সুনামগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কলেজছাত্রীকে ‘হত্যা করতে’ রাস্তায় ফেলে দিয়েছিলেন চালক শহিদ মিয়া। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে পথচারীরা উদ্ধার করে হাসপাতালে নেয়ায় তিনি প্রাণে বেঁচে যান।
এই মামলার প্রধান আসামি শহিদকে গ্রেপ্তারের পর রোববার ঢাকায় সংবাদ সম্মেলন করে এই তথ্য জানিয়েছেন সিআইডির চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অতিরিক্ত উপ মহাপরিদর্শক হাসিব আজিজ। এর আগে শনিবার সুনামগঞ্জের পুরাতন বাস স্ট্যান্ড থেকে শহিদ মিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সিআইডি কর্মকর্তা হাসিব বলেন,গত ২৬ ডিসেম্বর সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার লামাকাজি আত্মীয়ের বাসা থেকে নিজ বাড়িতে ফেরার পথে বাসে ওই তরুণীকে ধর্ষণের চেষ্টা করে বাস চালক শহিদ মিয়া। পরিস্থিতি বেগতিক দেখে তাকে হত্যার উদ্দেশ্যে চলন্ত বাস থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়।
তিনি জানান, এরপর সিআইডির সাঁড়াশি অভিযানে শহিদের ছোটভাই মো. কছির এবং দুলাভাই সুমনকে আটক করা হয়। তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে শহিদের অবস্থান নিশ্চিত করার জন্য ভোগড়া বাইপাস এবং উত্তরার দিয়াবাড়িতে অভিযান চালানো হয়।
টাইমস/এসজে/এসএন