আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ব্যর্থ মিশনের পর চলতি ডিপিএলে খেলছেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা। তবে চলমান ঘরোয়া এই টুর্নামেন্টের মাঝপথেই ব্যস্ত সূচিতে প্রবেশ করতে চাচ্ছেন নাজমুল হোসেন শান্ত-জাকের আলি অনিকরা।
চলতি মাসে ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ে সিরিজ দিয়ে টাইগারদের এই ব্যস্ততা শুরু হতে চাচ্ছে। দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলতে আগামী ১৫ এপ্রিল ঢাকায় পা রাখবে রোডেশিয়ানরা। তবে এর চারদিন আগেই শুরু হবে জাতীয় দলের ক্যাম্প। এরপর থেকে আগামী নভেম্বর পর্যন্ত টানা খেলার মধ্যে থাকতে হবে জাতীয় দলের খেলোয়াড়দের।
ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ে সিরিজ শেষে আগামী মে মাসে পাকিস্তানের মাটিতে ৫ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে টাইগাররা। এরপর পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে জুনে শ্রীলঙ্কা সফর করবে লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা।
অন্যদিকে ফিরতি সিরিজ খেলতে জুলাইয়ে বাংলাদেশে আসবে দ্য গ্রিন ম্যানরা। এই সিরিজটিতেও শুধু টি-টোয়েন্টি থাকবে। তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি এই সিরিজ শেষে ঘরের মাঠে আগস্টে ভারতকে সমান ৩টি করে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টিতে আতিথ্য দেবে বাংলাদেশ।
এ ছাড়া ৩ ম্যাচের ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে আগামী অক্টোবরে ওয়েস্ট ইন্ডিজ-ও বাংলাদেশে আসবে। আগামী নভেম্বরে পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে বাংলাদেশ সফর করবে আয়ারল্যান্ড। আইরিশদের বিপক্ষে দুটি টেস্টের পাশাপাশি সমান ৩টি ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি খেলবে টাইগাররা।
আগামী নভেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক সিরিজ-
এপ্রিল
বাংলাদেশ–জিম্বাবুয়ে : ২ টেস্ট। হোম সিরিজ।
মে
বাংলাদেশ–পাকিস্তান : ৫ টি-টোয়েন্টি। অ্যাওয়ে সিরিজ।
জুন
বাংলাদেশ–শ্রীলঙ্কা : ২ টেস্ট, ৩ ওয়ানডে, ৩ টি-টোয়েন্টি। অ্যাওয়ে সিরিজ।
জুলাই
বাংলাদেশ–পাকিস্তান : ৩ টি-টোয়েন্টি। হোম সিরিজ।
আগস্ট
বাংলাদেশ–ভারত : ৩ ওয়ানডে, ৩ টি-টোয়েন্টি। হোম সিরিজ।
অক্টোবর
বাংলাদেশ–ওয়েস্ট ইন্ডিজ : ৩ ওয়ানডে, ৩ টি-টোয়েন্টি। হোম সিরিজ।
নভেম্বর
বাংলাদেশ–আয়ারল্যান্ড : ২ টেস্ট, ৩ ওয়ানডে, ৩ টি-টোয়েন্টি। হোম সিরিজ।
এমআর/টিএ