের বিপরীত পাশে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার অবস্থিত। এটি ১৯৯৩ সালে স্থাপন করা হয়।

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য: বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণ জুড়ে রয়েছে আঁকাবাঁকা পথ, পাহাড়ি পথ, বিভিন্ন প্রজাতির গাছ এবং বন্যপ্রাণী। প্রায়ই বিশ্ববিদ্যালয়ের কাটা পাহাড়, বাণিজ্য অনুষদের পেছনে, ফরেস্ট্রি এলাকাসহ অন্যান্য প্রাকৃতিক পরিবেশে ছোট আকারের লালচে বাদামী পিঙ্গল রংয়ের মায়া হরিণ দেখা যায়। এই সব মায়া হরিণগুলো খর্বকায় ও লাজুক স্বভাবের। তবে এই হরিণের প্রকৃত সংখ্যা কত তা জানা নেই। এছাড়াও কলা ও মানববিদ্যা অনুষদের পেছনে রয়েছে দৃষ্টিনন্দন পাহাড়ি ঝর্ণা।

কৃতিশিক্ষার্থী: শান্তিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী অর্থনীতিবিদ মুহাম্মদ ইউনূস (পিএইচডি) চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন। তাছাড়াও একুশে পদক বিজয়ী সাহিত্যিক হুমায়ুন আজাদ, চিত্রশিল্পী মুর্তজা বশীর প্রমুখ এই প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ছিলেন।

ফিচারের ছবি কৃতজ্ঞতা: মহীন রীয়াদ
নির্বাহী কমিটির সদস্য ও আঞ্চলিক সম্বনয়ক
উইকিমিডিয়া বাংলাদেশ।

 

টাইমস/এএস/এইচইউ

Share this news on:

সর্বশেষ

img
ট্রেড লাইসেন্স নবায়ন ও গ্রহণে কিউআর কোড বাধ্যতামূলক করা হবে: গভর্নর Sep 15, 2025
img
নারী ফিফা রেফারি হওয়ার দৌড়ে খো খো অধিনায়ক Sep 15, 2025
img

এমি অ্যাওয়ার্ডস ২০২৫

এমির মঞ্চে এবার বাজিমাত করলো যারা Sep 15, 2025
img
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলবেন উইলিয়ামসন Sep 15, 2025
img
আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের আরও ৪ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার Sep 15, 2025
img
বাংলাদেশে আরও সহযোগিতা বাড়াতে চায় আইএমএফ Sep 15, 2025
img
ডুয়া লিপার গায়ে পাকিস্তানের জার্সি! Sep 15, 2025
img
বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের দাবিতে আন্দোলন Sep 15, 2025
img
আমোরিমের অধীনে ইউনাইটেড ‘আরো খারাপ হয়েছে’: রুনি Sep 15, 2025
img
দেশে অবৈধ অস্ত্র প্রবেশ ঠেকাতে জরুরি বার্তা বিজিবির Sep 15, 2025
img
জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধের দাবি জামায়াতের Sep 15, 2025
img
পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথমবার ছক্কা হজম করলেন বুমরাহ Sep 15, 2025
img
সেবায় নৈতিকতা-মানবিক মূল্যবোধকে প্রাধান্য দেওয়ার আহ্বান বিএমইউ ভিসির Sep 15, 2025
img
গাজা সিটিতে জাতিসংঘের ১০টি ভবন ধ্বংস করেছে ইসরাইল Sep 15, 2025
img
রামেকে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে প্রাণ গেল ১ জনের, ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ১৩ Sep 15, 2025
img
ফিফার কাছে রেফারিদের বিরুদ্ধে নালিশ করবে রিয়াল মাদ্রিদ Sep 15, 2025
img
সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস Sep 15, 2025
img

জুলাই গণঅভ্যুত্থান

আহত ও শহীদ পরিবারের আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সহযোগিতা করা হবে: আসিফ মাহমুদ Sep 15, 2025
img
পুলিশে ফের বড় রদবদল Sep 15, 2025
img
আফতাবনগর-বনশ্রীতে ৩ সেতুর নির্মাণ কাজের উদ্বোধন Sep 15, 2025