‘লাইজু’ নাটকের গল্প শুরু হয় একটি মাইকের ঘোষণার মাধ্যমে, যেখানে বলা হয়, "লাইজু নামের একটি মেয়ে হারানো গেছে, মেয়েটি ঠিক মতো কথা বলতে পারে না। কোনও সহৃদয়বান ব্যক্তি যদি তার সন্ধান পায়, তাহলে কাবিলপুর বাজারে চিশতী ফকিরের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো।" এর পর এই ‘লাইজু’ নামক মেয়েটি কাবিলপুর গ্রামে নিয়ে আসে নানা জটিলতা।
এটি নির্মিত হয়েছে ঈদের বিশেষ নাটক ‘লাইজু’ হিসেবে, যা সিএমভি’র ব্যানারে এ কে পরাগের গল্প, চিত্রনাট্য এবং পরিচালনায় তৈরি। নাটকটির প্রধান তিন চরিত্রে অভিনয় করেছেন সাদিয়া আয়মান, মুশফিক আর ফারহান এবং শরাফ আহমেদ জীবন। সিনেমাটোগ্রাফি করেছেন ভাস্কর জনি।
নির্মাতা জানান, গল্পের এক পর্যায়ে লাইজু ফিরে আসে, তবে তাকে কেউ ভূত মনে করে এবং কেউ পাগল ভাবতে থাকে। এই পর্বে চলতে থাকে কাবিলপুর গ্রামের গ্রাম্য রাজনীতি।
নির্মাতার মতে, ঈদে প্রচুর কমেডি ঘরানার নাটক নির্মিত হলেও, এই নাটকটি একটি সিরিয়াস গল্প, যেখানে গ্রামীণ জীবনের বাস্তব চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। তবে এর মধ্যে মজার ঘটনাও রয়েছে এবং সিরিয়াস প্রেমের রসায়নও আছে। তিনি বিশ্বাস করেন, ঈদে দর্শকদের জন্য এটি একটি চমৎকার কনটেন্ট হতে পারে।
এছাড়া, ‘লাইজু’র প্রযোজক ও পরিবেশক এসকে সাহেদ আলী পাপ্পু জানিয়েছেন, ঈদ উৎসবে ‘লাইজু’সহ প্রায় ২০টি কনটেন্ট উপহার দেবেন দর্শকদের, যা ধারাবাহিকভাবে চাঁদরাত থেকে সিএমভির ইউটিউব চ্যানেলে উন্মুক্ত হবে।
এসএস