বর্তমান সময়ে কোষ্ঠকাঠিন্য একটি সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর কখনো কখনো এই সমস্যা এতটাই তীব্র আকার ধারণ করে যে তা অত্যন্ত কষ্টকর হয়ে ওঠে। এমনকি অনেক বড় রোগের ঝুঁকিও তৈরি হয়।
অনেক সময় দেখা যায়, গরম পানি বা গরম চা পান করেও কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে উপশম লাভ করা যায় না।
কিন্তু অনেকেই হয়তো জানেন না, এমন কিছু বিশেষ সবজি রয়েছে, যা নিয়মিত খাবার তালিকায় রাখলে কোষ্ঠকাঠিন্যের জ্বালা থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে। কী সেই সবজি, চলুন জেনে নেওয়া যাক।
আর্টিচোক
আর্টিচোক এক ধরনের সবজি। অনেকটা বাঁধাকপির মতো দেখতে। সবুজ রঙা এই সবজি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে দারুণ সাহায্য করে। এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, যা হজমশক্তি উন্নত করে। এটি সিদ্ধ করে বা স্যুপে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
ফুলকপি
ফুলকপি অত্যন্ত সুস্বাদু সবজি। শীতের দিনে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া গেলেও আজকাল সারা বছরই মোটামুটি মেলে এই সবজি। হজমশক্তি উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করে ফুলকপি। এর মধ্যে ফাইবার ও ভিটামিন সি রয়েছে, যা অন্ত্রকে সুস্থ রাখে। এটি নানাভাবে রান্না করে তরকারি হিসেবে কিংবা আচার হিসেবে খাওয়া যেতে পারে।
পালং শাক
পালং শাক ফাইবারের একটি ভালো উৎস, যা পাচনতন্ত্রকে সুস্থ রাখে। এটি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা হ্রাস করে এবং শরীরে শক্তি সরবরাহ করে। পালং শাক দিয়ে স্যুপ, তরকারি রান্না করা যেতে পারে। অথবা শাক এমনি ভেজেও খাওয়া যায়।
ব্রকলি
ব্রকলির মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও ফাইবার থাকে, যা অন্ত্রের পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখে। এটি হজমশক্তি বৃদ্ধি করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। এটি সবজি হিসেবে সিদ্ধ করে অথবা সালাদে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
মটরশুঁটি
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়ক এই সবজি। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও প্রোটিন রয়েছে, যা অন্ত্রকে সচল রাখে। এটি সিদ্ধ করে অথবা সবজি হিসেবেও খাওয়া যেতে পারে। ফাইবার সমৃদ্ধ সবজি অন্ত্রের কার্যকারিতা বজায় রাখে এবং পাচনতন্ত্রকে সুস্থ করে তোলে। এই সবজিগুলো খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করলে হজমশক্তি উন্নত করা যায়।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ক্ষেত্রে উষ্ণ পানি ও ভেষজ চা অত্যন্ত সহায়ক। এগুলো অন্ত্রকে শিথিল করে এবং হজম প্রক্রিয়া সক্রিয় রাখে। সকালে খালি পেটে অথবা রাতে ঘুমানোর আগে সেবন করা যেতে পারে ঈষদুষ্ণ পানি অথবা ভেষজ চা।
তবে মনে রাখতে হবে, ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করলেও অতিরিক্ত ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খেলে পেটের স্বাস্থ্য খারাপ হয়ে যেতে পারে। তাই সবচেয়ে ভালো হয় একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তারপর এসব খাবার খাওয়াযে সবজি ডায়েটে রাখলে দূর হবে কোষ্ঠকাঠিন্য
বর্তমান সময়ে কোষ্ঠকাঠিন্য একটি সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর কখনো কখনো এই সমস্যা এতটাই তীব্র আকার ধারণ করে যে তা অত্যন্ত কষ্টকর হয়ে ওঠে। এমনকি অনেক বড় রোগের ঝুঁকিও তৈরি হয়।
অনেক সময় দেখা যায়, গরম পানি বা গরম চা পান করেও কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে উপশম লাভ করা যায় না।
কিন্তু অনেকেই হয়তো জানেন না, এমন কিছু বিশেষ সবজি রয়েছে, যা নিয়মিত খাবার তালিকায় রাখলে কোষ্ঠকাঠিন্যের জ্বালা থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে। কী সেই সবজি, চলুন জেনে নেওয়া যাক।
আর্টিচোক
আর্টিচোক এক ধরনের সবজি। অনেকটা বাঁধাকপির মতো দেখতে। সবুজ রঙা এই সবজি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে দারুণ সাহায্য করে। এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, যা হজমশক্তি উন্নত করে। এটি সিদ্ধ করে বা স্যুপে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
ফুলকপি
ফুলকপি অত্যন্ত সুস্বাদু সবজি। শীতের দিনে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া গেলেও আজকাল সারা বছরই মোটামুটি মেলে এই সবজি। হজমশক্তি উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করে ফুলকপি। এর মধ্যে ফাইবার ও ভিটামিন সি রয়েছে, যা অন্ত্রকে সুস্থ রাখে। এটি নানাভাবে রান্না করে তরকারি হিসেবে কিংবা আচার হিসেবে খাওয়া যেতে পারে।
পালং শাক
পালং শাক ফাইবারের একটি ভালো উৎস, যা পাচনতন্ত্রকে সুস্থ রাখে। এটি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা হ্রাস করে এবং শরীরে শক্তি সরবরাহ করে। পালং শাক দিয়ে স্যুপ, তরকারি রান্না করা যেতে পারে। অথবা শাক এমনি ভেজেও খাওয়া যায়।
ব্রকলি
ব্রকলির মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও ফাইবার থাকে, যা অন্ত্রের পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখে। এটি হজমশক্তি বৃদ্ধি করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। এটি সবজি হিসেবে সিদ্ধ করে অথবা সালাদে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
মটরশুঁটি
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়ক এই সবজি। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও প্রোটিন রয়েছে, যা অন্ত্রকে সচল রাখে। এটি সিদ্ধ করে অথবা সবজি হিসেবেও খাওয়া যেতে পারে। ফাইবার সমৃদ্ধ সবজি অন্ত্রের কার্যকারিতা বজায় রাখে এবং পাচনতন্ত্রকে সুস্থ করে তোলে। এই সবজিগুলো খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করলে হজমশক্তি উন্নত করা যায়।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ক্ষেত্রে উষ্ণ পানি ও ভেষজ চা অত্যন্ত সহায়ক। এগুলো অন্ত্রকে শিথিল করে এবং হজম প্রক্রিয়া সক্রিয় রাখে। সকালে খালি পেটে অথবা রাতে ঘুমানোর আগে সেবন করা যেতে পারে ঈষদুষ্ণ পানি অথবা ভেষজ চা।
তবে মনে রাখতে হবে, ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করলেও অতিরিক্ত ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খেলে পেটের স্বাস্থ্য খারাপ হয়ে যেতে পারে। তাই সবচেয়ে ভালো হয় একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তারপর এসব খাবার খাওয়া