চলছে ঈদুল ফিতর। মুসলমানদের সবচেয়ে বড় এই উৎসবকে কেন্দ্র করে সবার মাঝেই দেখা যাচ্ছে এক ভিন্ন আমেজ। পরিবারের সাথে ঈদ করতে অনেকেই গিয়েছেন দেশের বাড়ি। পাশাপাশি এই ছুটিতে বাড়তি আনন্দ যোগ করতে টিভি চ্যানেল, ওটিটি, ইউটিউবে আসছে অনেক নতুন নাটক, ওয়েবফিল্ম শুরু করে নানা ধরনের কন্টেন্ট। পাশাপাশি নিজেকে একটু সবার থেকে ভিন্ন করে সাজাতে নিচ্ছেন অনেকেই অনেক প্রস্তুতি। সবকিছু মিলিয়ে পিছিয়ে নেই শোবিজ তারকারাও। ঈদ নিয়ে পরিকল্পনা ও সমসাময়িক নানা বিষয় নিয়ে আরটিভির সঙ্গে কথা হলো অভিনেত্রী প্রার্থনা ফারদিন দীঘি। জানালেন ঈদ পরিকল্পনাসহ নানান কথা।
ঈদ প্রতিবার পরিবারের সঙ্গে ঢাকাতেই করা হয়। এবারও করছি। তবে এবার ঈদটা আমার জন্য অনেক স্পেশাল কারণ আমার জংলি ছবিটি মুক্তি পেয়েছে। ছবিটি নিয়ে যেমন অনেক বেশি উত্তেজনা কাজ করছে ঠিক তেমনি বেশ নার্ভাসো আমি। ঈদের দিন সকাল থেকে পরিবারের সঙ্গে সময় কাটিয়ে হল ভিজিটে যাওয়ার ইচ্ছা আছে।
ছোটবেলার ঈদের দিনের কথা মনে পড়লে এখন হাসিই পায়। তবু অন্যরকম এক ভালো লাগা কাজ করে মনে। কত সহজ-সরল আর ভাবনাহীন ছিল শৈশবের ঈদ। সকালে গোসল সেরে বড়দের সালাম দিয়ে শৈশবের ঈদ শুরু হতো। সালাম দিয়ে সালামির জন্য দাঁড়িয়ে থাকতাম! সালামি নিয়ে সে কত কত স্মৃতি, কত কী কিনতাম! তখন একমাত্র সালামির টাকাগুলোকেই নিজের টাকা মনে হতো। এ ছাড়া তেমন টাকাই হাতে পেতাম না নিজের মতো করে। তাই তো সালামি হাতে পেলে বসতাম রাজ্যের পরিকল্পনায়। যদিও শেষ পর্যন্ত তেমন কিছুই করা হতো না।
তাছাড়া আগে শিশুশিল্পী হিসেবে বড় পর্দায় ছবি মুক্তি পেত। এখন বড় হবার পর এবার ঈদে সিনেমা মুক্তি পেয়েছে আর তাই ঈদটা অনেক স্পেশাল। আগে মা খুব চিন্তা করতো ঈদে যখন সিনেমা মুক্তি পেতো আমার। তখন তো কিছু বুঝতাম না তবে এখন বুঝতে পারছি।
ঈদে মাকে খুব মিস করি। মায়ের হাতের রান্না খুব মিস করি। ঈদের দিনে মায়ের হাতের রান্না খেতাম মজা করে। জগতের সব মায়ের মতো আমার মাও রান্না করতেন অনেক মজা করে। আজ মা নেই। তাই এখন ঈদের দিনের সব রান্না আমিই করি। কেবল রান্নাবান্না নয়, ঘর গোছানো থেকে শুরু করে ঈদের দিনের সব কাজ একাই সামলাই বলা যায়!
ঈদ প্রতিবার পরিবারের সঙ্গে ঢাকাতেই করা হয়। এবারও করছি। তবে এবার ঈদটা আমার জন্য অনেক স্পেশাল কারণ আমার জংলি ছবিটি মুক্তি পেয়েছে। ছবিটি নিয়ে যেমন অনেক বেশি উত্তেজনা কাজ করছে ঠিক তেমনি বেশ নার্ভাসো আমি। ঈদের দিন সকাল থেকে পরিবারের সঙ্গে সময় কাটিয়ে হল ভিজিটে যাওয়ার ইচ্ছা আছে।
ছোটবেলার ঈদের দিনের কথা মনে পড়লে এখন হাসিই পায়। তবু অন্যরকম এক ভালো লাগা কাজ করে মনে। কত সহজ-সরল আর ভাবনাহীন ছিল শৈশবের ঈদ। সকালে গোসল সেরে বড়দের সালাম দিয়ে শৈশবের ঈদ শুরু হতো। সালাম দিয়ে সালামির জন্য দাঁড়িয়ে থাকতাম! সালামি নিয়ে সে কত কত স্মৃতি, কত কী কিনতাম! তখন একমাত্র সালামির টাকাগুলোকেই নিজের টাকা মনে হতো। এ ছাড়া তেমন টাকাই হাতে পেতাম না নিজের মতো করে। তাই তো সালামি হাতে পেলে বসতাম রাজ্যের পরিকল্পনায়। যদিও শেষ পর্যন্ত তেমন কিছুই করা হতো না।
তাছাড়া আগে শিশুশিল্পী হিসেবে বড় পর্দায় ছবি মুক্তি পেত। এখন বড় হবার পর এবার ঈদে সিনেমা মুক্তি পেয়েছে আর তাই ঈদটা অনেক স্পেশাল। আগে মা খুব চিন্তা করতো ঈদে যখন সিনেমা মুক্তি পেতো আমার। তখন তো কিছু বুঝতাম না তবে এখন বুঝতে পারছি।
ঈদে মাকে খুব মিস করি। মায়ের হাতের রান্না খুব মিস করি। ঈদের দিনে মায়ের হাতের রান্না খেতাম মজা করে। জগতের সব মায়ের মতো আমার মাও রান্না করতেন অনেক মজা করে। আজ মা নেই। তাই এখন ঈদের দিনের সব রান্না আমিই করি। কেবল রান্নাবান্না নয়, ঘর গোছানো থেকে শুরু করে ঈদের দিনের সব কাজ একাই সামলাই বলা যায়!
এমআর/এসএন