'আমি তোমাকেই বলে দেব, কি যে একা দীর্ঘ রাত, আমি হেঁটে গেছি বিরান পথে'- এই দীর্ঘ রাতের পথিক এখন একাই তিনি। ২০০৭ সালে না-ফেরার দেশে চলে যান সঞ্জীব চৌধুরী। বাইলেটারাল সেরিব্রাল স্কিমিক স্ট্রোকে ঢাকার এ্যাপোলো হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন এই গুণী সংগীতজ্ঞ। আজ এই গুণী সংগীতজ্ঞের জন্মদিন।
মানুষ হিসেবে সঞ্জীব চৌধুরীর ছিল সম্মোহনী ক্ষমতা, মানুষকে আপন করে নেওয়ার মতো ক্ষমতা। তিনি ভালোবাসতে পারতেন মানুষকে। সবার সঙ্গে তার ছিল দারুণ সখ্য। তিনি যেমন ছিলেন নরম মানুষ, ঠিক ততটাই অত্যাচারীর বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন।
১৯৬৪ সালের ২৫ ডিসেম্বর সঞ্জীব হবিগঞ্জ জেলার বানিয়াচং উপজেলার মাকালকান্দি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিষয়ে মাস্টার্স করে আশির দশকে সাংবাদিকতা শুরু করেন সঞ্জীব চৌধুরী। আজকের কাগজ, ভোরের কাগজ ও যায়যায়দিনসহ বিভিন্ন দৈনিক ও সাপ্তাহিক পত্রিকায় কাজ করেছেন তিনি।
এবি/টিকে