কোম্পানীগঞ্জে পুলিশ-আওয়ামী লীঘ সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ ৬

উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদলের ওপর হামলার ঘটনায় উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ। বাদলের ওপর হামলার প্রতিবাদে সড়কে টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে প্রতিবাদ করছেন নেতাকর্মীরা। এসময় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।

শনিবার (১২ জুন) সকাল পৌনে ৯টার দিকে বসুরহাট বাজারের ইসলামী ব্যাংকের সামনে মিজানুর রহমান বাদলের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। এ কথা ছড়িয়ে পড়লে বাদলের সমর্থকরা দুপুরে বিক্ষোভ মিছিল করেন। এ সময় চরকাঁকড়া টেকের বাজারে পুলিশের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ হয়।

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ গুলি চালালে ছয়জন গুলিবিদ্ধ হন। গুরুতর আহতদের হাসপাতালে নেয়া হয়েছে। আহত সবাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মিজানুর রহমান বাদলের সমর্থক।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, টেকের বাজারে হরতালের সমর্থনে রাস্তায় ব্যারিকেড দিয়ে বিক্ষোভ করার সময় পুলিশ বাধা দেয়। এতে পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

নোয়াখালীর পুলিশ সুপার (এসপি) মো. আলমগীর হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, সড়ক অবরোধ করে জননিরাপত্তায় বিঘ্ন ঘটানোর চেষ্টা করছিল বিক্ষোভকারীরা। এসময় পুলিশ তাদের নিবৃত করতে গেলে তারা পুলিশের ওপর ইট-পাটকেল ছুঁড়তে থাকে। এসময় পুলিশ ফাঁকাগুলি ছুঁড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

 

টাইমস/এসএন

Share this news on: