দেশে পর্যাপ্ত পরিমাণ চিনি আমদানি হয়েছে। কোনো ঘাটতি নেই। তদারকি করলে চিনির বাজার নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
রোববার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।
এতে বলা হয়, ‘গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে চিনি আমদানিতে কোনো ঘাটতি নেই। শিগগির আরও এক লাখ টন চিনি আমদানি করা হচ্ছে। একটু তদারকি করলে চিনির বাজার স্বাভাবিক হবে বলে আমরা আশাবাদী।’
এদিকে চিনির বাজার পার্যালোচনা করে দেখা গেছে, পাইকারি ও খুচরা উভয় পর্যায়ে খোলা চিনির দাম সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে ১০ থেকে ১৫ টাকা বেড়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ৬ অক্টোবর খোলা চিনি ৯০ টাকা ও প্যাকেটজাত চিনির দাম ৯৫ টাকা নির্ধারণ করে দেয়। কিন্তু বাস্তবে তা কার্যকর হয়নি।
বাজারে এখন প্রতি কেজি খোলা চিনি বিক্রি হচ্ছে ১০৫ থেকে ১১০ টাকায়। দুদিন আগে বৃহস্পতিবার তা ছিল একশ’ টাকা। সে হিসাবে দুদিনের ব্যবধানে কেজিপ্রতি দাম বেড়েছে ৫ থেকে ১০ টাকা। আর সপ্তাহের ব্যবধানে দাম বেড়েছে ১৫ থেকে ২০ টাকা।