আত্মগোপন থেকে বেরিয়ে ইরানকে কেমন দেখবেন খামেনি

ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের সর্বোচ্চ নেতা ৮৬ বছর বয়সী আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত শুরুর পর থেকে কোনো এক অজ্ঞাত বাংকারে আত্মগোপনে আছেন। তবে রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে প্রচারিত এক ভিডিও বার্তায় তিনি ১২ দিনের এই সংঘাতে ইরান ‘বিজয়ী’ হয়েছে দাবি করে দেশবাসীকে অভিনন্দন জানিয়েছেন এবং ইসরায়েলকে ‘প্রায় চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেওয়া গেছে’ বলেও উল্লেখ করেছেন। ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতির পর প্রথমবারের মতো বৃহস্পতিবার তার এই ভিডিও বার্তা প্রকাশ পায়।

ধারণা করা হচ্ছে, খামেনি ইসরায়েলের হামলা থেকে বাঁচতে সম্পূর্ণ একা কোথাও লুকিয়ে আছেন এবং বাইরের জগতের সঙ্গে খুব কম যোগাযোগ রাখছেন। এমনকি অনেক উঁচু পর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তারাও তার সঙ্গে কোনো যোগাযোগ করতে পারছেন না বলে মনে হচ্ছে।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও কাতারের আমিরের মধ্যস্থতায় একটি দুর্বল যুদ্ধবিরতি হলেও নিশ্চিতভাবে খামেনিকে এখনো সাবধানতা বজায় রাখার পরামর্শ দেওয়া হবে। যদিও ট্রাম্প ইসরায়েলকে অনুরোধ করেছেন, তারা যাতে ইরানের সর্বোচ্চ নেতাকে হত্যা না করে। তবে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু হত্যার আশঙ্কা একেবারে উড়িয়ে দেননি।

যদি এখন অথবা পরে কখনো খামেনি আত্মগোপন থেকে বেরিয়ে আসেন, তখন তিনি মৃত্যু আর ধ্বংসের এক দৃশ্যের মুখোমুখি হবেন। তিনি অবশ্যই আবার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের সামনে হাজির হবেন এবং ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইরানের যুদ্ধে ইরানের জয়ের দাবিরও পুনরাবৃত্তি করবেন। তিনি নিজের ভাবমূর্তি আবার গড়ার চেষ্টা করবেন। কিন্তু তিনি এবার নতুন বাস্তবতার মুখোমুখি হবেন, সম্ভবত একটি নতুন যুগেরও।

এই যুদ্ধ ইরান সরকারের অবস্থানকে মারাত্মকভাবে দুর্বল করেছে এবং সাধারণ জনগণের কাছে তাদের গ্রহণযোগ্যতা অনেক কমিয়ে দিয়েছে।

যুদ্ধ চলাকালে ইসরায়েল খুব দ্রুত ইরানের আকাশসীমার বড় অংশের নিয়ন্ত্রণ নেয় এবং তাদের সামরিক স্থাপনাগুলোতে হামলা চালায়। বিপর্যয়করভাবে বিপুলসংখ্যক রেভল্যুশনারি গার্ড (আইআরজিসি) ও সশস্ত্র বাহিনীর শীর্ষ কমান্ডার একের পর এক নিহত হন।

ইরানের মোট কী পরিমাণে সামরিক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা এখনো পরিষ্কার নয়, তবে বারবার আইআরজিসি ও সেনাবাহিনীর বিভিন্ন ঘাঁটি ও স্থাপনায় বোমা হামলা থেকে বোঝা যায়, ইরানের সামরিক ক্ষমতা মারাত্মকভাবে দুর্বল হয়ে গেছে। ইরান তাদের এই সামরিক শক্তি ও গোয়েন্দা বাহিনীর পেছনে বহু বছর ধরে বিপুল সম্পদ ব্যয় করেছে।

ইরানের যেসব পারমাণবিক স্থাপনা ২০ বছর ধরে মার্কিন ও আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার মুখে ছিল এবং যেগুলোর পেছনে শত শত বিলিয়ন ডলার খরচ হয়েছে, সেগুলো এখন বিমান হামলায় ধ্বংস হয়ে গেছে। যদিও ক্ষতির পরিমাণ এখনো পুরোপুরি জানা যায়নি।

এখন অনেকে প্রশ্ন তুলেছেন, এগুলোতে রাষ্ট্রীয় সম্পদের এত বিপুল বিনিয়োগ আর পারমাণবিক কর্মকাণ্ডের উদ্দেশ্যই বা কী ছিল?

