২০২৪ সালের ডিসেম্বর শেষে দেশের বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০৩ বিলিয়ন ডলার। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে যা ছিল ৫১ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ সাত বছরে এই ঋণ বেড়েছে দ্বিগুণের বেশি।
পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্যমতে, এই সময়ে সরকারি খাতের ঋণ বেড়েছে ৬ দশমিক ৩ শতাংশ। বেসরকারি খাতে তা ৫ দশমিক ৩ শতাংশ।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সবশেষ তথ্যমতে, ২০২৪ সালের মোট ঋণের ৮৪ বিলিয়ন ডলারই নিয়েছে সরকার। বাকি ১৯ বিলিয়ন ডলার নিয়েছে বেসরকারি খাত।
এদিকে ২০২৭ সালের মধ্যে বৈদেশিক ঋণের সুদ পরিশোধ ৬৫ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। ফলে ঋণ নেওয়ার এই গতিতে অব্যাহত থাকলে অর্থনীতি চাপের মুখে পড়তে পারে বলেও ধারণা বিশ্লেষকদের। অন্যদিকে এলডিজি উত্তরণ হলে ঋণের সুদের ছাড়ও কমে যাবে। তাই বৈদেশিক ঋণ নেওয়ার ক্ষেত্রে আরও সচেতন হওয়ার পরামর্শ তাদের।
টিকে/টিএ