জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ

ফাঁসির রায়, জুলাই সনদ আর তরুণ ভোট : কোন দিকে যাচ্ছে নতুন বাংলাদেশ?

জনপ্রিয় টিভি উপস্থাপক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক জিল্লুর রহমান বলেছেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ২০২৪ সালের ছাত্র নেতৃত্বাধীন আন্দোলনের ওপর নৃশংস দমন-পীড়নের দায়েই এই রায়। সেই দমন-পীড়নে জাতিসংঘের হিসাবে প্রায় ১ হাজার ৪০০ জন পর্যন্ত নিহত হয়েছে, যা স্বাধীনতার পর সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী ঘটনাগুলোর একটি। রায় ঘোষণার পর ঢাকা আনুষ্ঠানিকভাবে দিল্লির কাছে শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ চেয়েছে। আর ভারত এখন সেই অনুরোধ আইনি প্রক্রিয়ার অজুহাতে পর্যালোচনা করছে।

একদিকে ছাত্র শহীদদের পরিবার ন্যায়বিচারের এক প্রতীকী পরিণতি দেখতে পাচ্ছে; অন্যদিকে দেশ-বিদেশের বহু পর্যবেক্ষক বিচারের গতি, গুণগত মান এবং মৃত্যুদণ্ডের নৈতিকতা নিয়ে সংশয়ে আছে। এই দ্বন্দ্বই নতুন বাংলাদেশের রাজনীতির মৌলিক টানাপোড়েন, প্রতিশোধের রাজনীতি নাকি সংস্কারের রাজনীতি?

সোমবার (১ ডিসেম্বর) নিজের ইউটিউবে জিল্লুর রহমান ফাঁসির রায়, জুলাই সনদ আর তরুণ ভোট নিয়ে বিশ্লেষণ করেছেন।

জিল্লুর রহমান বলেন, ‘জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে হাসিনা সরকারের পতনের পর এক বছরেরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশ এক ধরনের রাজনৈতিক ঝুলন্ত অবস্থায় আছে।

একদিকে আন্তর্জাতিক অপরাধ, দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের দীর্ঘ তালিকার বিচার শুরু হয়েছে। অন্যদিকে সামনে রয়েছে জাতীয় নির্বাচন এবং জুলাই জাতীয় সনদ নিয়ে গণভোট। এই দুই মিলিয়ে রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ রূপকাঠামো নির্ধারণ হতে চলেছে।’

তিনি বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় ঐক্য কমিশন বা ঐক্যমাত্র কমিশন যে জুলাই সনদ তৈরি করেছে, তাতে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ, ক্ষমতার ওপর শক্ত নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা, প্রধানমন্ত্রী ও এমপিদের জন্য মেয়াদসীমা, পিআর এবং ২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানের সাংবিধানিক স্বীকৃতির মতো প্রস্তাব অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

বিএনপি-জামায়াতসহ মোট ২৫টি দল এই সনদে সই করেছে। তবে নতুন প্রজন্মের এনসিপি এবং কিছু বাম দল সই না করে সনদের আইনি বাধ্যবাধকতা ও বাস্তবায়ন রূপরেখা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। এই দ্বিধা শুধু একটি দল বা জোটের নয়; এটা সমগ্র সমাজের অস্থিরতা ও অবিশ্বাসের প্রতিফলন।’

অন্যদিকে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ এখন কার্যত নিষিদ্ধ। দলটির নিবন্ধন স্থগিত থাকায় তারা ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না।

তবে নিষিদ্ধ মানেই যে তাদের সামাজিক ভিত্তি হারিয়ে গেছে, তা নয়। তরুণ ভোটারদের নিয়ে সাম্প্রতিক এক বৈজ্ঞানিক জরিপে দেখা যাচ্ছে, বিএনপি ও জামায়াত প্রায় সমানে সমান লড়াই করছে; যেখানে বিএনপি ২০ শতাংশ এবং জামায়াত ১৭ শতাংশ সমর্থন পাচ্ছে। আওয়ামী লীগের জন্য প্রায় ১০ শতাংশ তরুণ ভোটার সমর্থন ব্যক্ত করেছে। যদিও দলটি আইনত রাজনৈতিক মাঠের বাইরে। একই জরিপে এনসিপি সমর্থন পেয়েছে মাত্র ৪ শতাংশ। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হলো—৩০ শতাংশ তরুণ এখনো সিদ্ধান্ত নেয়নি কাকে ভোট দেবে এবং আরো ১৮ শতাংশ স্পষ্ট করে কিছু বলতে চায়নি। অর্থাৎ সংখ্যায় এগিয়ে থাকার লড়াইটি বিএনপি-জামায়াতের মধ্যে হলেও রাজনৈতিক মাঠ এখনো ফাঁকা; একটি বড় নীরব ভোটারগোষ্ঠী শেষ মুহূর্তের সিদ্ধান্তের জন্য অপেক্ষা করছে।’

