১০৮ রানে গুটিয়ে দিয়ে ১-০ তে এগিয়ে বাংলাদেশ। রেকর্ড গড়েও জয় বাংলাদেশের।
শেষ পেরেক ঠুকলেন ফিজ-
বাংলাদেশের ইনিংস শেষ হয়েছিলো ষ্টার্কের বলে । অজিদেরও শেষ হয়েছে ষ্টার্ককে দিয়েই। ২৩ রানের জয়ে প্রথমবারের মতো অজিদের বিপক্ষে এই ফরম্যাটে সাফল্য পেয়েছে টাইগাররা।
জোড়া শিকারি শরিফুল-
লং অফে তুলে মারলেন কিন্তু পেরুলো না বাউন্ডারি। টাইকে শূণ্যতেই রেখে দিলেন শরিফুল। বাংলাদেশের দরকার মাত্র দুই উইকেট।
কাটারে কাবু টার্নার-
ফিজের উইকেট। টার্নারকে কাটারেই তুলে নিলেন। মাহমুদউল্লাহর ক্যাচে সাত উইকেটের পতন।
নাসুমের চারে বিপদে অজি-
এই সিরিজে মার্শের ব্যাটিংটাই অনেক বেশি চর্চিত ছিলো। সদ্য শেষ করে আসা উইন্ডিজ সফরেই তার ব্যাটেই যে রান বন্যা ছিলো। সেই মার্শের ব্যাট ধারাবাহিক বাংলাদেশেও। ৪৫ বলে ৪৫ । স্লো উইকেটে স্ট্রাইক রেটটা খারাপ না বরং বাংলাদেশের জন্য খারাপ। তার ক্রিজে থাকাটা বড় বাধা। বাধাটাকে সরালেন নাসুম। ১৯ রানেই নিয়েছেন ৪ উইকেট।
অ্যাগার ফিরলনে নিজেই-
ভাগ্যটা সুপ্রশ্ন এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের। বিপরীতে চাপ, দুর্ভাগ্য সবটায় চেপে ধরেছে অজিদের কাধে। অ্যাগার বলটা খেললেন। বল ফাইন লেগেও গেলো। কিন্তু উদযাপন করে উঠলো সোহান। স্টাম্পের উপরে বেল নেই। পায়ে লেগে হিট আউট অ্যাগার
আবারও নাসুমের ধাক্কা-
এলেন, বল করলেন আর উইকেট নিলেন। নাসুম আহমেদের বলে ফিজের ক্যাচে কাপ্তান ওয়েডের ফিরে যাওয়া। লেগ সাইডে বেরিয়ে যাওয়া বলটিকে অযথা শট খেললেন ওয়েড। কোনোভাবেই এই বলটা উইকেটের ছিলোই না। তবে ভাগ্য হয়তো নাসুমের দিকেই ফিরে তাকিয়েছে, হুমকি হতে থাকা জুটিটা ভেঙ্গেছে।
পাওয়ার প্লে'র অস্ট্রেলিয়া আরও দুর্বল-
পাওয়ার প্লেতে অস্ট্রেলিয়ার রান বাংলাদেশের চেয়ে ৭ কম। উইকেট সংখ্যাও ২টা বেশি। ৩ উইকেটে ২৮ রান নিয়েছে অজিরা।
সাকিবের বলে তিন-
এবার সাকিব। উইকেটে এসে উইকেট নিলেন। এটাকেই কি বলে 'স্বপ্নের মতো শুরু' নাকি স্বপ্ন ছোঁয়ার পথে পথ পাড়ি। ১৩ বলেই নেই তিন উইকেট অজিদের। হেনরিকস সুইপ করতে গিয়েই ধরা খেলেন সাকিবের ফুল লেন্তের ডেলিভারিতেই। পায়ের নিচ দিয়েই বোল্ড।
দুই ওভারে দুই-
ছয় মারলেন এক বল আগেই, পরের বলে উইকেট দিয়ে এলেন। নাসুমের উড়ে যাওয়া বল। পিচিং করে হালকা বাকও নিলো। উইকেটের পেছনে সোহান দ্রুত বল পিক করলেন , স্টাম্পিং করলেন। দশ রানে অজিদের ২ উইকেট। দুর্দান্ত শুরু!
মেহেদীর উইকেট-
প্রথম বলে উইকেট! শুরুটা তো এমনি চেয়ছেন দলের সবাই। এর চাইতে আর ভালো তো হতেই পারে না মেহেদী ও বাংলাদেশের জন্য। বলের লাইন না বুঝেই বোল্ড হলেন ক্যারি।