অনেক ইরানি বিশ্বাস করেন, আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি, যিনি ১৯৮৯ সাল থেকে দেশটির নেতৃত্বে আছেন, তিনিই মূলত ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সংঘাতের জন্য দায়ী, যা শেষ পর্যন্ত ইরান ও তার জনগণের ওপর ব্যাপক ধ্বংস ডেকে এনেছে। তারা তাকে দোষ দেন, কারণ তিনি ইসরায়েলকে ধ্বংসের মতাদর্শিক লক্ষ্য অনুসরণ করেছেন, যে লক্ষ্য অনেক ইরানিই সমর্থন করেন না। আবার তিনি একটি বড় ভুল করেছেন বলেও তারা মনে করেন। তিনি ভেবেছেন, পারমাণবিক শক্তি অর্জন করলেই ইরানের সরকার অপরাজেয় হয়ে উঠবে।

কিন্তু একের পর এক নিষেধাজ্ঞা ইরানের অর্থনীতিকে ভেঙে ফেলেছে, যেটি এক সময় বিশ্বের অন্যতম বড় তেল রপ্তানিকারক দেশ ছিল, আজ তা এক দরিদ্র ও শক্তিহীন পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অতিথি অধ্যাপক লিনা খাতিব বলেন, ‘এমন তীব্র চাপের মধ্যে ইরান সরকার কত দিন টিকে থাকতে পারবে তা অনুমান করা কঠিন, কিন্তু এটি সম্ভবত এক শেষের শুরু। খামেনিই সম্ভবত ইসলামী প্রজাতন্ত্রের শেষ সুপ্রিম লিডার বা সর্বোচ্চ নেতা হবেন, অন্তত এই পূর্ণ মর্যাদার অর্থে।’

এদিকে সরকারের সবচেয়ে উঁচু পর্যায়েও অসন্তোষের গুঞ্জন শোনা গেছে। যুদ্ধের সবচেয়ে উত্তপ্ত সময়ে ইরানের একটি আধা-সরকারি সংবাদ সংস্থা জানায়, শাসকগোষ্ঠীর কিছু সাবেক উচ্চপদস্থ ব্যক্তি আলাদা অবস্থানে থাকা ধর্মীয় নেতা ও ইসলামি বিশেষজ্ঞদের প্রতি আহ্বান জানান, যাতে তারা দেশের নেতৃত্বে পরিবর্তন আনতে হস্তক্ষেপ করেন।

‘জবাবদিহির সময় আসবেই’ উল্লেখ করে স্কটল্যান্ডের সেন্ট অ্যান্ড্রুজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইরান স্টাডিজ ইনস্টিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা আলি আনসারি বলেন, ‘সুস্পষ্টভাবে দেখা যাচ্ছে, সরকারের নেতৃত্বে বড় ফাটল তৈরি হয়েছে এবং সাধারণ মানুষের মধ্যে ব্যাপক অসন্তোষ রয়েছে।’

গত দুই সপ্তাহে বহু ইরানি মিশ্র আবেগে ভুগেছেন। একদিকে দেশ ও মাতৃভূমি রক্ষার প্রয়োজনীয়তা, অন্যদিকে সরকারের প্রতি গভীর ঘৃণা। কিন্তু এই সময় তারা একত্র হয়েছেন সরকারকে নয়, বরং দেশ ও একে অপরকে রক্ষা করতে। ইরান থেকে পাওয়া খবর অনুযায়ী, মানুষের মধ্যে গভীর সংহতি ও একাত্মতা তৈরি হয়েছে।

শহর থেকে বোমার আঘাতে পালিয়ে আসা লোকজনকে ঘরে আশ্রয় দিয়েছেন গ্রাম ও মফস্বলের মানুষরা। কিছু দোকানদার জরুরি পণ্য স্বাভাবিক মূল্যের চেয়ে কম দামে বিক্রি করেছেন এবং প্রতিবেশীরা একে অপরের খোঁজখবর নিয়েছেন কারো কোনো সহায়তা প্রয়োজন কি না। তবে অনেকে এটাও বুঝেছেন, ইসরায়েল সম্ভবত ইরানের সরকার পরিবর্তনের চেষ্টা করছে, যে পরিবর্তন অনেক ইরানিও চান। কিন্তু তাদের অনেকেই মনে করেন, এই পরিবর্তন দেশের ভেতর থেকে হওয়া উচিত, বাইরের দেশগুলোর চাপিয়ে দেওয়ার প্রভাবে নয়।

