জুলাই সনদ স্বাক্ষর করলেই কাজ শেষ নয়, বরং এটাকে অনেক দূর এগিয়ে নিতে হবে মন্তব্য করে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, নির্বাচনের সঙ্গেই জুলাই সনদ গভীরভাবে জড়িত। এই সনদের মাধ্যমে দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও গণতান্ত্রিক চর্চার নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, উৎসবমুখর পরিবেশে শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জুলাই সনদে স্বাক্ষর হবে।
তিনি আরও বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ জন্য যা যা করার প্রয়োজন, সরকার সব ব্যবস্থা নেবে।
বৈঠকে অংশ নেন বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), গণসংহতি আন্দোলন, জেএসডি (রব), বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, এবি পার্টিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা।
এর আগে জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানকে সামনে রেখে বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বিকেলের বৈঠকে কমিশনের পক্ষ থেকে ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি প্রফেসর আলী রীয়াজ, কমিশন সদস্য বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, সফর রাজ হোসেন, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. মো. আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার উপস্থিত ছিলেন।
পাশাপাশি, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান এবং প্রধান উপদেষ্টার মূখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়া বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
কেএন/টিএ