বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় বলেছেন, ধর্ষণের ঘটনায় জড়িতদের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড দাবি করে ছাত্রলীগ সবার আগে রাজপথে নেমেছে। ধর্ষকের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান মন্তিসভায় অনুমোদন পাওয়ায় মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মধুর ক্যান্টিন থেকে আনন্দ র্যালি শেষে তিনি একথা বলেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি সঞ্জিত চন্দ্র দাস, সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেনসহ ছাত্রলীগের বিভিন্ন শাখার নেতাকর্মীরা।
ধর্ষণের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় বলেন, ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান এনে অধ্যাদেশের সংশোধনী মন্ত্রিসভায় অনুমোদিত হয়েছে। সরকারের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ। জননেত্রী শেখ হাসিনাকে আমরা ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাতে চাই।
জয় আরও বলেন, ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ডের বিধান করার জন্য সবার আগে ছাত্রলীগ রাজপথে নেমেছে। কিন্তু কিছু অসৎ নামসর্বস্ব ব্যক্তি ও নামসর্বস্ব সংগঠন ছাত্রলীগের অর্জনকে ম্লান করে দিতে চায়। এই গোষ্ঠী ধর্ষকদের সবসময় সাপোর্ট দিয়ে আসছে, আবার তারাই সহানুভূতি আদায়ের লক্ষ্যে দেশে বিশৃংখলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে। এরা পাকিস্তানের দালাল। দেশকে এরা অস্তিতিশীল করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে।
এসময় সংক্ষিপ্ত সমাবেশে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য বলেন, জনগণের আবেদনে সাড়া দিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ডের বিধান অনুমোদন দিয়েছেন। আর তাই প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাতেই বাংলাদেশ ছাত্রলীগ আজকের এই কর্মসূচির আয়োজন করেছে।
টাইমস/এসএন