আয়াতুল্লাহ খামেনি প্রায় ৪০ বছর ধরে বিশ্বের অন্যতম দীর্ঘমেয়াদি স্বৈরশাসক হিসেবে তার দেশের মধ্যে যেকোনো ভিন্নমত দমন করে এসেছেন। বিরোধী রাজনৈতিক নেতারা হয় জেলে আছেন, না হয় দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছেন। বিদেশে থাকা বিরোধী নেতারাও কোনো সুসংগঠিত অবস্থান নিতে ব্যর্থ হয়েছেন, যার কারণে তারা দেশের ভেতরের ও বাইরের ইরানিদের ঐক্যবদ্ধ করতে পারেননি। এমনকি তারা কোনো প্রাথমিক বা সাধারণ সংগঠন তৈরি করতে পারেননি, যারা দেশের শাসনভার নেওয়ার সুযোগ পেলে কাজ করতে পারতেন, অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতি সামাল দিতে পারতেন।

প্রায় দুই সপ্তাহ যুদ্ধ চলার সময়, যখন মনে হচ্ছিল সরকার ভেঙে পড়তে পারে, তখন অনেকেই মনে করেছিলেন, সরকার পড়ে গেলে বিরোধীরা দেশ চালাবে না, বরং দেশটা বিশৃঙ্খলা আর অরাজকতায় ডুবে যাবে।
লিনা খাতিব বলেন, ‘ইরানের বিরোধীরা ইরানি শাসনব্যবস্থার পতন ঘটাবে—এমন সম্ভাবনা খুবই কম। এই শাসনব্যবস্থা এখনো ভেতরে অনেক শক্তিশালী, আর প্রতিবাদ থামাতে তারা আরো কঠোরভাবে দমন চালাবে।’
এখন অনেক ইরানির মধ্যে ভয় রয়েছে, সরকারের দমননীতি আরো বাড়বে। ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে অন্তত ছয়জনকে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। একই অভিযোগে প্রায় ৭০০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।

ইরান থেকে এক নারী বিবিসি পার্সিয়ানকে বলেন, ‘যুদ্ধে মৃত্যু ও ধ্বংসের চেয়ে আমার কাছে আরো ভয়ঙ্কর হচ্ছে এমন একটি সরকার, যারা আহত ও অপমানিত হয়ে নিজেদের রাগ জনগণের ওপর ঝাড়ে।’
আনসারি বলেন, ‘যদি সরকার ন্যূনতম পণ্য ও সেবা দিতে ব্যর্থ হয়, তবে মানুষের ক্ষোভ ও হতাশা আরো বাড়বে। আমি মনে করি, মানুষের মধ্যে অসন্তোষ ধীরে ধীরে বাড়বে, ধাপে ধাপে পরিবর্তন হবে। আমার মনে হয় না এই ক্ষোভ বা অসন্তোষ হঠাৎ করে সবার মাঝে ছড়িয়ে পড়বে। বরং বোমাবর্ষণ থেমে যাওয়ার অনেক পর তা শিকড় গাড়বে।’

অনেক ইরানি বিশ্বাস করেন, গত মঙ্গলবার যে যুদ্ধবিরতি হয়েছে তা স্থায়ী হবে না। অনেকেই মনে করেন, ইসরায়েল এখনো থেমে নেই, বিশেষ করে এখন যখন তারা ইরানের আকাশ পুরো নিয়ন্ত্রণে রেখেছে।

এই যুদ্ধে যেসব জিনিস রক্ষা পেয়েছে বলে মনে হচ্ছে তা হলো ইরানের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের ঘাঁটিগুলো। এগুলো দেশটির নানা স্থানে পাহাড়ের নিচে সুড়ঙ্গের ভেতর লুকানো থাকায় ইসরায়েল সহজে সেগুলো শনাক্ত ও ধ্বংস করতে পারেনি।

ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর চিফ অব স্টাফ ইয়াল জামির বলেন, ‘ইসরায়েল প্রথম হামলা শুরু করে এটা জেনেই যে ইরানের কাছে প্রায় আড়াই হাজার ভূমি থেকে ভূমিতে নিক্ষেপযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র আছে।’

ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছিল তা ইসরায়েলে ব্যাপক প্রাণহানি ও ধ্বংস ঘটায়। ইসরায়েল আশঙ্কা করছে, ইরানের কাছে এখনো প্রায় দেড় হাজার ক্ষেপণাস্ত্র রয়ে গেছে।

তেল আবিব, ওয়াশিংটন ও অন্যান্য পশ্চিমা ও আঞ্চলিক রাজধানীতে এই নিয়ে গুরুতর উদ্বেগ রয়েছে যে ইরান এখন এই পরিস্থিতিতে পারমাণবিক বোমা বানানোর চেষ্টা করতে পারে, যদিও ইরান বরাবরই এই অভিযোগ অস্বীকার করে এসেছে। যদিও ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের বোমাবর্ষণে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো প্রায় নিশ্চিতভাবেই ধ্বংস হয়েছে। তবুও ইরান বলেছে, তারা তাদের ৬০ শতাংশ মাত্রায় সমৃদ্ধ ৪০০ কেজির বেশি ইউরেনিয়াম মজুদ একটি নিরাপদ ও গোপন স্থানে সরিয়ে ফেলেছে।

