প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, মুজিববর্ষে কত টাকা অপচয় হয়েছে সেটির লিস্ট করা হবে। কি কি খাতে টাকাগুলো গিয়েছে সেটি দেখা হবে। শুধু সরকারি খাত থেকে নয়, ব্যক্তিগত ভাবেও অনেককে বাধ্য করা হয়েছে মুজিবের মুরাল নির্মাণের জন্য। বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সমসাময়িক বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন তিনি।
শফিকুল আলম বলেন, সাইবার নিরাপত্তা আইনে পতিত স্বৈরাচারের উদ্দেশ্যে ছিল মানুষের কণ্ঠ রোধ করা। বিতর্কিত এই আইন বাতিলের বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
তিনি বলেন, ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। এ বিষয়ে একটি কমিটি গ্রহণ করা হবে। ২৬০ টি এসেন্সিয়াল ড্রাগসের লিস্ট আপডেট করা হচ্ছে। ওষুধের মূল্য নির্ধারণসহ বিভিন্ন বিষয়ে একটি টাস্কফোর্স গঠন করা হবে।
শফিকুল আলম বলেন, তিনি বলেন, মত প্রকাশে যে মামলাগুলো জড়িত সেগুলো বাদ দেয়া হবে। তবে যেসব মামলা চাইল্ড পর্নোগ্রাফিসহ সাইবার নিরাপত্তা সম্পর্কিত সেগুলো চলবে। আমরা আসার পরে কোনো পত্রিকা শাটডাউন করেনি সরকার। সংবাদ পত্রের স্বাধীনতার বিষয়ে আমরা অঙ্গিকার বদ্ধ।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আওয়ামী লীগ ব্যাংকগুলোকে যে ভঙ্গুর অবস্থায় রেখে গেছে সেই অবস্থার থেকে এখন অনেক ভালো আছে। আমাদের যে পলিসি আছে সেগুলো ঠিক মতো এপ্লাই করতে পারলে মূল্যস্ফীতি কমে আসবে। আমরা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা করছি।