সঙ্গীত জগতে নিজের আলাদা ছাপ রেখেছেন অন্বেষা। তিনি বললেন, বাহ্যিক রূপের গুরুত্ব অস্বীকার করা যায় না, তবে তা মানুষের আসল চরিত্র বা ভিতরের মূল্য নির্ধারণ করে না। একজন মানুষ হিসাবে আমরা যতটা ইতিবাচক, অন্যের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ার জন্য ততটাই গুরুত্বপূর্ণ।
অন্বেষা বলেন, তিনি সবসময় চেষ্টা করেন নিজের ভেতরের ইতিবাচক দিককে অগ্রাধিকার দিতে। মানসিক দৃঢ়তা, সহমর্মিতা এবং ইতিবাচক মনোভাবই তার মতে মানুষের আসল সৌন্দর্য। শিল্পীজীবনে এই দর্শন তাকে শুধু শ্রোতাদের কাছে গ্রহণযোগ্য করে তুলেনি, ব্যক্তিগত জীবনের সম্পর্কগুলোতেও স্থিতিশীল করেছে।
তিনি আরও উল্লেখ করেন, বাহ্যিক সৌন্দর্য কিছুক্ষণের জন্য মুগ্ধ করতে পারে, কিন্তু দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব এবং মানুষের সঙ্গে গড়ে ওঠা বিশ্বাসের ক্ষেত্রে চরিত্র এবং মনোভাবই প্রকৃত শক্তি। অন্বেষার এই দৃষ্টিভঙ্গি তরুণ শ্রোতাদের জন্যও এক অনুপ্রেরণা।
আরপি/টিকে