এক অদ্ভুত উপায়ে বিপুল অঙ্কের মালকিন বনে গেছেন শিল্পা শেঠি। কীভাবে হলেন? এমন প্রশ্নে শিল্পী বলেন, ‘আট বছর আগে একটি প্রসাধনী সংস্থা প্রস্তাব দিয়েছিল তাদের শুভেচ্ছাদূত হওয়ার। অথচ আমাকে শুভেচ্ছাদূত করার মতো টাকা তাদের ছিল না। কারণ সংস্থাটির পুঁজি ছিল মাত্র ৩৫ কোটি টাকা।
শুভেচ্ছাদূত করার টাকা নেই, তবু একটা আশা নিয়ে আমার কাছে এসেছিল; যা আমার মনকে দারুণভাবে নাড়া দেয়। সে কারণেই আমি প্রস্তাব দিয়েছিলাম ওদের অংশীদার হওয়ার। এরপর ওই সংস্থায় বিনিয়োগ। আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে কাজ করে গেছি; যার সুবাদে আট বছরের মধ্যে ওই সংস্থা ইউনিকর্ন ১০০ কোটি টাকা মূল্য হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেছে। ২০২৩ সালে আইপিওতে নাম তুলেছে।
২০১৮ সালে মাত্র ৬.৭ কোটি টাকা বিনিয়োগ করে ঘরে তুলেছি ১৬ লাখ শেয়ার। ২০২৩ সালে সেই বিনিয়োগ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৩৯ কোটি টাকা। আর শেয়ার বিক্রি করে লাভ হয়েছে ৪৫ কোটি ১৩ লাখ টাকা। এমন সাফল্যের পর এখন মনে হচ্ছে, বিনিয়োগের পরিকল্পনাটা ভুল ছিল না।’
এমআর/টিএ