বিয়েবাড়ির খাবার মানেই কেওড়া জলের সুবাস৷ অনেকেরই এর স্বাদগন্ধ খুব ভাল লাগে, আবার অনেকেরই অপছন্দ৷ তবে শুধু রসনাতৃপ্তিই নয়,কেওড়ার জলের অনেক স্বাস্থ্যগত উপকারিতা আছে৷
প্রথমেই জেনে রাখা দরকার, গোলাপজল ও কেওড়ার জল কিন্তু সম্পূর্ণ ভিন্ন জিনিস৷ গোলাপজল তৈরি হয় গোলাপের পাপড়ি থেকে৷অপরদিকে কেওড়ার জল পাওয়া যায় প্যান্ডানাস গাছের কাণ্ড থেকে৷
প্রসাধনী শিল্পে অপরিহার্য এই কেওড়ার জলে আছে গ্লাইকোসাইডস, আইসোফ্ল্যাভেন্স, ক্যারটেনয়েডস-এর মতো প্রয়োজনীয় উপাদান৷
# কেওড়ার জল শোধন করে৷ তাই এটি ব্যবহার করা যেতে পারে ক্লেঞ্জার হিসেবে৷ ত্বকে লেগে থাকা ধুলোবালি, দূষণের অংশ সম্পূর্ণ মুছে ফেলে এটি৷
# ত্বকের কোথাও সংক্রমণ হলে, লাল হয়ে ফুলে গেলে সেটা কমানোর জন্য ব্যবহার করুন কেওড়ার জল৷
# টোনার হিসেবেও কেওড়ার জল অসাধারণ৷ ত্বকের ভিতরে প্রবেশ করে নির্জীব ত্বককে ফিরিয়ে দেয় তরতাজা ও নবীন চেহারা৷
#কেওড়ার জলে আছে হাইড্রেটিং এসেনশিয়াল অয়েল এবং উদ্ভিদ নির্যাস৷ এর ফলে শুষ্ক ত্বকে লাগে মাধুর্যের স্পর্শ৷
# কেওড়ার জলে আছে অ্যান্টি এজিং উপাদান৷ ফলে ত্বকে রিঙ্কলস, বলিরেখা-সহ বার্ধক্যের অন্যনো ছাপ রোধ করে৷