উমামা-নীলার অভিযোগের পর ভূপাতিত এনসিপি : মাসুদ কামাল

জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক মাসুদ কামাল বলেছেন, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃবৃন্দ এখন সারা দেশে পদযাত্রা করছেন। কিন্তু সেই পদযাত্রায় উনারা কি ঠিক আগের মতো শান্তি পাচ্ছেন? আমার তো মনে হয় নানা অভিযোগে নানা ঘটনার প্রেক্ষিতে তাদের এখন নাজেহাল অবস্থা অন্ততপক্ষে মানসিক দিক দিয়ে। আপনারা লক্ষ্য করেছেন গোপালগঞ্জ থেকে শুরু করে তারপর কক্সবাজারে তারপর দেখলাম নেত্রকোনায় উনারা কিন্তু প্রতিটা মিটিংয়ে কোনো না কোনো সিনিয়র লিডারকে কোনো না কোনো দলের সিনিয়র লিডারকে সম্পর্কে লিডার সম্পর্কে তারা নানা ধরনের কটূক্তি করেছেন নানা ধরনের আপত্তিকর মন্তব্য করেছেন।

গতকাল (সোমবার) নিজের ইউটিউব চ্যানেলের এক ভিডিও বার্তায় তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, আমরা দেখেছি সেই লোকগুলোকে ডিফেম করে এক ধরনের আনন্দ প্রকাশ করেছেন অথবা ডিফেম করার মাধ্যমে তারা যে একটা বিরাট কেউ কেটা গোছের কেউ সেটা প্রমাণের চেষ্টা করেছেন। তো যেটা হয় এখন কি হলো? আমরা জানি যে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের যিনি মুখপাত্র ছিলেন গত অক্টোবরে যাকে মুখপাত্র হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছিল সেই উমামা ফাতেমা গতকালকে প্রথমে একটা স্ট্যাটাস দিয়েছিলেন ওই চাঁদাবাজি নিয়ে গুলশানে এসে ৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজির ঘটনা সেটা নিয়ে একটা স্ট্যাটাস দিয়েছিলেন এবং ওখানে ইঙ্গিত দিয়েছিলেন যে এর শিকর অনেক গভীরে এবং তারপর রাতে উনি একটা লম্বা সময় নিয়ে ফেসবুক লাইভে কথা বলেছেন। প্রায় দুই ঘন্টা ২৪ মিনিট ছিল সেই লাইভের দৈর্ঘ্য। মানে অনেক কিছু উনি যা মনে এসেছে সব বলে দিয়েছেন।

এটা যে সাজানো গোছানো সম্ভব না এবং উনি কথা বলতে বলতে আবেগাপ্লুত হয়ে গেছেন কান্না করেছেন এবং উনার মূল বক্তব্যটা কি?

মূল বক্তব্যটা হলো যে গত ৫ আগস্টে যখন শেখ হাসিনা সরকার দেশ থেকে পালিয়ে গেল তারপর থেকে উনার দৃষ্টিতে এই বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা ছাত্রদের মধ্যে একটা বড় অংশ হঠাৎ করে নানা ধরনের জবর-দখল চাঁদাবাজিতে জড়িয়ে পড়ে এবং এক পর্যায়ে উনার মনে হতে থাকে যে জুলাইকে এই জুলাই যে চেতনা জুলাইয়ে শব্দ এটাকে তারা মানি মেকিং মেশিনে পরিণত করে ফেলেছে। দেখুন বিশাল একটা বড় অভিযোগ। কিন্তু জুলাইয়ের চেতনা নিয়ে দেশটাকে বিভক্ত করা হচ্ছে। ক্রমাগত।

এটা আপনারা দেখেছেন যে এই জুলাইয়ের সৈনিক এই জুলাইয়ের মানে জুলাই, মানে জুলাইয়ের চেতনা ধারণ করছে। এই জুলাইয়ের আহত এই জুলাই নিহত। এই সবগুলোর কথাই আসলে যারা উচ্চারণ করছেন তাদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষ এগুলোকে উচ্চারণ করেছেন যার যার ধান্দা চরিতার্থ করার জন্য ওমামা ফাতেমার বক্তব্য মোটামুটি এটাই পরিষ্কার হয়েছে আমি তবুও কিছু কিছু জায়গায় উনার বক্তব্যগুলো আমি একটু পড়ে শোনাতে চাই।