বিশেষজ্ঞরা বলেন, ৬০ শতাংশ মাত্রার এই ইউরেনিয়াম যদি ৯০ শতাংশে উন্নীত করা হয় যা তুলনামূলকভাবে সহজ, তাহলে তা প্রায় ৯টি পারমাণবিক বোমা বানানোর জন্য যথেষ্ট হবে। এ ছাড়া যুদ্ধ শুরুর ঠিক আগে ইরান ঘোষণা করে, তারা একটি নতুন গোপন সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্র তৈরি করেছে, যা খুব শিগগিরই চালু হবে।

এখন ইরানের পার্লামেন্ট ভোটের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তারা জাতিসংঘের পারমাণবিক নজরদারি সংস্থা আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা অনেক কমিয়ে দেবে। এর মানে হচ্ছে ইরান এখন নন প্রলিফেরাশন ট্রিটি অর্থাৎ পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তি থেকে এক ধাপ দূরে আছে। এই অবস্থায় ইসলামি প্রজাতন্ত্রের নেতা খামেনির অনুগত কট্টরপন্থীরা বোমা তৈরির জন্য চাপ দিচ্ছে।

আয়াতুল্লাহ খামেনি এখন হয়তো আত্মবিশ্বাসী, তার সরকার অনেক কষ্টে হলেও টিকে গেছে। কিন্তু ৮৬ বছর বয়সে তিনি জানেন, তার সময় ফুরিয়ে আসছে। তাই তিনি হয়তো পরবর্তী ক্ষমতা আরেকজন জ্যেষ্ঠ ধর্মীয় নেতার হাতে বা দেশের সংবিধান অনুযায়ী কোনো নেতৃত্ব পরিষদের হাতে হস্তান্তর করতে চাইবেন।

যাই হোক, খামেনির প্রতি আনুগত রেভল্যুশনারি গার্ড বা বিপ্লবী বাহিনীর যে কয়জন কমান্ডার এখনো বেঁচে আছেন তারাই হয়তো আড়ালে থেকে দেশের আসল ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণ করছেন।

কেএন/টিকে

Share this news on:

সর্বশেষ

img
ফ্রান্সের দল থেকে ছিটকে গেলেন মুয়ানি Nov 11, 2025
img
দূষিত শহরের তালিকায় শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান চতুর্থ Nov 11, 2025
img
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ২ Nov 11, 2025
img
শুভশ্রীর সম্মান যেন নষ্ট না হয়: দেব Nov 11, 2025
img
১১ নভেম্বর: ইতিহাসের এই দিনে কী ঘটেছিল Nov 11, 2025
img
পঞ্চগড়ে শীতের আগমনী হাওয়া, তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে Nov 11, 2025
img
বাংলাদেশের বিপক্ষে নিজেদের অবস্থান যাচাই করতে চায় আয়ারল্যান্ড Nov 11, 2025
img
খেতে না পেয়ে কেঁদেছি: ভারতী সিং Nov 11, 2025
img
ঢাকায় কর্মসূচিতে যোগ দিতে বাসে ওঠার সময় আওয়ামী লীগ নেতা আটক Nov 11, 2025
img
বিএনপি-জামায়াতের দ্বন্দ্ব ক্ষমতার : মঞ্জু Nov 11, 2025
img
জামিনে বেরিয়ে সংঘবদ্ধ করার চেষ্টা, নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার Nov 11, 2025
বিএনপি দেশের বাজারে যেখানে বিনিয়োগ করতে চায় Nov 11, 2025
এফবিআই প্রধানের গোপনে আকস্মিক চীন সফর! Nov 11, 2025
জামায়াত ছোট দল ছিল, হুট করে বড় হয়ে গেছে গ্যাপ মার্কেটে : পাটওয়ারী Nov 11, 2025
বাবাকে ঘিরে গুজবের জবাবে মুখ খুললেন বিএনপি মহাসচিব Nov 11, 2025
img
ধামরাইয়ের আমতলা বাজারে আগুন Nov 11, 2025
৫ দফা কর্মসূচি যে কারণে দিলো জামায়াত! Nov 11, 2025
সরকার সর্বোচ্চটুকু দিয়ে অস্থিরতা নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করবে- পরিবেশ উপদেষ্টা Nov 11, 2025
সোলজার নিয়ে আলোচনা মধ্যেই শাকিব খানের ‘প্রিন্স’ সিনেমাকে অমিতাভের শুভকামনা Nov 11, 2025
img
মধ্যরাতে রাজধানীর আরেক স্থানে বাসে আগুন Nov 11, 2025