এই পরিসংখ্যানগুলো নিয়ে খানিকক্ষণ ভাবা দরকার বলে মনে করেন জিল্লুর রহমান। তিনি বলেন, প্রথমত, জরিপে যতই সতর্ক পদ্ধতি ব্যবহার করা হোক, সব সময় কিছুটা ভুলের সুযোগ থাকে। বিএনপি ও জামায়াতের মধ্যে ৩ শতাংশের ব্যবধান পরিসংখ্যানগতভাবে ভুলের সীমার মধ্যেই পড়ে। ফলে বাস্তবে দুই দলের সমর্থন প্রায় সমানও হতে পারে। আবার না-ও হতে পারে, একটি বড় পার্থক্যও থাকতে পারে।

দ্বিতীয়ত, আওয়ামী লীগের ঘোষিত ১০ শতাংশ সমর্থনের বাইরে যারা নিজেদের পছন্দ প্রকাশ করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে, এই নীরব গোষ্ঠীর মধ্যেও উল্লেখযোগ্য সংখ্যক সাবেক আওয়ামী সমর্থক থাকার ইঙ্গিত রয়েছে। যদি তাদের একটি অংশ গোপনে পুরো দলকে অনুগত থেকেও এখন অন্যদিকে ভোট দিতে প্রস্তুত হয়ে থাকে, তবে ভোটের অঙ্ক রাজনীতিবিদদের কল্পনার চেয়ে আরও জটিল হয়ে উঠতে পারে।

তৃতীয়ত, নতুন প্রজন্মের দল এনসিপির সমর্থন কম হওয়া দেখায়, কেবল নৈতিকতা, উচ্চতা বা বিপ্লবের ইতিহাস দিয়ে সংগঠন দাঁড় করানো যায় না। মাঠে মূলধারার রাজনীতি করতে গেলে কাঠামো, শেকড় এবং জোট–রাজনীতির দক্ষতা প্রয়োজন।

জিল্লুর রহমান বলেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর গত ১৫ মাসে অন্তত ২৬টি নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ হয়েছে। ‘জনতা’, ‘জনগণ’, ‘নতুন ধারা’ ইত্যাদি নাম যুক্ত করে তারা জনগণের প্রতিনিধিত্বের দাবি তুলছে। কিন্তু মাঠের বাস্তবতা ভিন্ন, অধিকাংশ দলের অফিস এক-দুই কক্ষের; অনেকের আবার প্রদত্ত ঠিকানায় গিয়ে কোনো কার্যালয়ই পাওয়া যায় না। দৈনিক ভাড়া, বিদ্যুৎ বিল, কর্মী ব্যবস্থাপনা এই মৌলিক ব্যয়ের দায়ও অনেক ক্ষেত্রে দুই-তিনজন উদ্যোক্তার কাঁধে। শুধু প্রেস ক্লাবের মতবিনিময়সভা আর ব্যানার-পোস্টার দিয়ে কি একটি দল টিকে থাকতে পারে?

তিনি আরো বলেন, এনসিপি এখানে ব্যতিক্রম। ঢাকার বাণিজ্যিক এলাকায় তাদের পূর্ণাঙ্গ কার্যালয়, ২০০-র বেশি সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি এবং সারা দেশে সাংগঠনিক কাঠামো রয়েছে। কিন্তু তারাও এখনো ভোটারদের কাছে নিজেদের বিশ্বাসযোগ্য বিকল্প হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি। ফলে নতুন দলগুলোর এই বন্যা যেমন গণতান্ত্রিক চেতনার পুনর্জাগরণের প্রমাণ হতে পারে, তেমনি এটি ক্ষমতার শূন্যস্থানে সুবিধা নেওয়ার এক ধরনের প্রতিযোগিতাও হতে পারে।