উমামা ফাতেমা এক জায়গায় বলেছেন, মুখপাত্র হওয়ার পর প্রথম আবিষ্কার করেছি যে এগুলো দিয়ে লোকজন নানা কিছু করছে আমার কখনো মাথায়ই আসেনি যে এগুলো দিয়ে টাকা-পয়সা ইনকাম করা যায়। তাহলে হোয়াই ইন দা আর্থ এটাকে আমি একটা মানি মেকিং মেশিনে পরিণত করতে যাব।

কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে সেটা হয়েছে খুবই কমন খুবই রেগুলার বেসিসে হয়েছে মানে খুবই প্রায় সবাই করেছেন উনি যেটা বলতে চেয়েছেন উনি আরেক জায়গায় লিখেছেন যে ৫ আগস্টের পর দিন সকালবেলা থেকেই দেখি সমন্বয়ক পরিচয়ে নাকি একেকজন একেক জায়গায় গিয়ে দখল করছে। আবার আরেক জায়গায় উনি বলেছেন যে এই বৈষম্য যে ছাত্র আন্দোলনটা ওই সময়ে উনি এটা চানই নাই উনি বলতে চেয়েছেন যে এটা আসলে কি দরকার, মানে এই নামটা দিয়ে আন্দোলন শেষ হয়ে গেছে হাসিনা পালিয়ে গেছে এখন আর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এই পরিচয়টা এই সংগঠনের ব্যানারটা ব্যবহার করতে হবে কেন? তখন উনি বলেছিলেন যে এই প্লাটফর্মটাকে আরো বড় করে ডিসেন্ট্রালাইজ করে ফেলা উচিত এবং এই কথাগুলো বলেছিলেন কিন্তু ওই সময় তারা সবাই তার সমালোচনা করেছেন এবং তিনি বলছেন যে এখন এটা এই কথাটা বলে আমি যেন অনেককে শত্রু বানিয়ে ফেলেছি। তার মানে কার কাছে উনি শত্রু হয়েছেন?

যারা ওই পরিচয়টাকে ব্যবহার করে চাঁদাবাজি অর্থ উপার্জন অনৈতিক ক্ষমতা লাভ করা এ সমস্ত কাছে যে ব্যয় করেছেন তাদের কাছেই কিন্তু উমামা ফাতেমা শত্রুতে পরিণত হয়েছেন উনি আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন, সেটা হলো বৈষম্য ছাত্র আন্দোলনের সবগুলো সিদ্ধান্ত হেয়ার রোডে মানে উপদেশের যে বাসভবনগুলো আছে হেয়ার রোডে বসে ঠিক করা হতো সেগুলোই বাস্তবায়ন হতো মানে সংগঠনের নাম বৈষম্য ছাত্র আন্দোলন। কিন্তু এ সমস্ত সিদ্ধান্ত হতো উপদেষ্টাদের বাড়ি থেকে। তার মানে এই ধান্দাগুলোর সঙ্গে প্রকারান্তরে উনারাও জড়িত ছিলেন বলে হয়তো এখনো আছেন জানি না।

