এখন জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের নিবন্ধন স্থগিত করা সরকারের দায়িত্ব বলে মন্তব্য করেছেন গণ অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান।
তিনি বলেছেন, আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হলেও দলটির দোসর জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের বিষয়ে সরকার কোন পদক্ষেপ নেয়নি। আমরা সিইসিকে চিঠি দিয়েছিলাম এই দলগুলো নিবন্ধনও স্থগিত করতে।
সিইসিকে আমরা এই বিষয়ে জিজ্ঞেস করেছি। সিইসি বলেছেন এই বিষয়ে কমিশনের করার কিছু নেই। সরকার আওয়ামী লীগের মতো তাদেরও নিষিদ্ধ করলে তখন ইসি ব্যবস্থা নিতে পারবে।
সোমবার (২৮ জুলাই) নির্বাচন কমিশনে আয়-ব্যয়ের হিসাব জমা দেয়ার পর রাশেদ খান সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের তিনটি নির্বাচন জাতির জন্য লজ্জাজনক ছিল। আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নেতারা যাতে স্বতন্ত্র ভাবে অংশ নিতে না পারে সে বিষয়ে আমরা ইসিকে বলেছি। সিইসি বলেছেন যারা দলটির পদে ছিল তারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না।
গণ অধিকার পরিষদের এই নেতা আরও বলেন, জাতীয় পার্টির আওয়ামী লীগের প্রতি মায়া মহব্বত আছে। তাই জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের নিবন্ধন স্থগিত করা এখন সরকারের দায়িত্ব।
নির্বাচন কমিশনে গণঅধিকার পরিষদের ২৪ সালের জমা দেয়া আয়-ব্যয়ের হিসাব থেকে জানা গেছে, দলটির আয়- ৪৬ লাখ ৪ হাজার ৩০০ টাকা, ব্যয়-৪৫ লাখ ৯৬ হাজার ৮৮ টাকা, উদ্বৃত্ত-১৩ হাজার ২১২ টাকা।
কেএন/টিকে