এই পুরো চিত্রটির ওপর আরেকটি স্তর আছে—আঞ্চলিক ভূরাজনীতি। দীর্ঘদিন ভারতের ঘনিষ্ঠ মিত্র হিসেবে পরিচিত আওয়ামী লীগ ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকেই ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক ঠান্ডা। হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ঘোষণার পর বাংলাদেশ সরকার যে ভাষায় ভারতের কাছে প্রত্যর্পণের দাবি তুলছে, সেখানে শুধু আইনি যুক্তি নয়, নৈতিক উচ্চতাও তুলে ধরা হচ্ছে। পাল্টা ভারত চুক্তির রাজনৈতিক ব্যতিক্রম ধারার আড়ালে নিজেদের কৌশলগত স্বার্থ রক্ষা করছে।

একই সময়ে অন্তর্বর্তী সরকার বেইজিং, আংকারা, ইসলামাবাদ, টোকিও ও ওয়াশিংটনের সঙ্গে প্রতিরক্ষা, অবকাঠামো ও বাণিজ্য সহযোগিতা বাড়ানোর চেষ্টা করছে। গত এক বছরে এফডিআই প্রবাহও বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে। প্রশ্ন হলো—এই বহুমুখীকরণ কি ভারসাম্য আনার প্রচেষ্টা, নাকি এক শিবির থেকে অন্য শিবিরে ছুটে যাওয়ার নতুন সংস্করণ?
সব মিলিয়ে বাংলাদেশের সামনে এখন দুটি বড় পথ খোলা রয়েছে বলে মনে করেন জিল্লুর রহমান। তিনি বলেন, প্রথম পথ—জুলাই সনদকে গণভোটের মাধ্যমে একটি আইনি ও নৈতিক ম্যান্ডেট দেওয়া, সংবিধান সংশোধন করে ক্ষমতার ভারসাম্য ও সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের দিকে যাত্রা করা এবং বাধ্যতামূলকভাবে জোট-রাজনীতির সংস্কৃতিতে প্রবেশ করা। এতে বিএনপি, জামায়াত, এনসিপি, আঞ্চলিক দল এবং বাম-ডান বিভিন্ন শক্তিকে পরস্পরের সঙ্গে সমঝোতা করতে হবে। কেউ এককভাবে ক্ষমতা ভোগ করতে পারবে না।

তিনি আরো বলেন, আজ বিএনপি ও জামায়াত সমর্থনের প্রতিযোগিতায় ‘হেড টু হেড’ অবস্থায় থাকলেও কাল তারা হয়তো কোনো তৃতীয় শক্তির সমর্থন ছাড়া সরকার গঠন করতে পারবে না। এই পথ কঠিন, ধীর এবং কখনো কখনো হতাশাজনক হতে পারে, কিন্তু দীর্ঘমেয়াদি গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতার একমাত্র সম্ভাব্য পথও এটিই। দ্বিতীয় পথ—ফার্স্ট-পাস্ট-দ্য-পোস্ট ব্যবস্থার পুরনো অভ্যাসে ফিরে যাওয়া, অথবা জুলাই সনদকে অর্থহীন মনোভাবে বাস্তবায়ন করা। তখন যে দল অল্প ব্যবধানে বাড়তি ভোট পাবে, সেই দলই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায় উঠে যাবে।
বাংলাদেশের ভোট–ভূগোলের বাস্তবতায় ৩০-৩৫ শতাংশ ভোট অনেক সময় বিপুল আসনসংখ্যায় রূপ নিতে পারে। বাকি ৬৫-৭০ শতাংশ ভোট ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পরাজিতদের ঝুলিতে জমা হয়। এমন হলে আওয়ামী লীগের নিষিদ্ধ হলেও টিকে থাকা সমর্থকভিত্তি, বিএনপি-জামায়াতের দ্বন্দ্ব এবং নতুন দলগুলোর ক্ষুদ্র উপস্থিতি মিলিয়ে একটি অস্থির ও অপ্রতিনিধিক সংসদ গঠনের ঝুঁকি থেকেই যাবে। তার সঙ্গে যুক্ত হবে সহিংসতা, হাসিনা–সমর্থকদের প্রতিশোধমূলক রাজনীতি কিংবা বিজয়ী দলের ওপর ‘বিজয়ী ন্যায়বিচার’ চাপিয়ে দেওয়ার প্রবণতা।

এই জটিল সমীকরণের মাঝে আসন্ন তরুণ ভোটাররা গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন জিল্লুর রহমান। তিনি বলেন, ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সী যুবসমাজ এখন মোট ভোটারের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ। তাদের বিপুল অংশ নিবন্ধিত এবং ভোট দিতে প্রস্তুত। জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে যারা রাস্তায় ছিল, গণভোট ও নির্বাচনে ব্যালট বাক্সে সেই প্রজন্মই শেষ কথা বলার ক্ষমতা রাখে। কিন্তু তারা যদি আবার হতাশ, বিভ্রান্ত বা বিভক্ত হয়ে পড়ে তাহলে পুরনো বংশানুক্রমিক রাজনীতি নতুন রূপে ফিরে আসবে। হয় একক কোনো শক্তির চরম আধিপত্য, নয়তো দুর্বল জোটের নামে অকার্যকর সরকার।