উমামা ফাতেমা দাবি করছেন এবং উনি আরও কিছু অদ্ভুত কথা বলেছেন যে যেমন উনি বলেছেন উনার ভাষায় আমি বলি। উনি বলেছেন বিষয়গুলো এত অদ্ভুত ছিল যে যেকোনো কিছুর কোনো ঠিক ঠিকানা ছিল না। চাঁদাবাজির অভিযোগ আসতো। একজনের বিরুদ্ধে যে স্বজনপ্রীতি ও শেল্টার টেল্টার দেওয়ার যে অভিযোগ আসতো এগুলো আমি খুব ভালো করেই জানতাম। শুধু চট্টগ্রামের কাহিনী সলভ করতে গেলে অনেকের প্যান্ট খুলে যেত। এরকম আরো অনেক জেলার কাহিনী আছে। এগুলো ধরতে গিয়ে দেখেছি এগুলো তো অনেক দূর পর্যন্ত গড়িয়ে গেছে। এই যে অনেক দূর পর্যন্ত গড়িয়ে গিয়েছে। এটাই হল মূল বক্তব্য। মানে অনেক দূর পর্যন্ত কোথায় গড়িয়ে গেছে। তার মানে এই সংগঠনে যারা নাকি নেতৃস্থানীয় ছিলেন তাদের মধ্যে এটা কিন্তু গড়িয়ে গেছে। তারাও এর সঙ্গে অল্পবিস্তর জড়িত হয়ে পড়েছেন। এই কথাটাই কিন্তু উনি বলতে চেয়েছেন। যাহোক উনি শেষ পর্যন্ত বলছেন যে উনি কেন এটা ছাড়লেন উনি বলছেন যে ন্যূনতম আত্মসম্মান আছে এমন কেউ এই প্লটফর্মে মানে বৈষম্যবিরোধী প্লটফর্মে টিকতে পারবে না এই প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে থাকাটা আমার জীবনের একটা ট্রাজিক ঘটনা ছিল ভাবুন এই হলো এত বড় একটা অর্জন এত বড় একটা জুলাই এত সম্মানের একটা জুলাই সেই সম্পর্কে জুলাইয়ের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় নেত্রী ওমামা ফাতেমার বিশ্লেষণ এবং আত্মপলী।

উমামা ফাতেমা জুলাইকে বিশ্লেষণ করতে যেয়ে বলেছেন যে মানুষ রাস্তায় যে পরিমাণ ফাইট করেছে সেটা অবিশ্বাস্য। মানে গত জুলাই আমার মাথায় একবারও আসেনি যে এটা দিয়ে টাকাও ইনকাম করা যায়। আমি মুখপাত্র হওয়ার পর প্রথম আবিষ্কার করেছি যে এগুলো দিয়ে লোকজন নানা কিছু করছে। টেন্ডার বাণিজ্য, তদবির বাণিজ্য, ডিসি নিয়োগ, তমুক জায়গায় তমুক কাজ এগুলো অহরহ করে বেড়াচ্ছে। দেখুন এই যে তদবির বাণিজ্য, ডিসি নিয়োগ বিভিন্ন নিয়োগ নিয়ে যে কেলেংকারীগুলো এগুলোর কথা কিন্তু আমরা শুরু থেকেই শুনে আসছি এবং এগুলোর সঙ্গে যে এই ছাত্ররা জড়িত ছিল সে সমস্ত অভিযোগও কিন্তু আমরা পেয়েছি সচিবালয়ে তারা নিয়মিত যেত এবং এইটা যাওয়ার পর তারা ওখানে কি করতো না করতো এটা নিয়ে সাংবাদিকদের যাতে কিছু লিখতে না পারে সমস্ত সাংবাদিকদের একই রেশন কার্ড বাতিল করা হয়েছিল যা নাকি বাংলাদেশের ইতিহাসে কখনো হয়নি অতীতে এরা করেছিল কেন তাদের নাকি সাংবাদিকরা কিছু জানতে না পারে তারা ওখানে যে সমস্ত আকাম-কুকাম করছিল সেগুলো প্রকাশিত না হয়। এজন্য তারা এই কাজগুলি করেছে। তো হচ্ছেটা কি?

এত বড় আন্দোলনের ফল কার হাতে যেয়ে নষ্ট হলো? কিভাবে নষ্ট হলো? যাদের ওপর সবচেয়ে বেশি ভরসা করেছিলাম তারা সবচেয়ে চরিত্রহীন। তারা সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। এই হলো আমাদের দেশের অবস্থা।

