এ সময় বাতাসের গতিবেগ হতে পারে ঘন্টায় ১১০ কিলোমিটার। দেশটির আবহাওয়া বিভাগ রাজ্যগুলোতে রেড অ্যালার্ট জারি করেছে। উপকূলবর্তী এলাকাগুলোর পাশাপাশি রাজ্যগুলোর নিম্নাঞ্চলে বন্যা সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
ক্ষয়ক্ষতির ভয়াবহতা এড়াতে রাজ্যগুলোর ৫৪ হাজারের বেশি মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
উদ্ধার কাজে দেশটির এনডিআরএফ, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মী, কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী প্রস্তুত রয়েছে।
জাওয়াদের প্রভাব পড়তে পারে পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা ও মেঘালয়েও। রাজ্যগুলোতে ভারী বৃষ্টির আশংকাও করা হচ্ছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত মাছ ধরার নৌকাগুলোকে সমুদ্রে যাওয়ার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে প্রশাসন।
এদিকে, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রস্থলের কাছে সাগর উত্তাল থাকায় বাংলাদেশের সমুদ্র বন্দরগুলোকে ২ নম্বর দূরবর্তী হুশিয়ারি সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। পটুয়াখালীতে সকাল থেকে বৃষ্টি এবং ঝড়ো বাতাসের দেখাও মিলেছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত সব মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে সাবধানে চলাচল করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। আগামী ৭২ ঘণ্টা বা তিন দিন দেশে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে বলেও জানায় আবহাওয়া অফিস।