জিল্লুর রহমান বলেন, নতুন বাংলাদেশ তাই কেবল হাসিনার ফাঁসির রায় দিয়ে সংজ্ঞায়িত হবে না। এটি নির্ভর করবে—জুলাই সনদের ভবিষ্যৎ, গণভোটের ফল এবং তরুণদের ভোট–বোধের ওপর। আইনি বিচারের নামে প্রতিহিংসার সংস্কৃতি টিকে থাকলে আজ একজন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর ফাঁসি, কাল অন্য কারো। কিন্তু যদি এই মুহূর্তটিকে ব্যবহার করা যায় ন্যূনতম কিছু প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার, ক্ষমতার ভাগাভাগি এবং স্বচ্ছ ন্যায়বিচারের মানদণ্ড দাঁড় করানোর জন্য, তবে বাংলাদেশের রাজনীতি সত্যিই এক দ্বিতীয় প্রজাতন্ত্রের দিকে হাঁটা শুরু করতে পারে।

জিল্লুর রহমান প্রশ্ন রাখেন, আমরা কি জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানকে কেবল এক ব্যক্তির পতনের গল্প হিসেবে মনে রাখব, নাকি এক প্রজন্মের রক্ত–দেওয়া সুযোগ, যেখানে দলীয় পতাকা নয়—নাগরিক অধিকারই হবে নতুন সংবিধানের মেরুদণ্ড? সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় খুব বেশি নেই। কিন্তু সিদ্ধান্ত নেওয়ার দায় আজকের তরুণদের।

ইএ/এসএন

Share this news on:

সর্বশেষ

img
নির্বাচনে আচরণ বিধি লঙ্ঘন করলে প্রার্থিতা বাতিল: নির্বাচন কমিশনার Dec 01, 2025
img
‘সংস্কারের পাহারাদার’ হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে এনসিপি: নাহিদ Dec 01, 2025
img
বিবাহবার্ষিকীর দিনে ভক্তদের চমকে দিলেন অভিনেতা রণদীপ Dec 01, 2025
img
গার্মেন্টস শিল্পকে পরিবেশবান্ধব উৎপাদনে আরও অগ্রণী ভূমিকা পালনের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার Dec 01, 2025
img
চারদিকের ভালোবাসা, সৌন্দর্য আর বিস্ময়ে মুগ্ধ হয়ে যাই : প্রিয়াংকা Dec 01, 2025
img
ভূমিকম্পে মেট্রোরেলের কোনো ক্ষতি হয়নি : ডিএমটিসিএল Dec 01, 2025
img
রাজশাহীতে এনসিপির কমিটি বিতর্কে সংবাদ সম্মেলনে উত্তেজনা Dec 01, 2025
খালেদা জিয়াকে দেখে এসে যা বললেন নিলোফার চৌধুরী Dec 01, 2025
ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টের বাড়ি ঘেরাও করে নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে বিক্ষোভ Dec 01, 2025
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে বই উৎসব Dec 01, 2025
img
মঙ্গলবারও চলবে প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি, স্থগিত বার্ষিক পরীক্ষা Dec 01, 2025
img

নির্বাচন কমিশনার আনোয়ারুল

ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহেই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা Dec 01, 2025
img
পেসারদের ভেতর প্রতিযোগিতা ইতিবাচক বলে মনে করেন টেইট Dec 01, 2025
img
ইমরান মাহমুদুলের সুরে আসছে তাসনিয়ার নতুন গান Dec 01, 2025
img
আদালতে হাজির হলেন নেতানিয়াহু Dec 01, 2025
img
আমি মেসি হতে চাই না: লামিন ইয়ামাল Dec 01, 2025
মিগ-২৯ নিয়ে খামেনির নতুন সামরিক পরিকল্পনা Dec 01, 2025
গাজীপুরে কুরআন তেলাওয়াত করে বেগম জিয়ার জন্য দোয়া প্রার্থনা Dec 01, 2025
img

জবানবন্দিতে সাক্ষী

‘হঠাৎ স্লোগান দিতে দিতে পিলখানায় ঢোকে ২৫ জন’ Dec 01, 2025
img
নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন জামায়াতের জেলা আমির Dec 01, 2025