নির্বাচন কমিশনে (ইসি) সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্বিন্যাস নিয়ে শুনানিকালে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম মুখ্য সংগঠক মো. আতাউল্লাহসহ অন্যান্য নেতাকর্মীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে রবিবার (২৪ আগস্ট) বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ সমাবশে হয়েছে। প্রেস ক্লাবের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগসহ বিএনপির নেতা রুমিন ফারহানার বিচার দাবি করা হয়। আতাউল্লাহর বাড়ি বিজয়নগরে।
বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন এনসিপির সদর উপজেলার যুগ্ম সমন্বয়ক সাহিল আহমেদ, সদস্য আসাদুজ্জামান, দ্বীন ইয়ামিন, আরিফ বিল্লাহ হাফেজী, কসবার যুগ্ম সমন্বয়ক মামুন বাতেন, আশুগঞ্জের সমন্বয়ক মো. ডালিম ও যুগ্ম সমন্বয়ক জয়ন্তী বিশ্বাস, নবীনগরের সমন্বয়ক আলমগীর হোসেন ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার সভাপতি গাজী নিয়াজুল করিম।
এ সময় প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগসহ বিএনপির নেতা রুমিন ফারহানার বিচারের দাবি করা হয়।
সমাবেশে অভিযোগ করা হয়, শুনানিতে রুমিন ফারহানা বিজয়নগর উপজেলার তিন ইউনিয়নকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের সঙ্গে রাখার বিষয়ে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন। কিন্তু এনসিপির মুখ্য যুগ্ম সমন্বয়ক মো. আতাউল্লাহ ওই তিন ইউনিয়নকে আগের মতোই ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসনের সঙ্গে রাখার বিষয়ে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করতে গেলে রুমিন ফারহানা তাকে ধাক্কা মেরে ফেলে দিয়ে স্টেজ দখলে নেন। পরে রুমিন ফারহানার নেতাকর্মীরা এনসিপির নেতা আতাউল্লাহ ও অন্যান্য নেতাকর্মীদের মারধর করেন।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার তখন এর কোনো ব্যবস্থা নেননি।