খাঁটি দলপ্রেমিককে নিয়ে হাইব্রিডদের প্রোপাগান্ডার শেষ কোথায়?

আমার কাকা জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের পরিচালক ডা. মোহাম্মদ আবদুর রহিম। তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ বুকে ধারণ করা একজন সৎ চিকিৎসক। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন তিনি। সারা জীবন নীরবে-নিভৃতে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বুকে লালন করে আওয়ামী লীগের হয়ে কাজ করে গেছেন তিনি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনাদর্শকে তিনি অন্তরে ধারণ করে এতো দূর এসেছেন।

সম্প্রতি ডাক্তার আবদুর রহিম যখন জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটে তাঁর মুসলিম সহকর্মীদের জন্য হিজাব এবং টাখনুর ওপর কাপড় পরার নির্দেশনা দিয়েছেন, তখন এক শ্রেণির কুচক্রীরা তাঁকে নিয়ে নোংরা রাজনীতিতে মেতেছেন। কেউই ডা. আবদুর রহিমকে এ ধরণের নির্দেশনার পক্ষে বিপক্ষে কোনো ধরণের পরামর্শও দেননি। সুযোগ সন্ধানীরা ওঁত পেতেছিলেন। তারা অপেক্ষায় ছিলেন, কখন ডা. আবদুর রহিমের নামে গুজব ছড়াবে।

কুচক্রীরা বলছেন, ডা. আবদুর রহিম নাকি রাজাকার। তিনি নাকি জামায়াত-শিবিরের লোক। মনগড়া অভিযোগে কুচক্রীমহল আমার অতিপরিচিত একজন আওয়ামী লীগ কর্মীকে রাতারাতি শিবির নেতা বানিয়ে দিতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। ষড়যন্ত্রকারীরা বলছে, ডা. আবদুর রহিম নাকি শিবির নেতা ছিলেন। কিন্তু অতীত ঘাটলে দেখা যাবে, ডা. আবদুর রহিম চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে স্বাচিপ-এর সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন।

স্বাধীনতার মহান স্থপতি, স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শকে বুকে লালন করে ডা. আবদুর রহিম স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদে (স্বাচিপ) নেতৃত্ব দিয়েছেন। স্বাচিপ প্রতিষ্ঠায় যারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন, তিনি তাদের একজন। স্বাচিপ প্রতিষ্ঠার দ্বিতীয় বছরেই তিনি সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে আসীন হয়েছিলেন। আওয়ামী লীগের কঠিন সময়গুলোতে স্বাচিপের সকল কর্মসূচি বাস্তবায়ন ও জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে তিনি ছিলেন সদা তৎপর। আমার জানা মতে, তিনি জীবনের শেষ সময় পর্যন্তও আওয়ামী লীগের জন্য, দেশের জন্য, জননেত্রী শেখ হাসিনার জন্য নিজেকে বিলিয়ে দেবেন। আমি এ জীবনে যতজন সাচ্চা আওয়ামী লীগ কর্মী দেখেছি, এই ডা. আবদুর রহিম তাদেরই একজন। তা না হলে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশের গুরুত্বপূর্ণ একটি পদে তাকে বসাতেন না।

আমি মনে করি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বুঝে শুনেই ডা. আবদুর রহিমকে জনস্বাস্থ্য ইন্সটিটিউটের দায়িত্ব দিয়েছেন। কিন্তু দুঃখ লাগে, অবাক হই। আজ আওয়ামী লীগে কতিপয় চিহ্নিত ভুঁইফোড় হাইব্রিড ব্যক্তিদের আস্ফালন দেখা যায়। আওয়ামী লীগের দুর্দিনে যাদের কোনো খোঁজ ছিল না, তারা এখন খাঁটি আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের বিতর্কিত করার প্রোপাগান্ডায় লিপ্ত।

যারা আওয়ামী লীগের দুঃসময়ে রাজপথে ছিলেন। রাজপথে যাদের ঘাম ঝরেছে, রক্ত ঝরেছে, তাদেরকেই আজ কোণঠাসা করে ফেলছে দলের হাইব্রীড নেতাকর্মীরা।

আমাদের মনে রাখতে হবে, দুর্দিনে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বলার লোক কম ছিল। সেই কঠিন সময়ে এই ডা. আবদুর রহিমদের মতো নিবেদিত মানুষগুলোই রাস্তায় নেমে এসেছে। কিন্তু আজ তাদেরকে রাজাকার, জামায়াত, শিবির বানানোর ঘৃণ্য অপচেষ্টা চলছে।

আমার জানা মতে, ডা. আবদুর রহিমের স্বাচিপ সদস্য নম্বর ছিলো ৩৯৬। স্বাচিপের প্রথম সারির নেতৃত্বে সব সময় এই মানুষটি কাজ করেছিলেন। 

সারা জীবন নীরবে-নিভৃতে আওয়ামী লীগ করে যাওয়া এই মানুষটি কখনো বুক ফুলিয়ে বা গলাবাজি করে বিশেষ সুবিধা নিতে চাননি। তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক। তিনি শুধু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাহসিকতা, নৈতিকতা ও মানবিকতাকে নিজের জীবনের পাথেয় করেছেন।

সম্প্রতি ডা. আবদুর রহিম তাঁর প্রতিষ্ঠানে যে নির্দেশনা দিয়েছেন, তা নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। অনেকেই এই ঘটনাকে রঙচঙ লাগিয়ে ডা. আবদুর রহিমের মত নিবেদিত প্রাণ আওয়ামী লীগ কর্মী ও বঙ্গবন্ধুর সৈনিককে অপদস্ত করতে চাইছে। কুচক্রী এই মহলের কাজ শুধু আওয়ামী লীগের নিবেদিত কর্মীদের দোষ-ত্রুটি নিয়ে গুজব ছড়ানো।

প্রকাশিত নির্দেশনার ব্যাপারে ডা. আবদুর রহিম কাকার সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তিনি বলেছেন, এই নির্দেশনার মাধ্যমে সাম্প্রদায়িকতাকে প্রশ্রয় দেয়ার প্রশ্নই আসে না। এই নির্দেশনা শুধু মুসলিম সহকর্মীদের জন্য দেয়া হয়েছিল। এমনকি নির্দেশনা মানার জন্য কোনো বাধ্যবাধকতা আরোপ করাও হয়নি। কিন্তু কিছু গণমাধ্যমে কর্মরত সংবাদকর্মীরা বিষয়টি নিয়ে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত খবর প্রকাশ করেছে। যদিও বেশির ভাগ সংবাদমাধ্যম বস্তুনিষ্ঠভাবে সংবাদ পরিবেশন করেছে। 

২/১টি মিডিয়ায় বিষয়টি এমন ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে, যেন নিদের্শনাটি পালন করতে ওই অফিসে কর্মরতদের বাধ্য করা হয়েছে। কিন্তু মূলত নির্দেশনাটি ছিল ঐচ্ছিক। আর এই বিষয়টি এতদূর গড়াবে বুঝতে পারলে অবশ্যই তিনি বিষয়টি থেকে বিরত থাকতেন বলে জানিয়েছেন।

প্রিয় পাঠক, আমার দাদার বাড়ি থেকে ১০০ ফুট দূরে প্রতিবেশী হিন্দু সম্প্রদায়ের বসবাস। আমাদের বাড়ির এমন কোনো অনুষ্ঠান নেই যেখানে অন্য ধর্মাবলম্বীরা আসেন না। আবার ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের এমন কোনো অনুষ্ঠান নেই, যেখানে আমাদের পরিবারের সদস্য বা আমার কাকা ডা. আবদুর রহিমকে পাওয়া যায় না।

আমাদের এলাকায় যে অসাম্প্রদায়িক পরিবেশ বিরাজমান, তার জন্য আমার কাকা ডা. আবদুর রহিমের অবদান অনেক। তিনি আমাদের এলাকার সব ধর্মের মানুষের মধ্যে একটা দারুণ সম্প্রীতি স্থাপন করেছেন। বঙ্গবন্ধু ও মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করেই ডা. আবদুর রহিম নিজ এলাকা পরিবর্তনের কাজে মনোনিবেশ করেছেন।

ডা. আবদুর রহিম যখন গ্রামের বাড়িতে যান, তখন আশেপাশের গ্রামের শ’ শ’ দরিদ্র রোগী কাকার কাছে আসেন। এমনকি এই করোনাকালেও ডা. আবদুর রহিম জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটে একটি দিনও অফিস কামাই করেননি। এমনকি নিজে করোনা আক্রান্ত হয়েও বাসায় বসেই অফিস সামলেছেন।

আমার বাবা এবং কাকারা ৮ ভাই এক বোন। আমাদের যৌথ পরিবার। আমি মো. আবেদ মুনসুর। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মেয়র পদপ্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন নিয়েছিলাম। আমার মামা নোয়াখালী শহর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মো. ইকবাল হোসেন আর্জু। তার নিজের (ডা. আবদুর রহিম) সম্বন্ধী হাসান ইমাম কুমিল্লা জেলা যুবলীগের সাবেক ক্রীড়া সম্পাদক এবং কুমিল্লা মহানগর যুবলীগের বর্তমান আহ্বায়ক কমিটির এক নম্বর সদস্য। নোয়াখালী মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিল এর ডেপুটি কমান্ডার মোস্তফা কামাল। তিনি কাকার চাচা শশুর। 

আমার কাকা ডাক্তার আবুদর রহিম নিজে টাখনুর ওপর কাপড় পরেন। এটা আমরা জন্মের পর থেকেই দেখে আসছি।

আমি মনে করি, আপনি নিজে ধর্মের যে বিষয়টি আমল করেন না, সেই বিষয়ে অন্যকে উপদেশ দিতে পারেন না। আর আপনি নিজে যদি কোনো ভালো কিছু আমল করেন, তবে সেটা অন্যকে পালন করার জন্য উপদেশ দিতে পারেন। এতে তো দোষের কিছু নেই। আর ধর্মীয় কোনো উপদেশ দিলেই তো কাউকে রাজাকার বা জামায়াত-শিবির বলা যুক্তিসংগত নয়। কারণ ধর্ম বা ধর্মীয় নিয়মকানুনগুলো জামায়াত-শিবির ও রাজাকারদের একক কোনো কিছু নয়। 

মুসলিম হিসেবে ইসলাম ধর্মের বিধি-বিধান সকল মুসলমানের। কিন্তু কতিপয় বিপথগামী মূর্খ কথিত পন্ডিতরা ধর্মীয় বিধানগুলো জামায়াত-শিবিরের পৈত্রিক বিষয় হিসেবে প্রচার করছে। এতে করে কার্যত জামায়াত-শিবির বা রাজাকারদের হয়ে তারা একটা প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। আর এই প্রচারণায় তারা আওয়ামী লীগের নামাজী, পরহেজগার বা দ্বীনদার মানুষগুলোকে বিতর্কিত হিসেবে তুলে ধরার ষড়যন্ত্র করছে।

মনে রাখতে হবে, আওয়ামী লীগ অসাম্প্রদায়িক একটি দল। এই দলে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্ঠান, মুসলিমসহ সকল ধর্মের অনুসারী রয়েছে। উপমহাদেশের অন্যতম বৃহত্তম ও প্রাচীন দল হিসেবে আওয়ামী লীগে বিভিন্ন ধর্মের মানুষের উপস্থিতি থাকা মানে, তা দলটির অসাম্প্রদায়িক অবস্থানকেই স্পষ্ট ও শক্তিশালী করে। কাজেই আওয়ামী লীগ মানেই যে কেউ নামাজ বা টাকনুর ওপর কাপড় পরতে পারবে না তেমনটি নয়। আবার আওয়ামী লীগ করার কারণে কেউ মন্দিরে যেতে পারবে না তেমনটিও নয়। আওয়ামী লীগ সকল মত ও সকল ধর্ম স্বাধীন ভাবে চর্চার পক্ষে।

প্রসঙ্গে ফিরে আসি, জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের পরিচালক ডা. আবদুর রহিম নিজে ধর্ম পালন করেন। আর সেই কারণেই তিনি তাঁর মুসলিম সহকর্মীদের ইসলামের কিছু বিধি-বিধান আমল করা পরামর্শ দিয়েছেন কেবল। এছাড়া তিনি কিন্তু এটা পালন করতে কারো ওপর জবরদোস্তি করেননি।

কিন্তু ডা. আবদুর রহিমের সঙ্গে যোগাযোগ না করে, তাঁর সঙ্গে কথা না বলে, তার যুক্তি না শুনেই একদল মূর্খ সমালোচক ফেসবুকে হইহই রইরই অবস্থা করে ফেললেন। কোনো ঘটনার আদ্যোপান্ত না জেনেই এই কুঁয়োর ব্যঙগুলো ডা. আবদুর রহিমকে নিয়ে রাতারাতি নানা কাল্পনিক গল্প বানিয়ে ফেললেন। যে যেভাবে পারে, সেভাবে লেগে পড়লেন মহৎ এ মানুষটিকে হেনস্থা করতে।

কিন্তু কুচক্রীদের মনে রাখতে হবে, আওয়ামী লীগ ক্ষুদ্র কোনো দল নয়, আওয়ামী লীগ বাতাসে ভেঁসে বেড়ানো কোন ধুঁলিকণা নয়, যে যখন খুশি আওয়ামী লীগের নামে প্রোপাগান্ডা চালাবেন। আওয়ামী লীগের নিবেদিতপ্রাণ মানুষগুলোকে নিয়ে নোংরা ও ভিত্তিহীন অভিযোগ উত্থাপনের মাধ্যমে কার্যত তারা আওয়ামী লীগকে বিতর্কিত করার এজেন্ডা বাস্তবায়নে মরিয়া। এরাই মূলত স্বাধীনতা বিরোধী, দেশবিরোধী ও মানবতাবিরোধী। কারণ, এই কুচক্রীরা নানা কৌশলে দিনশেষে আওয়ামী লীগকে বিতর্কিত করতে চায়। নব্য হাইব্রীডরা চায়, আওয়ামী লীগ তাদের ব্যক্তিগত আদর্শের গণ্ডির মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাক।

কিন্তু তারা জানে না, অসাম্প্রদায়িক চেতনা, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ, নেতৃত্বের বৈচিত্রতা এবং বিশালতার কারণেই ভিন্ন ভিন্ন মতের মানুষের হৃদয়ের দলে পরিণত হয়েছে আওয়ামী লীগ। বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণের প্রাণের দল আওয়ামী লীগ।

বিচলিত হবেন না কাকা, পুরো পরিবারসহ দেশবাসী আপনার পাশে রয়েছে। 

লেখক পরিচিতি

প্রতিষ্ঠাতা, সিইও

ভিনাইল্ড ওয়ার্ল্ড গ্রুপ।

 

টাইমস/এসএন

Share this news on:

সর্বশেষ

img
বিসিবির কোচ হিসেবে যোগ দিলেন সাবেক ক্রিকেটার নাজিমউদ্দিন Jul 03, 2025
img
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে পারমাণবিক নিরাপত্তা চুক্তির প্রস্তাব অনুমোদন Jul 03, 2025
img
পিআর পদ্ধতিতে ভোট হলে স্থানীয় পর্যায়ে নেতা ও নেতৃত্ব তৈরি হবে না : রিজভী Jul 03, 2025
img
রাজবাড়ীতে চাঁদা না পেয়ে বালু ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে জখম Jul 03, 2025
img
যাত্রাবাড়ীর হত্যা মামলায় শরীয়তপুরের সাবেক মেয়র গ্রেফতার Jul 03, 2025
যে ১টা কারণে আপনি ধরা খেতে পারেন Jul 03, 2025
img
তাবেলা সিজার হত্যা মামলার রায়: তিন আসামির যাবজ্জীবন, খালাস ৪ Jul 03, 2025
ফর্মহীন লিটন দাস ! ৮ ইনিংসে মাত্র ১৩ রান, কেন এমন অবস্থা? Jul 03, 2025
বলিউডে অভিষেক শানায়ার, ছবির ট্রেইলার দেখে আবেগাপ্লুত বাবা সঞ্জয় কাপুর Jul 03, 2025
বাতিল প্রতীকী ব্ল্যাকআউট, বহাল থাকবে বাকি আয়োজন Jul 03, 2025
যুদ্ধ নয়, শান্তির পথে বিশ্বের নিরপেক্ষ ১২টি দেশ Jul 03, 2025
শাপলা পেতে ‘মরিয়া’ নাগরিক ঐক্য, আশাবাদী এনসিপিও Jul 03, 2025
ভ্যাপসা গরমে জাবি ছাত্রদলের মানবিক সাড়া Jul 03, 2025
img
জামায়াতের সঙ্গে জোট হয়নি, পিআর পদ্ধতি চায় গণঅধিকার Jul 03, 2025
প্রতারণা করে কোটি টাকা লো'পা'ট;ফুডপান্ডার কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে মামলা! Jul 03, 2025
img
বাংলা নাটকে দর্শকপ্রিয়তার শীর্ষে যে ছয়জন অভিনেত্রী Jul 03, 2025
‘আশুরা’ উপলক্ষে যেসব নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি Jul 03, 2025
img
কর্মচারীদের বিক্ষোভের মুখে দাবি মেনে নিল এনাম মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ Jul 03, 2025
img
জুলাই সনদ: মুক্তিযুদ্ধকে সবার উপরে রেখে ‘রাজনৈতিক দলিল’ হিসেবে চায় বিএনপি Jul 03, 2025
img
অনন্যাকে কষ্ট দিয়ে সারার সঙ্গে নতুন সম্পর্কের কথা বললেন আদিত্য Jul 03, 2025