বিমানবন্দরে করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট পেতে দেরি হওয়ার কারণে কোনো যাত্রীর ফ্লাইট মিস হলে ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ।
এ পর্যন্ত প্রায় ৮০ জন যাত্রী বিমানবন্দরে করোনা পরীক্ষা করে সময়মতো রিপোর্ট না পাওয়ার কারণে ফ্লাইট মিস করেছেন। বিমানবন্দর সূত্রে জানা যায়, বোর্ডিং কাউন্টার ক্লোজ হওয়ার পর করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট দেওয়ায় তারা ফ্লাইট ধরতে পারেননি। এ ফ্লাইট মিস হওয়া ব্যক্তিদের টিকেট রি-ইস্যু থেকে শুরু করে তার হোটেলে থাকা-খাওয়া এবং যাতায়াতের ব্যবস্থা করা হবে বলে জানান মন্ত্রী।
করোনা মহামারীর কারণে যে দেশগুলো বাংলাদেশের উপর ভ্রমণের নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল, তাদের মধ্যে কয়েকটি দেশ নিষেধাজ্ঞা শিথিল করতে শুরু করেছে। সর্বশেষ বাহরাইনের লাল তালিকা থেকে বাদ দেয়া হয়েছে বাংলাদেশকে।