ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে (ডিপিএল) জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। চলতি মৌসুমে শুরু থেকেই তারা ঘরোয়া ক্রিকেটে অংশ নিচ্ছেন। তবে প্রথম লিগ শেষ হলেই জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা পরবর্তী আন্তর্জাতিক সিরিজের জন্য প্রস্তুতি শুরু করবেন।
আগামী মাসে বাংলাদেশ দল জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দুটি টেস্ট ম্যাচ খেলবে, যেখানে শান্ত, মিরাজসহ অন্যান্য সিনিয়র ক্রিকেটাররা জাতীয় দলের সঙ্গে যোগ দেবেন।
পরবর্তীতে আগামী মে'তে পাকিস্তান সফরে যাবে বাংলাদেশ দল। এরপর জুলাইয়ে বাংলাদেশ সফরে আসবে পাকিস্তান, এই সিরিজটি অবশ্য এফটিপির বাইরের। আর আসন্ন এই দুই সিরিজের সবকটি ম্যাচই ওয়ানডে ফরম্যাটে খেলার কথা ছিল। তবে নতুন করে সবগুলো ম্যাচই টি-টোয়েন্টি সংস্করণে অনুষ্ঠিত হতে পারে বলে গুঞ্জন রয়েছে।
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি-মার্চে ভারত ও শ্রীলঙ্কার মাটিতে অনুষ্ঠিত হবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। যে কারণে আসন্ন এই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপকে সামনে রেখে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যকার ৮ ম্যাচের সবগুলোই হতে পারে টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে।
বিসিবির সহকারী নির্বাচক আব্দুর রাজ্জাকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে ঢাকা পোস্টকে তিনি জানিয়েছেন, 'প্রথম পাঁচ ম্যাচ টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে হবে। আপাতত এতটুকু নিশ্চিত। পরের তিন ম্যাচের বিষয়ে এখনো জানা নেই।'
তবে ধারণা করা হচ্ছে শেষ পর্যন্ত সবকটি ম্যাচই হতে যাচ্ছে টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে। এদিকে বর্তমানে বাংলাদেশ দলের টি-টোয়েন্টি অধিনায়কের পদটি ফাঁকা রয়েছে। দ্রুতই জানা যাবে কে হচ্ছেন নতুন অধিনায়ক।
এসএস/এসএন