সাক্ষাৎকার : ব্যবসা সম্প্রসারণে সততা, পণ্যের কোয়ালিটি ও ডিলারদের সুরক্ষায় সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয় যমুনা

বর্তমানে যমুনা তার ব্যবসা সম্প্রসারণ করেছে সারাদেশব্যাপী। বিশেষ করে হোম অ্যাপস্নায়েন্স ও ইলেকট্রনিক্স পণ্যে যমুনার জনপ্রিয়তা এখন তুঙ্গে। আর এই সফলতা এসেছে প্রতিষ্ঠানটির সততা, পণ্যের মান নিয়ে কোনো কম্প্রমাইজ না করার পাশাপাশি সব ডিলারকে প্রত্যক্ষ অবদানের জন্য। আগামীতে যমুনা এই ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। সে ক্ষেত্রে পণ্যের ডিলার ও ক্যাটাগরি এক্সপেনশনসহ ক্রেতার চাহিদা অনুযায়ী আরও ব্যবসা সম্প্রসারণের উদ্যোগ অব্যাহত রয়েছে। যায়যায়দিনের সঙ্গে কথোপকথনে এমনটাই জানিয়েছেন যমুনা ইলেকট্রনিক্স ও অটোমোবাইলস লিমিটেডের হেড অব বিজনেস সাজ্জাদুল ইসলাম। কথা বলেছেন ব্যবসার নানা বিষয় ও যমুনায় বিনিয়োগ নিয়েও।

যাযাদি : যমুনা ইলেকট্রনিক্স ও অটোমোবাইলসের ডিলারশিপ নেওয়ার ক্ষেত্রে ডিলারদের আগ্রহ কেমন

সাজ্জাদুল ইসলাম : যমুনা গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান যমুনা ইলেকট্রনিক্স ও অটোমোইলস এক যুগেরও বেশি সময় ধরে অত্যন্ত সুনামের সঙ্গে এই দেশে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে। বর্তমানে এই দুই পণ্যের ডিলারশিপ নেওয়ার জন্য ব্যবসায়ীদের প্রচুর আগ্রহ দেখা যাচ্ছে। এর প্রধান কারণ ইলেকট্রনিক্স পণ্যের প্রসার ও ক্রমবর্ধমান চাহিদা। এছাড়াও যমুনার পণ্যের বর্তমান অবস্থানের পেছনে অন্যতম ভূমিকা রেখেছেন দেশব্যাপী ছড়িয়ে থাকা অসংখ্য ডিলার ও বিপণনকারীরা। তাদের আগ্রহ না থাকলে এটা সম্ভব ছিল না। মূলত যমুনার পণ্যের ক্রমবর্ধমান চাহিদাই ডিলারদের আগ্রহ বাড়িয়ে তুলেছে। এছাড়াও ডিলারদের ব্যবসা সম্প্রসারণ ও খারাপ পরিস্থিতিতে সহায়তা অব্যাহত রেখেছেন। তাই যমুনায় ক্রেতা ও ডিলার উভয়ের আগ্রহ বেড়েছে বলে মনে করি।

যাযাদি : বাজার চাহিদা, পণ্যের ভিন্নতা ও সম্প্রসারণে কী উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে

সাজ্জাদুল ইসলাম : মূলত গত ২ দশকে এই সেক্টরে যমুনা একই সঙ্গে ব্যবসার ভার্টিক্যাল এবং হরিজেন্টাল দুইভাবেই সম্প্রসারণ করেছে। একইভাবে ক্রেতার চাহিদাও বেড়েছে। যেহেতু মানুষের গড় আয় ও লাইফস্টাইলে বড় পরিবর্তন এসেছে। তাই এসব বিষয় বিবেচনায় নিয়ে যমুনা পণ্যের ভিন্নতা ও ক্যাটাগরির ভিত্তিতে মার্কেটিং জোরদার করেছে। যেমন বর্তমানে মার্কেটে ট্রেন্ড হচ্ছে যমুনা ইলেকট্রনিক্স পণ্যের তিনটি সাব ক্যাটাগরি। বিগ অ্যাপলায়েন্স,  স্মল অ্যাপলায়েন্স এবং কিচেন অ্যাপলায়েন্স- এই তিনটি ক্যাটাগরিতেই আলাদা আলাদা করে ভোক্তা চাহিদার ঊর্ধ্বগতি সুনির্দিষ্টভাবে পরিলক্ষিত হচ্ছে। অতীতের এই সবগুলো পণ্যই মোটামুটি একই ব্যক্তি অথবা ডিস্ট্রিবিউটরের হাতে সেন্ট্রালাইজড ছিল। কিন্তু বর্তমানে এই আলাদা আলাদা ক্যাটাগরিতে ব্যবসায়ী অথবা উদ্যোক্তাদের আগ্রহ বেড়েছে। সে হিসেবেই যমুনা ডিলারদের ব্যবসায় অন্তর্ভুক্ত করছে।

যাযাদি :ভোক্তার কাছাকাছি পৌঁছাতে যমুনার কী উদ্যোগ

সাজ্জাদুল ইসলাম : বর্তমানে শুধু জেলা অথবা থানা সদরের বাইরেও অনেক ইউনিয়নের বাজারেও সুন্দর গোছানো যমুনা ইলেকট্রনিক্স পণ্যের দোকান বেড়েছে, যা ক্রেতার যমুনার পণ্যের আগ্রহ বাড়িয়ে দিয়েছে। দেখা গেছে জিওগ্রাফিক্যাল পজিশনিংয়ের জন্য যমুনার বিভিন্ন ছোট ছোট পয়েন্টে অনেক বড় পয়েন্টের সমপরিমাণ বিক্রি হচ্ছে। অনেকেই এখন পণ্য কেনার ক্ষেত্রে দূরে যেতে চায় না। যদি হাতের কাছেই ক্রেতার পছন্দ অনুযায়ী মানসম্পন্ন পণ্য সরবরাহ করা যায় তাহলে বিক্রি বাড়বেই। তাই আমরা স্থানভেদে পণ্যের চাহিদার ভিত্তিতে যমুনা ডিলার বা বিক্রয় কেন্দ্র নির্বাচন করছি। ফলে গত ২০ বছরে যমুনা ইলেকট্রনিক্স পণ্য বিক্রির পয়েন্ট প্রায় তিনগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।

যাযাদি : যমুনা পণ্যের বাজার চাহিদা কেমন

সাজ্জাদুল ইসলাম : বিগত কয়েক বছরে যমুনা পণ্যের বাজার চাহিদা কয়েকগুণ বেড়েছে। দেশি-বিদেশি সবধরনের ব্র্যান্ডের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করেই যমুনা এখন দেশের অন্যতম জনপ্রিয় ব্র্যান্ডে পরিণত হয়েছে। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য কিছু কোম্পানির অনিয়ম এবং অনৈতিক অবস্থানের কারণে এই মুহূর্তে বাজারে একটা নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। অতিরিক্ত মুনাফার জন্য পণ্যের দাম ও মান দুটোতে কম্প্রমাইজ করেছে। এর ফলে ডিলারদের সুরক্ষা বিঘ্নিত হয়েছে, যা তাদের বিনিয়োগে অনুৎসাহী করেছে। এক্ষেত্রে যমুনার একটা সুনাম বরাবরই ছিল। যমুনা নীতিগত জায়গা থেকে ব্যবসায়ীদের সুরক্ষা ও ব্যবসায় সততা বজায় রেখেছে। মার্কেট ও ডিলারদের সবসময় পর্যবেক্ষণ করেছে এবং প্রয়োজনী সবধরনের সহায়তা অব্যাহত রেখেছে। অন্যদিকে সারাদেশে ক্রেতাকে পণ্যের বিক্রয়-পরবর্তী সেবা নিশ্চিত করা হয়েছে। ক্রেতার ক্রয়ক্ষমতার সঙ্গে পণ্যের বেস্ট কোয়ালিটি ও দাম নির্ধারণ করেছে।

যাযাদি :বিনিয়োগকারীদের প্রতিষ্ঠায় যমুনার ভূমিকা কী

সাজ্জাদুল ইসলাম : এক্ষেত্রে যমুনার একটা সুনাম বরাবরই ছিল। যমুনা নীতিগত জায়গা থেকে ব্যবসায়ীদের হিসাব সঠিক সংরক্ষণ এবং বাৎসরিক সুবিধাদিই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সমাধানকরণ নিয়মিত ছিল, যা অন্য অনেক বড় কোম্পানি গুরুত্ব সহকারে দেখেনি। যার ফলশ্রুতিতে তাদের বিপণন নেটওয়ার্কে বড় ধরনের ধস নেমেছে, তার মধ্যে একটা বড় অংশকে আমরা পুনর্বাসন করতে পেরেছি। এটার কারণ হিসেবে আরও উল্লেখ করতে হয় একটা নির্দিষ্ট ব্যবসায়ীকে তার সঠিক মার্কেট এরিয়া ডিমারকেশন না দেওয়া। মার্কেটে আন্ডার রেট প্রমোট করা এবং নিয়মবহির্ভূতভাবে বিক্রয় কর্মকান্ড পরিচালনা করা। এ ধরনের ভুল পদক্ষেপের কারণে বিগত চার-পাঁচ বছরের মধ্যে এই সেক্টরের বিপণনে উল্রালেখযোগ্য ভূমিকা রাখা অগণিত ব্যবসায়ী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন এবং অনেকে ব্যবসা বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছেন। এই অসুস্থ প্রতিযোগিতার মধ্যেও আমরা আপ্রাণ চেষ্টা করেছি সঠিক পথে থাকতে এবং সক্ষম হয়েছি আমাদের প্রত্যেকটি ডিলারের বাৎসরিক গ্রোথ অর্জন করতে এবং তাদের বিজনেস হেলথ সঠিক রাখতে। বিগত বছরগুলোতে সবচাইতে বেশি নতুন উদ্যোক্তাকে ইলেকট্রনিক্স সেক্টর ব্যবসায় সফল করার জন্য ভূমিকা রেখেছে যমুনা ইলেকট্রনিক্স। আমরা শুধুমাত্র তাদেরকে ব্যবসায় অন্তর্ভুক্তিকরণ না, তাদের ব্যবসার সেটআপ দেওয়া, তাদের ম্যানপাওয়ার রেডি করে দেওয়া, তাদের ব্যবসার মুনাফা নিশ্চিত করানো এবং তাদের সঠিক গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য আমাদের টিম সবচাইতে বেশি আন্তরিক ছিল। আপনারা জেনে খুশি হবেন আমাদের ৭০% নতুন উদ্যোক্তাদের আমরা প্রথম, দ্বিতীয় এবং তৃতীয় বছরের মধ্যে ধারাবাহিকভাবে ভার্টিকাল গ্রোথ অর্জনে সক্ষম হয়েছে। যেমন প্রথম বছরে যিনি দেড় কোটি করেছেন, পরের বছরে তিন কোটি এবং তার পরের বছর ৬ কোটি ব্যবসা করতে সামর্থ্য হয়েছেন।

যাযাদি : নতুন ডিলারদের ক্ষেত্রে যমুনার ভূমিকা কী বা কী সুযোগ রাখছে

সাজ্জাদুল ইসলাম : বরাবরই যমুনা নতুন বা যারা যমুনার ডিলার হতে চান তাদের প্রাধান্য দিয়ে থাকি। এরই ধারাবাহিকতায় গত দুই বছরে আমরা প্রায় ২শ' নতুন ডিলারকে তার ব্যবসা স্টাবলিসমেন্টে প্রত্যক্ষভাবে সহায়তা দিয়েছি। অনেকেই ভাবে আমাদের প্রোডাক্টের লাক্সারি ও ভ্যালু, যা তাতে ডিলারশিপ নিতে গেলে বিশাল ইনভেস্টমেন্ট করতে হবে, হয়তো ১ থেকে দেড় কোটি টাকা লাগবে। কিন্তু বাস্তবে বিষয়টা এমন না। দেখা গেছে থানা লেভেলের যমুনার বিভিন্ন পয়েন্টে মাত্র ২০ থেকে ২২ লাখ টাকার ইনভেস্টমেন্ট নিয়েও একজন ডিলারকে প্রথম বছরের মধ্যে ২ থেকে ৩ কোটি টাকায় রিচ করেছি। এমনকি মাত্র ২ বছরের মধ্যে তারা ইনভেস্টমেন্ট ব্যাক পেয়েছে এবং প্লানিং করে ৬৫% কোম্পানির বাৎসরিক প্রবৃদ্ধি হারে পৌঁছে দিকে সক্ষম হয়েছি। যমুনা ম্যানেজমেন্ট সবসময় একজন ডিলারকে প্রতিষ্ঠিত করতে, যা প্রয়োজন তার দিকেই ফোকাস করে থাকে। বিশেষ করে রিটেইল, স্মলার সেল ও বিগার সেল- এই ৩টি বিষয় নিয়ে যমুনার টিম ডিলারদের সবধরনের সহায়তা দেন। ফলে ডিলারদের ব্যবসা কম হওয়ার সুযোগ কম। যদি কোনো কারণে ডিলারের ব্যবসায় কমেও যায় সেক্ষেত্রেও যমুনা তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠিত করতে সবধরনের সহায়তা করেছে।

যাযাদি : এ খাতে বিনিয়োগে নতুনদের জন্য মেসেজ কী

সাজ্জাদুল ইসলাম : নতুন যারা এই ব্যবসায় বিনিয়োগ করতে চান তাদের জন্য বার্তা হচ্ছে, এই সেক্টরে বিনিয়োগে এখন আপনাদের সুবর্ণ সুযোগ রয়েছে। সেক্ষেত্রে ব্যবসা পরিচালনার জন্য টিম তৈরি করা এবং সঠিক সেটআপ করা গেলে আপনি একজন সঠিক সফল ব্যবসায়ী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন। এজন্য প্রথমেই দেখতে হবে সঠিক গুণগত মানের পণ্য কোম্পানি থেকে পাচ্ছেন কিনা এবং বিক্রয়-পরবর্তী সেবা দেওয়ার জন্য সঠিক জনবল আছে কিনা। একটা জিনিস খেয়াল রাখতে হবে আপনি আপনার পণ্য বিক্রি ও রিটেল করার জন্য কোনো সুনির্দিষ্ট এরিয়া কিংবা মার্কেট পয়েন্টে এক্সক্লুসিভভাবে পাচ্ছেন কিনা। তা থাকলে আপনি বিনিয়োগ করতে পারেন। যমুনা সেক্ষেত্রে আপনাকে সবধরনের সহায়তা দিতে প্রস্তুত। দেখা গেছে অন্যান্য এফএমসিজি ও ফুড এবং বিল্ডিং মেটারিয়াল সেক্টরের চেয়ে এই ব্যবসায় বিপণন পার্টনারদের কমিশন ও অন্যান্য সুবিধা অনেক বেশি দিয়ে থাকে, যা একজন নতুন ব্যবসায়ীকে সামগ্রিক চ্যালেঞ্জ নিতে সহায়তা করে। এছাড়াও যমুনায় বিনিয়োগ করলে তার সেলস নেটওয়ার্কটাকে স্টাবলিশ করা। যার জন্য একটা ইনকিউবেশন টিম চালু রেখেছি। একজন নতুন ব্যবসায়ীকে যে চ্যালেঞ্জটা নিতে হয় সেটা হচ্ছে তার সেলস নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠা করা। এজন্য নতুন উদ্যোক্তাকে তৈরি করতে বিশেষ সহায়ক ডিপার্টমেন্ট চালু রেখেছি। তারা ৩ মাস উদ্যোক্তাকে বিশেষভাবে পর্যবেক্ষণে রাখেন এবং তার সেলস কাঠামো তৈরিতে ও ব্যবসা সম্প্রসারণে সর্বাত্মক সহায়তা করে।

যাযাদি : পণ্যের মান উন্নয়নে যমুনা কী করছে

সাজ্জাদুল ইসলাম : বরাবরই যমুনা তার পণ্যের মান নিয়ে কোনো ধরনের কম্প্রমাইজ করেনি। প্রতিনিয়তই পণ্যের মান উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে। যেমন আমাদের রেফ্রিজারেটরে বিক্রয়-পরবর্তী গ্রাহকের কমপেস্নইন অনুপাত অনেক কম সেটা এমনকি এক পারসেন্ট এরও নিচে যেখানে ইন্ডাস্ট্রি এভারেজ হচ্ছে ১২ থেকে ১৫%। আমরা ধারাবাহিকভাবে আমাদের নতুন পণ্যসমূহে এই ইমেজ ধরে রাখার চেষ্টা করছি এবং পণ্যের গুণগত মান এবং উপস্থাপনা দিনে দিনে আরও সমৃদ্ধ করার ক্ষেত্রে ম্যানেজমেন্টের বিশেষ মনোযোগ রয়েছে। আগামী দিনগুলোতে আমাদের বিপণন পার্টনাররা এয়ারকন্ডিশন বিক্রির কাঠামোগত উন্নয়নের জন্য সক্রিয় সহযোগিতা পাবেন এবং যমুনা এসিও হবে যমুনা রেফ্রিজারেটরের মতো কালজয়ী যুগান্তকারী। ইতিমধ্যেই এসির একটি মেগা পস্ন্যান্ট স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়াও যমুনার হোম অ্যাপলায়েন্স সিরিজ বৃদ্ধি করা হচ্ছে। এর বাইরেও আগামী বছর অটোমোইলস খাতে বড় ধরনের সুখবর নিয়ে আসছে যমুনা।

যাযাদি : আমাদের সঙ্গে কথা বলার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ

সাজ্জাদুল ইসলাম : যায়যায়দিনকেও আমার পক্ষ থেকে অনেক ধন্যবাদ। পরিশেষে নতুন উদ্যোক্তাদের সামনের যাত্রাপথ মসৃণ হোক, সাফল্যমন্ডিত হোক। এই কামনায় যমুনা ইলেকট্রনিক্স এবং অটোমোবাইলস টিমের পক্ষ থেকে ডিলার ভাইদের সবধরনের সহযোগিতা প্রদানের আশ্বাস দিয়ে নতুন বছরের শুভ কামনা জানিয়ে শেষ করছি।

Share this news on:

সর্বশেষ

img
প্রথম আলোর সামনে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ Nov 24, 2024
img
জাপান নতুন বাংলাদেশেরও বন্ধুই রয়েছে: রাষ্ট্রদূত Nov 24, 2024
img
অটোরিকশা চলাচলে আপিল করবে সরকার Nov 24, 2024
img
নির্বাচন কবে, সেই ঘোষণা হবে প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকেই : প্রেস উইং Nov 24, 2024
img
অবশেষে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির জটলা ভাঙল,বড় ক্ষতিপূরণ পাবে পাকিস্তান Nov 24, 2024
img
নির্যাতিত আ.লীগ কর্মীকে গ্রেপ্তার করলে আমি এর বিরুদ্ধে: রিজভী Nov 24, 2024
img
রেমিট্যান্স প্রবাহে সুখবর, নভেম্বরের প্রথম ২৩ দিনে এলো যত ডলার Nov 24, 2024
img
গুমের দায়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ২২ সদস্য চাকরিচ্যুত Nov 24, 2024
img
ডেঙ্গুতে একদিনে বছরের সর্বোচ্চ মৃত্যু Nov 24, 2024
img
রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে কাজ করতে চায় তুরস্ক:খসরু Nov 24, 2024