এখন সেই দল ওই বৈষ্ণব ছাত্র আন্দোলনে কিন্তু এনসিপি করেছে এখন তাদের নিজেদের যখন তারা নিজেদেরকে পুতপবিত্র দাবি করে তখন না আসলে মানে অধিক সুখে পাথর হয়ে যাওয়ার মতো অবস্থা হয় আমাদের দেখুন আরো একটা ঘটনা কিন্তু ঘটেছে এটা তো অর্থনৈতিক অনৈতিকতা এটা তো অর্থনৈতিক মানে আপনার দুর্নীতি কিন্তু চারিত্রিক অনৈতিকতার ব্যাপারটা সেটা কিন্তু এসেছে এটাও এই ফেসবুকে পাওয়া গেছে এটা এই অভিযোগটা রয়েছেন নীলা ইসরাফি আপনারা সবাই জানেন যে বৈশিষ্ট ছাত্র আন্দোলনের থেকে আসা এনসিবির বড় নেতা সারোয়ার তো সাব তার বিরুদ্ধে কিন্তু নীলা ইসরাফিল অভিযোগ করেছে যে সে তাকে যৌন হেনস্থা করার চেষ্টা করেছে নানাভাবে কুপ্রস্তাব দিয়েছে ওভার টেলিপোর্ট এবং সেই রেকর্ডও সবাই জেনেছে এই ঘটনার প্রেক্ষিতে সেই সারোয়ার তুসারের বিরুদ্ধে এনসিপির পক্ষ থেকে একটা লিখিত সুক্রজ করা হয়েছে তারপর কি হয়েছে তারপর আর কিছু হয়নি তারপরের কথা আর কেউ জানে না এতদিন অপেক্ষা করার পর সেই নীলা ইসরাফিল সে তিনিও ফেসবুকে আপনার স্ট্যাটাস দিয়ে বলেছেন যে উনি জাতীয় নাগরিক পার্টির সঙ্গে তার সম্পর্ক ছিন্ন করেছেন এবং উনি বলেছেন আমি নৈতিকতাকে বেছে নিচ্ছি, দুর্বৃত্ত রাজনীতি নয়। দুর্বৃত্ত রাজনীতি মানে কে যেটা এনসিপি করছে এনসিপির যে রাজনীতি সেটাকে উনি দুর্বৃত্ত রাজনীতি বলেছেন তিনি লিখেছেন এনসিপি একটি রাজনৈতিক জল যেখানে অপরাধীর বিচার হয় না যেখানে একজন নারীকে হেনস্থার পরেও অপরাধীর পক্ষে নীরবতা পালন করা হয় সেই জায়গায় আমি এক মুহূর্তও থাকতে পারি না। নিলা আরো বলেছেন একজন নারীকে অপমান নিপীড়ন ও সামাজিকভাবে ধ্বংসের চেষ্টা করা যে ব্যক্তিটি করেছে তার বিরুদ্ধে যখন কোনো শাস্তিমূলক পদক্ষেপ নেওয়া হয় না বরং সে দলীয় ছত্রছায় বুক ফুলিয়ে ঘুরে বেড়ায় সেই দল আর কোনো মতাদর্শ বা ন্যায়বিচারের প্রতিনিধিত্ব করে না।

আমি খালি বলব এনসিবির অবস্থানটা এখন কোথায়? নৈতিক অবস্থান কোথায়? অর্থনৈতিক সততার অবস্থানটা কোথায়? এনসিবির লোকজনের পরিবর্তনটা কি আমাদের চোখে পড়েনি? আলোচনা হয়নি অত্যন্ত গরীব অবস্থায় যে থাকতেন একসময় যার পকেটে টাকা থাকতো না হঠাৎ করে বেরিয়ে গেল সে জমিদার ফ্যামিলির লোক হঠাৎ করে বেরিয়ে গেল তার বাড়িতে আগে যার বাড়িতে খুটি হেলে পড়তো তার বাড়িতে পাকাবাড়ি হচ্ছে এখন গাড়ি চড়ছেন নানা কিছু হচ্ছে এবং রূপায়ন টাওয়ারের মতো একটা গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় বিশাল অফিস নিয়ে তারা বসছেন কোথা থেকে আসে অর্থ শুনুন একটা কথা বলে শেষ করি মাথায় রাখবেন টাকা মানে অর্থ কখনো আসমানি উপায়ে আসে না। আসমানি উপায় অর্থ আসলে আমাদের নবী করীম সাল্লাম আর তাকে আর খেঁজুর খেয়ে রোজা রাখতে হতো না। আসমানি উপায়ে টাকা আসে না। আসমানি উপায় ওহী আসতে পারে। টাকা আসে না। সেটাও তো আমাদের শেষ নবী যাওয়ার পর আর আসবে না। কাজেই উনাদের টাকার সোর্সটা কি? কোথা থেকে এত টাকা আসে? এ সারা দেশে তারা এখন ঘুরে বেড়াচ্ছেন। বিপুল অর্থ ব্যয় হচ্ছে। কোথা থেকে আসে ভাই?

