জুলাই আন্দোলনে আমরা দেখেছি, মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকদের মাথায় হেলমেট নেই। বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট নেই তার মাঝেই তারা হৃদয় দিয়ে দারুণ কাজ করেছে, বলেছেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকরা হচ্ছেন অকুতোভয় সাংবাদিক।
বুধবার (১২ মার্চ) বিকেলে জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হল রুমে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানে মাল্টিমিডিয়া রিপোর্টারদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শফিকুল আলম বলেন, মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকদের বেতন কাঠামোতে আনা দরকার। এ বিষয়টি নিয়ে কথা বলা দরকার। আমি সরকারের সঙ্গে থেকেও আপনাদের পাশে থাকব।
এসময় জেলা উপজেলা পর্যায়ের মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকদের একই প্ল্যাটফর্মে অন্তর্ভুক্ত করার আহ্বান জানান তিনি।
মাল্টিমিডিয়া রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ফখরুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আক্তারুজ্জামানের সঞ্চালনায় এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম আবদুল্লাহ, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি শহিদুল ইসলাম, জাতীয় নাগরিক পার্টির যুগ্ম সদস্য সচিব জয়নাল আবেদীন শিশির, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম সংগঠক সাদিক কাইয়ুম, দৈনিক জনকণ্ঠ পত্রিকার উপদেষ্টা সাবরিনা বিনতে আহমেদ, দৈনিক জনকণ্ঠ পত্রিকার সিনিয়র রিপোর্টার ইসরাফিল ফরাজী, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের মুখ্য সংগঠক তাহমীদ আল মুদ্দাসসীর চৌধুরী, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সহসমন্বয়ক মুসাদ্দিক আলী ইবনে মোহাম্মদ প্রমুখ।
এ ছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন মাল্টিমিডিয়া রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি মো. মিরাজুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক রহমতুল্লাহ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ জুবায়ের, দপ্তর সম্পাদক আবু বকর সিদ্দিক, অর্থ সম্পাদক মুজাহিদুল ইসলাম (অন্তু মুজাহিদ), প্রচার সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল নোমান, নারীবিষয়ক সম্পাদক ফৌজিয়া ফারিয়া, প্রশিক্ষণবিষয়ক সম্পাদক আরেফিন ইমন, সাহিত্য সম্পাদক আরমান মুজাহিদ, সাংস্কৃতিক সম্পাদক আশরাফুল আমিন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক সাইমুন মুবিন পল্লব, ক্রীড়া সম্পাদক মেহেদী হাসান তালহা, আপ্যায়ন সম্পাদক আব্দুল হামিদসহ কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ও সংগঠনের সাধারণ সদস্যরা।
আরএ/টিএ