ঢাকায় ৩ বছরের জন্য জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক অফিস চালু হবে।
রবিবার (২৯ জুন) উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) অনুমোদন দেওয়া হয়।
মানবাধিকার অফিস চালু হলে যে সুবিধাটা সবচেয়ে বেশি, সেটা হচ্ছে মানবাধিকার লঙ্ঘনের যে ক্ষেত্রগুলো, ওরা সরাসরি তদন্ত করতে পারবে।
বর্তমানে ১৬টি দেশে মানবাধিকার পরিষদের এ ধরনের কার্যালয় রয়েছে।
দেশগুলো হচ্ছে- বুরকিনা ফাসো, কম্বোডিয়া, চাদ, কলম্বিয়া, গুয়াতেমালা, গিনি, হন্ডুরাস, লাইবেরিয়া, মৌরিতানিয়া, মেক্সিকো, নাইজার, ফিলিস্তিন ও সিরিয়া।
এ ধরনের কার্যালয়ের উদ্দেশ্য ব্যাখ্যা করে মানবাধিকার কমিশনের ওয়েবসাইটে বলা হয়, কান্ট্রি অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ ম্যান্ডেটের ভিত্তিতে মানবাধিকার সুরক্ষা ও প্রসারে সংশ্লিষ্ট দেশের সঙ্গে দেনদরবার করে থাকে জাতিসংঘ।
এ ম্যান্ডেটের মধ্যে সাধারণত মানবাধিকার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ, সুরক্ষা এবং সংশ্লিষ্ট দেশের সরকার, নাগরিক সমাজ, ভিকটিম এবং অন্য অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা ও কারিগরি সহায়তা থাকার কথা বলছে জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদ।
আরআর/টিকে/টিএ