উমামা ফাতেমা যে অভিযোগটা করেছেন সেই উপায়েই আসে। ব্যক্তিগতভাবে বিচ্ছিন্নভাবে দুই একজন যেগুলো করেছেন সেগুলো ধরা পড়েছে। আবার যখন দলবদ্ধভাবে করেছেন অথবা সবাই মিলে করেছেন তো সে অংকটা আরো অনেক বড় হয়ে গেছে। অনেক কাহিনী অনেক গল্পই কিন্তু আকাশে বাতাসে এখন ঘুরে বেড়াচ্ছে। আমি হতাশ এই কারণে যে এই দলটাকে নিয়ে আমি অনেক আশা করেছিলাম যে এরা হয়তো অনেক দূর যাবেদ এরা ইয়াং এরা তরুণ এদের মধ্যে লোভ থাকবে না এদের মধ্যে সাহস থাকবে এরা শিক্ষিত এদের কথাবার্তার সুরুচির ছাপ থাকবে এমনটা আশা করেছিলাম কিন্তু যে প্রত্যাশাগুলো করেছিলাম সবগুলোতে একদম বিপরীত দেখলাম টাকা পয়সা দেখে মাথা খারাপ হয়ে গেছিল প্রিয় দর্শক আমরা এই অবস্থায় আছি। সামনের দিনগুলোতে কি আছে আমরা কেউ জানি না।

কেএন/টিকে

Share this news on:

সর্বশেষ

img
ইনজুরিতে সাকিব, করাতে হবে অস্ত্রোপচার Sep 15, 2025
img
যেখান থেকে মানুষের উত্থান হয়, ওখানেই পতন হয় : গোলাম মাওলা রনি Sep 15, 2025
img
ভ্যালেন্টাইনস ডেতে আসছে শাহিদ-ত্রিপ্তির ‘ও রোমিও’ Sep 15, 2025
img
লি‌বিয়া প্রবাসী বাংলাদেশিদের জ‌ন্য দূতাবাসের বার্তা Sep 15, 2025
img
হ্যান্ডশেক না করায় ভারতকে ধুয়ে দিলেন শোয়েব আখতার Sep 15, 2025
img
জামায়াত আমিরের সঙ্গে শীর্ষ শিল্প মালিক প্রতিনিধিদের সাক্ষাৎ Sep 15, 2025
img
দাউদকান্দিতে অবৈধ চুন কারখানায় গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন , আটক ৮ Sep 15, 2025
img
১২ তরুণের হাতে ইয়্যুথ অ্যাওয়ার্ড তুলে দিলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস Sep 15, 2025
img
শেখ হাসিনার মামলায় মাহমুদুর রহমানের সাক্ষ্য শুরু Sep 15, 2025
img
যুবসমাজকে কেউ দমিয়ে রাখতে পারে না: প্রধান উপদেষ্টা Sep 15, 2025
img

এশিয়া কাপ

হংকংকে হারিয়ে সুপার ফোরে নজর শ্রীলঙ্কার Sep 15, 2025
img
নিউইয়র্কের রাস্তায় রণবীরের হৃদয় ভেঙেছিলেন হলিউডের অভিনেত্রী Sep 15, 2025
img
টিকটক বিক্রি বা বন্ধের সময়সীমা আবারও বাড়াতে পারেন ট্রাম্প Sep 15, 2025
img
চট্টগ্রাম বন্দরে জরিপহীন বালু উত্তোলনের উদ্যোগ Sep 15, 2025
img
প্রথম ঘণ্টায় ২০৯ কোটি টাকার সিকিউরিটিজ লেনদেন Sep 15, 2025
img
বাগেরহাটে চলছে ঢিলেঢালা হরতাল Sep 15, 2025
img
এবার উজ্জ্বল হলুদ রঙের শাড়িতে মুগ্ধতা ছড়ালেন রোজা Sep 15, 2025
img
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দিতে এলেন মাহমুদুর রহমান Sep 15, 2025
img
এমন শিল্পী তো আর যুগে যুগে আসেন না : সাবিনা ইয়াসমিন Sep 15, 2025
img
অভিষেকের ৭ বছর স্মরণে ম্রুণাল ঠাকুরের আবেগঘন বার্তা Sep 15, 2025