ভোজ্যতেলের সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যে সরকারের ভ্যাট প্রত্যাহারের প্রভাব পড়েছে পাইকারি বাজারে। লিটার প্রতি ১০ টাকা কমেছে সয়াবিন তেলের দাম কিন্তু খুচরা পর্যায়ে বেচাকেনা চলছে পুরোনো দামেই। দাম কমেনি চিনিরও। নতুন দুশ্চিন্তা আটা ও ময়দাকে নিয়েও।
তবে রাজধানীর কারওয়ানবাজার হঠাৎ ভোজ্যতেলে সরবরাহ চোখে পড়ার মত। ২ থেকে ৫ লিটারের বোতল চোখে পড়ছে প্রায় সব দোকানেই। মূলত প্রশাসনের অভিযান ও ভ্যাট প্রত্যাহারের খবরে কিছুটা টনক নড়েছে উৎপাদক ও ব্যবসায়ীদের।
তবে এখনও, ব্র্যান্ডভেদে ৭৮০ থেকে ৭৯০ টাকা ধরে বিক্রি হচ্ছে ৫ লিটারের সয়াবিন তেল। দর কমেনি পাম অয়েলেরও। নিম্নবিত্তরা খোলা তেল কিনছেন কমবেশি ১৬৫ টাকা লিটার দরে।
এ দিকে রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা এ সপ্তাহে নতুন করে বেড়েছে সব ধরনের মুরগীর দাম। সপ্তাহ ব্যবধানে কেজিতে ১০ থেকে ১৫ টাকা বেড়ে ব্রয়লার মুরগীর বিক্রি হচ্ছে ১৬৫ থেকে ১৭০ টাকা। একইসাথে বেড়েছে বেড়েছে কাঁচামরিচ, শসা এবং টমেটোর দাম। তবে গ্রীষ্মকালীন সবজির দাম
কমে বিক্রি হচ্ছে করলা ৮০, পটল ১০০, সিম ৪০ -৫০, চিচিঙ্গা ৬০, বেগুন ৬০ -১০০ টাকা কেজি দরে। এছাড়া গরুর মাংস ৬৫০ টাকা এবং খাসির মাংস ১ হাজার ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।