টেস্টে ছন্দে নেই বাংলাদেশের ওপেনাররা। সর্বশেষ ১২ ইনিংসে নেই কোনো ফিফটি। এমন কঠিন সময়ে সেঞ্চুরির পর সেঞ্চুরি হাঁকানো একজন ওপেনারকে পাওয়া কোচের জন্য স্বস্তিরই। সিরিজে ১-০ ব্যবধানে আবার পিছিয়েও রয়েছে বাংলাদেশ।
যদিও ভিন্ন সংস্করণে ছন্দে আছেন এনামুল হক বিজয়। ডিপিএলের দুর্দান্ত ছন্দের কারণেই প্রায় তিন বছর পর জাতীয় দলে সুযোগ পেয়েছেন তিনি। তবে বিজয়কে পাওয়া স্বস্তির হলেও নির্বাচন প্রক্রিয়া নিয়ে যেন একটু অখুশি কোচ ফিল সিমন্স।
সংবাদ সম্মেলনে দেওয়া সিমন্সের বক্তব্যে সেটাই ফুটে উঠেছে।
আগামীকাল দ্বিতীয় টেস্ট খেলতে নামার আগে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কোচ বলেছেন, ‘এটা আদর্শ নয়। কিন্তু বাংলাদেশের ঘরোয়া টুর্নামেন্টেগুলো এভাবেই সাজানো। চার দিনের টুর্নামেন্ট বছরের শেষ দিকে হয়। এখন ডিপিএলের সময়।
এ বিষয়ে আমাদের কিছু করার ছিল না। জানি, আমাদের উদ্বোধনী জুটি অনেকদিন ধরেই সমস্যার কারণ।’
দুই ওপেনার সাদমান ইসলাম ও মাহমুদুল হাসান জয়দের ব্যর্থতায় আগামীকাল একাদশেও সুযোগ পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বিজয়ের। দ্বিতীয় টেস্টে খেলার সুযোগ পেলে ২০২২ সালের জুনের পর প্রথমবার খেলতে নামবেন তিনি। এবারের ডিপিএলে ১৪ ম্যাচে ৮৭৪ রান নিয়ে এখন পর্যন্ত রানসংগ্রাহকদের তালিকায় শীর্ষেই আছেন উইকেটরক্ষক ব্যাটার।
সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছেন ৪টি। শুধু যে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটেই ছন্দে তা অবশ্য নয়, সর্বশেষ জাতীয় ক্রিকেট লিগে ছিলেন। ৭ ম্যাচে ৬৭.৭০ গড়ে ৭০০ রানই তার প্রমাণ।
এফপি/টিএ