প্রথম ইনিংসে ব্যাট হাতে খুব একটা ভালো করতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া। অভিজ্ঞ স্টিভেন স্মিথের কল্যাণে কোনোরকমে দুইশ স্পর্শ করেছিল তারা। তবে বোলাররা দুর্দান্ত পারফর্ম করেন। বিশেষ করে প্যাট কামিন্স।
২৮ রানে ৬ উইকেট শিকার করেছেন কামিন্স। যা এই মাঠে কোনো অধিনায়কের ইনিংসে সর্বোচ্চ শিকার। কামিন্স ছাড়িয়ে গেছেন কিংবদন্তি বব উইলিসকে। ১৯৮২ সালে এই মাঠে ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় ইনিংসে ইংলিশ অধিনায়ক ৬ উইকেট নিয়েছিলেন ১০১ রানে।
২৯৪ উইকেট নিয়ে ফাইনাল শুরু করেন কামিন্স। প্রথম দিন তিনি পান একটি উইকেট। দ্বিতীয় দিন আরও পাঁচ শিকার ধরে পৌঁছে যান তিনশর ঠিকানায়।
অস্ট্রেলিয়ার ষষ্ঠ পেসার ও অষ্টম বোলার হিসেবে কামিন্স মাইলফলকটি ছুঁলেন তার ৬৮তম টেস্টে। এই ক্লাবের ৪০তম বোলার ও ৩০তম পেসার তিনি। পেসারদের মধ্যে বলের হিসাবে তিনি পঞ্চম দ্রুততম, তার লাগল ১৩ হাজার ৭২৫ বল। সবচেয়ে কম ১১ হাজার ৮১৭ বল লেগেছিল কামিন্সের ৩০০তম শিকার রাবাদার।
অধিনায়ক হিসেবে কামিন্সের উইকেট হলো ১৩৬টি। পেস বোলিং অধিনায়ক হিসেবে তার চেয়ে বেশি উইকেট আছে কেবল পাকিস্তানের ইমরান খানের (১৮৭টি)। অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়কদের মধ্যে কামিন্সের ওপরে আছেন শুধু সাবেক স্পিনার রিচি বেনো (১৩৮টি)।
অধিনায়ক হিসেবে কামিন্স পাঁচ উইকেটের স্বাদ পেলেন এই নিয়ে ৯ বার। এখানে তার ওপরে আছেন কেবল ইমরান খান (১২ বার)।
আরএম/এসএন