সিনেমায় দুর্দিন যে কারণে

দুর্দিন চলছে সিনেমায়। হলগুলোর অবস্থা আরও করুণ। অস্বাস্থ্যকর, দুর্গন্ধময় পরিবেশ এবং রয়েছে নিরাপত্তাহীনতার বিষয়টি। নানা কারণেই হল বিমুখ হয়েছেন দর্শকরা। প্রযুক্তির এই যুগে সারা দুনিয়ার সিনেমা জগত এগিয়ে গেলেও বাংলাদেশের সিনেমা জগত আছে অনেক পিছিয়ে। কষ্টে আছেন সিনেমা সংশ্লিষ্ট কলাকুশলীরাও। একসময় দেশে সিনেমা হলের সংখ্যা ছিল এক হাজার ২৩৫টি। দুই যুগ পর আজ বাংলাদেশে সিনেমা হলের সংখ্যা এসে দাঁড়িয়েছে মাত্র ১২০টিতে। বাংলাদেশ টাইমস ইনভেস্টিগেশন টিম সিনেমার দুর্দিনের কারণ খুঁজতে মাঠে নেমে পেয়েছে নানা কারণ। এই প্রতিবেদন পড়তে ও দেখতে পাবেন কয়েক পর্বে। সিনেমা ও সংশ্লিষ্ট কলাকুশলীদের দুর্দশার চিত্র তুলে ধরা হয়েছে টাইমসের ভিডিও চিত্রে।

রাজধানীর প্রাণকেন্দ্র ফার্মগেটের দুটি সিনেমা হলের ভিডিও চিত্র দেখলেই বোঝা যায় সিনেমায় দুর্দিন কেনো চলছে। আবর্জনায় ভরা ও ভাঙ্গাচুরা আসনে বসে পোকা মাকড়ের কামড় খেতে দর্শক হলে আসবেন, এ চিন্তা করাও অবাস্তব। সিনেমা হল দুটির সম্পত্তির দেখভালের দায়িত্বে আছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। ডিএমপি কমিশনারের নির্দেশে তেজগাঁও জোনের একজন সহকারি কমিশনার (এসি) হল দুটির সম্পত্তি তদারকি করেন। প্রতিমাসে তিনি ডিএমপি কমিশনারকে এ বিষয়ে প্রতিবেদন দিয়ে থাকেন। তবে এ বিষয়ে টাইমস ইনভেস্টিগেশনের সঙ্গে কথা বলতে ও মতামত জানাতে রাজি হননি এসি মো. মাহমুদ খান।

সিনেমা হল পরিচালনার দায়িত্বে থাকা কর্মচারীরাও সিনেমার সুদিন ও দুর্দিনের নানা বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন টাইমস ইনভেস্টিগেশনের সঙ্গে।

নিম্নমানের নির্মাণ শৈলী, গল্প ও চিত্রনাট্যে যেনতেন অবস্থা, যুগের সঙ্গে তাল মিলাতে না পারা, আন্তঃদেশীয় ফিল্ম পলিটিক্স ও মোবাইল প্রযুক্তির প্রভাবসহ নানা বিষয় তুলে ধরে তারা বক্তব্য দিয়েছেন। আসুন আমরা ভিডিও চিত্রেই এসব দেখে নেই।

Share this news on: