ছোটবেলায় বাবা মারা যায় ফরিদের। জীবন সংগ্রামে টিকে থাকতে তখন থেকেই জরিয়েছেন নানা পেশায় । ছবি ও ভিডিওর প্রতি ভালোবাসা থেকে কাজ করেছেন ডিজিটাল স্টুডিতেও। আর এখন তৈরি করেন ভ্লগ। রিক্সায় ঘুরে ঘুরে তুলে আনেন রাস্তায় ঘটে যাওয়া নানা ঘটনা বিশেষত রিকশাওয়ালা ও খেটে খাওয়া মানুষের জীবন সংগ্রামের গল্প।
ঢাকা মেডিকেলের আশেপাশেই প্রতিদিন দেখা মিলবে এই রিক্সাওয়ালা ব্লগারের। ফরিদের সাথে কথা বলে জানা যায়, মূলত আগ্রহ থেকেই অবসর সময়ে নানা ধরনের কনটেন্ট তৈরি করেন। এতদিন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে খুব একটা সাড়া না পেলেও ইদানিং বেশ সাড়া পাচ্ছেন। তবে পরিচিতি বাড়ায় দেখা দিয়েছে আরো একটি সমস্যা। নিজের ব্লগ এবং সাংবাদিকদের সময় দিতে গিয়ে প্রতিদিনের আয়ে ভাটা পড়েছে। বর্তমানে রিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করলেও ভবিষ্যতে ভাষা বদলানোর পরিকল্পনা রয়েছে ফরিদের। তবে পেশা বদল করলেও বদলাতে চান না ব্লগার পদবিটা।