রোববার (১৩ জুলাই) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় এই প্রতিবেদন লেখার সময় পর্যন্ত চালকরা সড়ক অবরোধ করে রেখেছেন বলে ঘটনাস্থল থেকে জানিয়েছেন গণমাধ্যম প্রতিবেদক।
এদিকে আন্দোলনরত চালকরা বিআরটিএ ভবন ঘেরাও করে রেখেছেন। তারা কাউকে ভেতরে ঢুকতে বা ভেতর থেকে বাইরে বের হতে দিচ্ছেন না। সেনাবাহিনীর ৩০-৪০ জন সদস্য ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়েছেন।
এর আগে রোববার দুপুর দেড়টার দিকে সড়ক অরোধের কারণে যান চলাচল বন্ধ হয় বলে এক ফেসবুক পোস্টে জানান সার্জেন্ট আনিসুর রহমান। এ অবস্থায় গাড়ি চলাচলে বিশেষ নির্দেশনাও দেন তিনি।
ফেসবুক পোস্টে তিনি জানান, বনানী বিআরটিএ কার্যালয়ের সামনে ঢাকা মহানগরীর বাইরের সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালকরা রাজধানীতে চলাচলের দাবিতে মূল সড়কে অবস্থান নিয়েছেন।
এতে উত্তরা-মহাখালী রুটে ইনকামিং এবং আউটগোয়িংয়ে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। ইনকামিংয়ে যান চলাচল করার ক্ষেত্রে কাকলী হয়ে গুলশান-২ থেকে গুলশান-১, আমতলী অথবা গুলশান-১ হয়ে পুলিশ প্লাজা দিয়ে এবং একইভাবে বিপরীত দিকে আউট গোয়িংয়ে ডাইভারশন দেয়া হচ্ছে।
আউটগোয়িংয়ের ক্ষেত্রে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহার করা যাচ্ছে। এছাড়া উত্তরা থেকে তেজগাঁও /হাতিরঝিল এলাকায় এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহার করা যাচ্ছে।
ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
এমকে/টিএ