প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে লকডাউনে পুরো দেশ। এসময় চাইলেও ঘর থেকে বের হতে পারছেন না কেউই। এছাড়া এ ভাইরাসের প্রকোপ ঠেকাতে দুই মাস ধরে বন্ধ আছে দেশের সমস্ত অফিস, আদালত, স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়।
তাই বিভিন্ন শ্রেণির মানুষের ঘরে বসে দিন পার করা ছাড়া উপায় নেই। তাদের কথা মাথায় রেখে বাংলাদেশ টাইমস পাঠকদের জন্য আজ দেয়া হলো হলিউডের সাড়া জাগানো সাত সিনেমা নাম। যা নাগরিক টেলিভিশনে প্রচার হবে।
সবচেয়ে বড় ব্যাপার হলো এই সিনেমাগুলো বাংলায় ডাবিং করে প্রচার করা হবে।
সিনেমাগুলো হলো ‘স্পাইডারম্যান’, ‘স্পাইডারম্যান-২’, ‘টার্মিনেটর সালভেশন’, ‘টার্মিনেটর-৩’, ‘চার্লিস অ্যাঞ্জেল-১’, ‘চার্লিস অ্যাঞ্জেল-২’ এবং ‘দ্য মাস্ক অব জরো’।
‘স্পাইডারম্যান’ ও ‘স্পাইডারম্যান-২’ সিনেমা দুটি পরিচালনা করেছেন স্যাম রেইনি। সিনেমা দুটি যথাক্রমে ২০০২ এবং ২০০৪ সালে মুক্তি পেয়েছিল। সিনেমা দুটিতে অভিনয় করেছেন টোবি ম্যাগুইয়ার, কিয়ার্স্টন ডান্স্ট, জেমস ফ্র্যাঙ্কো, রোজামেরি হ্যারিসসহ অনেকে।
‘টার্মিনেটর থ্রি: রাইজ অব দ্য মেশিনস’ সিনেমাটি মুক্তি পায় ২০০৩ সালে। ‘টার্মিনেটর সালভেশন’ মুক্তি পায় ২০০৯ সালে। সিনেমা দুটি নির্মাণ করেন জোসেফ ম্যাকগিন্টি নিকোল।
‘চার্লিস অ্যাঞ্জেলস’ সিনেমায় উঠে আসবে দুর্ধর্ষ তিন সুন্দরীর কাহিনী। ২০০০ সালে সিনেমাটি মুক্তি পায়। এরপর ২০০৩ সালে মুক্তি পায় ‘চার্লিস অ্যাঞ্জেল-২’। সিনেমা দুটি নির্মাণ করেন জোসেফ ম্যাকগিন্টি নিকোল। সিনেমাগুলোতে তিন সুন্দরীর ভূমিকায় অভিনয় করেছেন ডিউ ব্যারিমোর, ক্যামেরন ডিয়াজ ও লুসি লিউ।
এদিকে, ‘দ্য মাস্ক অব জরো’ সিনেমাটি মুক্তি পেয়েছিল ১৯৯৮ সালে। এই সিনেমায় অভিনয় করেন আন্তোনিও বান্দেরাস, অ্যান্থনি হপকিন্স, স্টুয়ার্ট উইলসনসহ অনেকে। এটি নির্মাণ করেন মার্টিন ক্যাম্পবেল।
নাগরিক টেলিভিশনটির অনুষ্ঠান বিভাগের সুত্রে জানা গেছে, সিনেমাগুলো ঈদের দিন থেকে শুরু করে সপ্তমদিন পর্যন্ত প্রতিদিন রাত ১০টা ৫০ মিনিটে সম্প্রচারিত হবে।
টাইমস/জেকে