সাংবিধানিক ও আইনগত ক্ষমতার অপব্যবহার, ঘুষ লেনদেনকে অবৈধ ঘোষণা এবং কালো টাকা সাদা করার বৈধতা স্থায়ীভাবে বন্ধ করাসহ ৪৭ দফা সুপারিশ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন। সংস্কার কমিশনের ব্যানারে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর জমা দেয়া প্রতিবেদনে এসব সুপারিশ করে দুদুক।
দুদককে শক্তিশালী, কার্যকর প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলতে কমিশনারদের পদ বাড়ানো, নিয়োগ, সার্চ কমিটি, আইনের সংস্কার, বেতন বৃদ্ধি ও প্রণোদনার জন্যও সুপারিশ করা হয়েছে। সংস্কার আলাদা ভূমিকা রাখবে রাষ্ট্রীয় ও অরাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান।
কমিশনের মতে, সুনির্দিষ্ট আইন না থাকায় বন্ধ হচ্ছে না অর্থ পাচার। জাতীয় রেজিস্ট্রারে উল্লেখ থাকতে হবে বেনামি প্রতিষ্ঠানের মালিকানার তথ্য। দুর্নীতি দমনে সব সেবামূলক খাত স্বয়ংক্রিয় বা অটোমেশনের আওতায় আনার সুপারিশ করেছে দুদক। সেই সঙ্গে দেশের প্রত্যেক নাগরিকের দেশ-বিদেশে থাকা ব্যাংক হিসাবের লেনদেন ‘কমন রিপোর্টি প্র্যাকটিস’–এর আওতায় আনার দাবি জানিয়েছে সংস্থাটি।
টিএ/