বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া অর্থ বিদেশ থেকে ফেরত আনতে ৪ থেকে ৫ বছর সময় লাগে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। তিনি দাবি করেন, এর কম সময়ে তা সম্ভব নয়।
আজ বুধবার দুপুরে সচিবালয়ে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালাহউদ্দিন আহমেদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
পাচার হওয়া টাকা বিদেশ থেকে ফেরত আনার অগ্রগতি সম্পর্কে জানতে চাইলে গভর্নর বলেন, এ বিষয়ে অনেক অগ্রগতি হয়েছে। সরকার এ বিষয়ে আন্তরিক।
মামলা থেকে অর্থ ফেরত আসার বিষয়ে কোনো আশাবাদ পাওয়া যাচ্ছে কি না জানতে চাইলে গভর্নর বলেন, আমাদের বাস্তবতা বলতে হবে। বিদেশ থেকে অর্থ আনতে ৪ থেকে ৫ বছর লাগে। এর নিচে হয় না। আমরা খুবই ভাগ্যবান হব, যদি লন্ডন থেকে সাইফুজ্জামান চৌধুরীর মামলার সমাধান হয়ে যায়। কারণ, মামলাটি তারা লড়েইনি। ফলে এমনিতেই তারা মামলাটি হেরে গেছে।
বাকি মামলাগুলো আবেদনের ওপর নির্ভর করে জানিয়ে তিনি বলেন, এটি দীর্ঘ প্রক্রিয়া। আমরা খুবই ভাগ্যবান হব, যদি লন্ডন থেকে সাইফুজ্জামান চৌধুরীর মামলার সমাধান হয়ে যায়। কারণ, মামলাটি তারা লড়েইনি। ফলে এমনিতেই তারা মামলাটি হেরে গেছে। সেখানে আমাদের কিছু করার নেই।
এস আলম গ্রুপের বিষয়ে কী হলো, এমন প্রশ্নের জবাবে গভর্নর বলেন, আমাদের বিরুদ্ধে ওয়াশিংটনে এস আলম আরবিট্রেশন ফাইল মিউটেশন করেছে। চোরের মার বড় গলা। আমরা মামলাটা লড়ব।
বাকি মামলাগুলো আবেদনের ওপর নির্ভর করে জানিয়ে তিনি বলেন, এটি দীর্ঘ প্রক্রিয়া।
ইউটি/টিএ
